বাজ্জোর ‘ফেরা’
ইতালি জাতীয় দলে ফিরছেন বাজ্জো। তবে অন্য ভূমিকায়। পরশু ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের প্রধানের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করেছেন সাবেক তারকা |
২০০৪ সালে বিদায় জানিয়েছেন ফুটবলকে। বিদায়ের পর একরকম ডুবই দিয়েছিলেন ইতালির সাবেক স্ট্রাইকার রবার্তো বাজ্জো। খবরের শিরোনামে খুব একটা দেখা যায়নি এত দিন। বাজ্জো আবার খবরে এলেন। আবার ফুটবলে ফিরছেন তিনি। এএফপি, ওয়েবসাইট।
বয়স হয়ে গেছে ৪৩। ফুটবল ছেড়েছেন তাও ৬ বছর হয়ে গেছে। ভাবনার কিছু নেই। খেলোয়াড় হিসেবে নয়, বাজ্জো আসলে ফুটবলে ফিরছেন কোচিং স্টাফের অংশ হয়ে।
ইতালির ফুটবল ফেডারেশনের (আইএফএফ) সভাপতি জিয়ানকার্লো অ্যাবাতের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টার বৈঠক করেছেন বাজ্জো। সেখানেই তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ইতালির কোচিং স্টাফের একজন হওয়ার প্রস্তাবটা দিয়েছেন অ্যাবাতে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চুক্তিটা আজই স্বাক্ষর করে ফেলতে পারেন ১৯৯৪ বিশ্বকাপের ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে টাইব্রেকার মিস করা বাজ্জো।
১৯৮৮ থেকে ২০০৪, ইতালির হয়ে খেলেছেন ১৬ বছর। ৫৬ ম্যাচে করেছেন ২৭ গোল। তবে শুধু ম্যাচ খেলা আর গোল করা দিয়ে বাজ্জোকে বিচার করা দুরূহ। যুগে যুগে ইতালিতে যে কয়জন স্ট্রাইকার এসেছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম বাজ্জো। ইতালির ফুটবলে সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে এ কারণেই তাঁর দিকে ঝুঁকছে আইএফএফ। বাজ্জোও কাজটি করতে উৎসাহী, ‘আমি জানিয়েছি, তারা আমাকে পাবে। আমি দলের টেকনিক্যাল বিভাগের প্রধান হতে রাজি আছি।’
জাতীয় দলের দায়িত্ব আইএফএফ দিয়েছে প্রানদেল্লির হাতে। তবে সুদিন ফিরিয়ে আনতে প্রানদেল্লির ওপরই নির্ভর করে থাকছে না তারা। বাজ্জোসহ আইএফএফ শরণাপন্ন হয়েছে সাবেক কোচ আরিগো সাচ্চিরও। তরুণ খেলোয়াড়দের গড়ে তুলতে তাঁকে সাহায্য করবেন ব্যালন ডি’অর জেতা প্রথম ইতালিয়ান জিয়ান্নি রিভেরা।
বিশ্বকাপে চরম ব্যর্থতার পর ইতালি দলের খোলনলচে পাল্টে যাওয়াটা অনুমিতই ছিল। এটাই হতে চলেছে এখন। কোচিং স্টাফে সমন্বয় করা হচ্ছে তরুণ আর অভিজ্ঞ কোচদের মধ্যে। সিজার প্রানদেল্লির প্রথম ঘোষিত দলেও তরুণ খেলোয়াড়দের আধিক্য।
ইতালির পত্রিকা লা গেজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত-এর ধারণা, ইতালি পা বাড়াচ্ছে জার্মানির পথে। বাজ্জোও দিয়েছেন সে রকম ইঙ্গিতই, ‘ইতালির কোচ আর খেলোয়াড়েরা শুধুই জয়ের দিকেই নজর দেয়। এমনকি সুন্দর ফুটবলকে বিসর্জন দিয়েও এটা করে তারা। কিন্তু স্পেনে সুন্দর ফুটবল খেলা হয়। সেখানে হেরে গেলেও দলগুলো সুন্দর ফুটবলই খেলে।’
বয়স হয়ে গেছে ৪৩। ফুটবল ছেড়েছেন তাও ৬ বছর হয়ে গেছে। ভাবনার কিছু নেই। খেলোয়াড় হিসেবে নয়, বাজ্জো আসলে ফুটবলে ফিরছেন কোচিং স্টাফের অংশ হয়ে।
ইতালির ফুটবল ফেডারেশনের (আইএফএফ) সভাপতি জিয়ানকার্লো অ্যাবাতের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টার বৈঠক করেছেন বাজ্জো। সেখানেই তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ইতালির কোচিং স্টাফের একজন হওয়ার প্রস্তাবটা দিয়েছেন অ্যাবাতে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চুক্তিটা আজই স্বাক্ষর করে ফেলতে পারেন ১৯৯৪ বিশ্বকাপের ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে টাইব্রেকার মিস করা বাজ্জো।
১৯৮৮ থেকে ২০০৪, ইতালির হয়ে খেলেছেন ১৬ বছর। ৫৬ ম্যাচে করেছেন ২৭ গোল। তবে শুধু ম্যাচ খেলা আর গোল করা দিয়ে বাজ্জোকে বিচার করা দুরূহ। যুগে যুগে ইতালিতে যে কয়জন স্ট্রাইকার এসেছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম বাজ্জো। ইতালির ফুটবলে সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে এ কারণেই তাঁর দিকে ঝুঁকছে আইএফএফ। বাজ্জোও কাজটি করতে উৎসাহী, ‘আমি জানিয়েছি, তারা আমাকে পাবে। আমি দলের টেকনিক্যাল বিভাগের প্রধান হতে রাজি আছি।’
জাতীয় দলের দায়িত্ব আইএফএফ দিয়েছে প্রানদেল্লির হাতে। তবে সুদিন ফিরিয়ে আনতে প্রানদেল্লির ওপরই নির্ভর করে থাকছে না তারা। বাজ্জোসহ আইএফএফ শরণাপন্ন হয়েছে সাবেক কোচ আরিগো সাচ্চিরও। তরুণ খেলোয়াড়দের গড়ে তুলতে তাঁকে সাহায্য করবেন ব্যালন ডি’অর জেতা প্রথম ইতালিয়ান জিয়ান্নি রিভেরা।
বিশ্বকাপে চরম ব্যর্থতার পর ইতালি দলের খোলনলচে পাল্টে যাওয়াটা অনুমিতই ছিল। এটাই হতে চলেছে এখন। কোচিং স্টাফে সমন্বয় করা হচ্ছে তরুণ আর অভিজ্ঞ কোচদের মধ্যে। সিজার প্রানদেল্লির প্রথম ঘোষিত দলেও তরুণ খেলোয়াড়দের আধিক্য।
ইতালির পত্রিকা লা গেজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত-এর ধারণা, ইতালি পা বাড়াচ্ছে জার্মানির পথে। বাজ্জোও দিয়েছেন সে রকম ইঙ্গিতই, ‘ইতালির কোচ আর খেলোয়াড়েরা শুধুই জয়ের দিকেই নজর দেয়। এমনকি সুন্দর ফুটবলকে বিসর্জন দিয়েও এটা করে তারা। কিন্তু স্পেনে সুন্দর ফুটবল খেলা হয়। সেখানে হেরে গেলেও দলগুলো সুন্দর ফুটবলই খেলে।’
No comments