মরগান-প্রিয়রে মুগ্ধ ফ্লাওয়ার
অ্যান্ডারসন-ফিনদের বোলিং সাফল্যের আড়ালে চাপা পড়ে গেছে মরগান-প্রিয়রের ব্যাটিং সাফল্য। ট্রেন্টব্রিজে পাকিস্তানকে ৩৫৪ রানে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর বেশি মাতামাতি হয়েছে ইংলিশ পেসারদের নিয়েই। কিন্তু এউইন মরগান ও ম্যাট প্রিয়রকে প্রাপ্য কৃতিত্বটা ঠিকই দিয়েছেন অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার। ট্রেন্টব্রিজের দুই সেঞ্চুরিয়ানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন ইংল্যান্ড কোচ।
‘দুটো ইনিংসই ছিল অসাধারণ। মরগান পরিস্থিতির সঙ্গে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছিল। শুরুতে বল সুইং করছিল, তখন সে দেখেশুনে খেলেছে। বিকেলে স্পিন আসার পর আবার চালিয়ে খেলেছে। এটাকে বলা যায় একটা পারফেক্ট টেস্ট ইনিংস। প্রিয়রের ইনিংসটাও ছিল দুর্দান্ত। সত্যি বলতে, এটাই আমার দেখা প্রিয়রের সেরা ইনিংস’—প্রথম টেস্টের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছেন ফ্লাওয়ার।
ট্রেন্টব্রিজ টেস্টে দুই অঙ্কের আগেই থেমে গেছে ২৬টি ইনিংস, ৫০ পার হতে পেরেছেন মোটে চারজন। এমন বোলিং সহায়ক কন্ডিশনে দুজনের সেঞ্চুরিটাকে বিশেষ অর্জনই বলতে হবে। দুটি সেঞ্চুরিই এসেছে দলের দারুণ প্রয়োজনের সময়। দারুণ টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড ১১৮ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল। এরপর কলিংউডের সঙ্গে মরগানের ২১৯ রানের জুটি প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়। কিছুদিন আগেও যাঁর টেস্ট খেলার সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন ছিল, সেই মরগান করেন ১৩০। দ্বিতীয় ইনিংসে প্রিয়র যখন ব্যাটিংয়ে নামেন, ইংল্যান্ডের রান ৫ উইকেটে ৭২। ম্যাচে তখনো ভালোমতোই ছিল পাকিস্তান। কিন্তু ম্যাচটাকে পাকিস্তানের ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যায় প্রিয়রের তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি।
যাঁর চোটের কারণে এই সিরিজে খেলতে পারছেন মরগান, সেই ইয়ান বেল মরগানের রান পাওয়াটাকে দেখছেন দলের জন্য ইতিবাচক হিসেবেই। দ্য সানকে বেল বলেছেন, ‘সার্বিক পরিস্থিতিটা দলের জন্য ভালো। এউইন অসাধারণ খেলছে, ও দারুণ একজন তরুণ ক্রিকেটার। ওর সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। চোটের কারণে দু-একজন বাইরে চলে যাওয়ায় তাদের বদলে ঢুকে কেউ যদি ভালো করে, তাহলে এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না।’
শুক্রবার এজবাস্টনে শুরু হচ্ছে চার ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ট্রেন্টব্রিজের দলটিকেই অপরিবর্তিত রেখেছে ইংল্যান্ড।
‘দুটো ইনিংসই ছিল অসাধারণ। মরগান পরিস্থিতির সঙ্গে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছিল। শুরুতে বল সুইং করছিল, তখন সে দেখেশুনে খেলেছে। বিকেলে স্পিন আসার পর আবার চালিয়ে খেলেছে। এটাকে বলা যায় একটা পারফেক্ট টেস্ট ইনিংস। প্রিয়রের ইনিংসটাও ছিল দুর্দান্ত। সত্যি বলতে, এটাই আমার দেখা প্রিয়রের সেরা ইনিংস’—প্রথম টেস্টের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছেন ফ্লাওয়ার।
ট্রেন্টব্রিজ টেস্টে দুই অঙ্কের আগেই থেমে গেছে ২৬টি ইনিংস, ৫০ পার হতে পেরেছেন মোটে চারজন। এমন বোলিং সহায়ক কন্ডিশনে দুজনের সেঞ্চুরিটাকে বিশেষ অর্জনই বলতে হবে। দুটি সেঞ্চুরিই এসেছে দলের দারুণ প্রয়োজনের সময়। দারুণ টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড ১১৮ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল। এরপর কলিংউডের সঙ্গে মরগানের ২১৯ রানের জুটি প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়। কিছুদিন আগেও যাঁর টেস্ট খেলার সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন ছিল, সেই মরগান করেন ১৩০। দ্বিতীয় ইনিংসে প্রিয়র যখন ব্যাটিংয়ে নামেন, ইংল্যান্ডের রান ৫ উইকেটে ৭২। ম্যাচে তখনো ভালোমতোই ছিল পাকিস্তান। কিন্তু ম্যাচটাকে পাকিস্তানের ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যায় প্রিয়রের তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি।
যাঁর চোটের কারণে এই সিরিজে খেলতে পারছেন মরগান, সেই ইয়ান বেল মরগানের রান পাওয়াটাকে দেখছেন দলের জন্য ইতিবাচক হিসেবেই। দ্য সানকে বেল বলেছেন, ‘সার্বিক পরিস্থিতিটা দলের জন্য ভালো। এউইন অসাধারণ খেলছে, ও দারুণ একজন তরুণ ক্রিকেটার। ওর সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। চোটের কারণে দু-একজন বাইরে চলে যাওয়ায় তাদের বদলে ঢুকে কেউ যদি ভালো করে, তাহলে এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না।’
শুক্রবার এজবাস্টনে শুরু হচ্ছে চার ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। ট্রেন্টব্রিজের দলটিকেই অপরিবর্তিত রেখেছে ইংল্যান্ড।
No comments