দুই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত
নিউইয়র্কের জনএফ কেনেডি বিমানবন্দর উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনার দায়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত দুই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। তাঁরা হলেন গায়ানার সাবেক সাংসদ আবদুল কাদির (৫৮) ও গায়ানার বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক রাসেল ডেমারিয়েটাস (৬৬)। হামলার পরিকল্পনার সময় তাঁরা কেনেডি বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগে কর্মরত ছিলেন।
ব্রুকলিনের ফেডারেল আদালতে জুরিবোর্ড টানা পাঁচ দিন ধরে এই রায় ঘোষণা করেন। গত সোমবার রায়ের শেষ দিনে জুরিবোর্ড সর্বসম্মতিক্রমে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দণ্ড ঘোষণা করেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, আগামী ডিসেম্বরে তাঁদের সাজার মেয়াদ ঘোষণা করা হবে।
আদালতে সরকার পক্ষের কৌঁসুলি জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ২০০৭ সালে বড় ধরনের সন্ত্রাসী হামলা-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেন। কেনেডি বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগের সাবেক কর্মচারী রাসেল ও আবদুল কাদের বিমানবন্দরের ভূগর্ভে জ্বালানি সরবরাহের লাইনে বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তাঁরা গায়ানাভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ও আল-কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ওই পরিকল্পনায় জড়িত সন্দেহে আবদুল নুর নামের অপর এক ব্যক্তিও কর্তৃপক্ষের হাতে ধরা পড়ে।
গত জুন মাসে বিচার শুরু হওয়ার সময় আবদুল নুর আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করেন।
আদালতের নথিপত্র থেকে জানা গেছে, গোয়েন্দা তৎপরতার কারণে ওই জঙ্গি-পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে পড়ে। মার্কিন গোয়েন্দারা গোপনে ওই হামলা-পরিকল্পনার বিস্তারিত ভিডিওচিত্রে ধারণ করে।
ব্রুকলিনের ফেডারেল আদালতে জুরিবোর্ড টানা পাঁচ দিন ধরে এই রায় ঘোষণা করেন। গত সোমবার রায়ের শেষ দিনে জুরিবোর্ড সর্বসম্মতিক্রমে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দণ্ড ঘোষণা করেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, আগামী ডিসেম্বরে তাঁদের সাজার মেয়াদ ঘোষণা করা হবে।
আদালতে সরকার পক্ষের কৌঁসুলি জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ২০০৭ সালে বড় ধরনের সন্ত্রাসী হামলা-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেন। কেনেডি বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগের সাবেক কর্মচারী রাসেল ও আবদুল কাদের বিমানবন্দরের ভূগর্ভে জ্বালানি সরবরাহের লাইনে বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তাঁরা গায়ানাভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ও আল-কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ওই পরিকল্পনায় জড়িত সন্দেহে আবদুল নুর নামের অপর এক ব্যক্তিও কর্তৃপক্ষের হাতে ধরা পড়ে।
গত জুন মাসে বিচার শুরু হওয়ার সময় আবদুল নুর আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করেন।
আদালতের নথিপত্র থেকে জানা গেছে, গোয়েন্দা তৎপরতার কারণে ওই জঙ্গি-পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে পড়ে। মার্কিন গোয়েন্দারা গোপনে ওই হামলা-পরিকল্পনার বিস্তারিত ভিডিওচিত্রে ধারণ করে।
No comments