বয়সভিত্তিক সাঁতারে আমলার দাপট
বিআরবি কেবলস ২৬তম জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতারের প্রথম দিনে সেই পুরোনো ছবিই দেখা গেল। সারা দেশ থেকে আসা সাঁতারুদের কোলাহলে মুখরিত মিরপুর সুইমিং কমপ্লেক্স। এই উচ্ছ্বাসের পাশে সেই চেনা ছবি—হাতঘড়িতেই চলছে সময় ধরা!
প্রথম দিনে হলো ৩৬টি ইভেন্টে। এর মধ্যে ১৯টি সোনা জিতেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি। আনসারের প্রাপ্তি ১৪টি সোনা। ঢাকার বাইরে দলগুলো মাত্র তিনটি সোনা জিতেছে—বগুড়া সুইমিং ক্লাব, রাজশাহী জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও মুন্সিগঞ্জের অগ্রযাত্রা সুইমিং ক্লাব।
নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে ৮টি, যার মধ্যে ৬টিই দুজনের। আনসারের জুয়েল আহমেদ ও একই দলের নাজমা খাতুন। দুজনই সমান তিনটি করে রেকর্ড করেছে। দুজনের মধ্যে আরেকটি মিল—দুজনই বাংলাদেশের সূতিকাগার কুষ্টিয়ার আমলার সাঁতারু। বাকি দুটি রেকর্ড বিকেএসপির খাদিজা আক্তার ও পলাশ চৌধুরীর।
জুয়েল গত বছর ৯টি সোনা জিতেছিল, ৫টি ছিল রেকর্ড। কাল ৪টি ইভেন্টের তিনটি সোনা জিতেছে জুয়েল—১০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল, ৪০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল এবং ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলে। এই তিন ইভেন্টেই নতুন রেকর্ড হয়েছে। ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে জিতেছে রুপা। কাল দিন শেষে বলছিল জুয়েল, ‘এবার ১০টি সোনা জিততে চাই।’
নাজমা খাতুন খেলেছে তিনটি ইভেন্টে, তিনটিই সোনা—১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক, ২০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল, ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলে। এর মধ্যে ব্যাকস্ট্রোকের রেকর্ডটি ভেঙেছে ১০ বছর পর। ২০০০ সালে আগের রেকর্ড গড়েছিল সবুরা খাতুন।
৪০০ মিটার ফ্রি-স্টাইলে নতুন রেকর্ড গড়েছে বিকেএসপির খাদিজা আক্তার। ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে নতুন রেকর্ড করেছে বিকেএসপির পলাশ।
তবে এসব রেকর্ড নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। হাতঘড়িতে আসল টাইমিং যে কখনোই ধরা যায় না। ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ড থাকলেও কেন সেটি ব্যবহার করা হলো না? ফেডারেশনের দাবি, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে বিষয়টা জানালেও তারা নাকি আগ্রহই দেখায়নি। ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বলছেন, ‘ইলেকট্রনিক বোর্ড চালু করতে গত ৪ জুলাই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু এর কোনো জবাব এখনো পাইনি আমরা।’ ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবদুর রহমান দিলেন এর বিপরীত তথ্য, ‘বিষয়টা আমার জানা নেই!’
প্রথম দিনে হলো ৩৬টি ইভেন্টে। এর মধ্যে ১৯টি সোনা জিতেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি। আনসারের প্রাপ্তি ১৪টি সোনা। ঢাকার বাইরে দলগুলো মাত্র তিনটি সোনা জিতেছে—বগুড়া সুইমিং ক্লাব, রাজশাহী জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও মুন্সিগঞ্জের অগ্রযাত্রা সুইমিং ক্লাব।
নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে ৮টি, যার মধ্যে ৬টিই দুজনের। আনসারের জুয়েল আহমেদ ও একই দলের নাজমা খাতুন। দুজনই সমান তিনটি করে রেকর্ড করেছে। দুজনের মধ্যে আরেকটি মিল—দুজনই বাংলাদেশের সূতিকাগার কুষ্টিয়ার আমলার সাঁতারু। বাকি দুটি রেকর্ড বিকেএসপির খাদিজা আক্তার ও পলাশ চৌধুরীর।
জুয়েল গত বছর ৯টি সোনা জিতেছিল, ৫টি ছিল রেকর্ড। কাল ৪টি ইভেন্টের তিনটি সোনা জিতেছে জুয়েল—১০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল, ৪০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল এবং ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলে। এই তিন ইভেন্টেই নতুন রেকর্ড হয়েছে। ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে জিতেছে রুপা। কাল দিন শেষে বলছিল জুয়েল, ‘এবার ১০টি সোনা জিততে চাই।’
নাজমা খাতুন খেলেছে তিনটি ইভেন্টে, তিনটিই সোনা—১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক, ২০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল, ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলে। এর মধ্যে ব্যাকস্ট্রোকের রেকর্ডটি ভেঙেছে ১০ বছর পর। ২০০০ সালে আগের রেকর্ড গড়েছিল সবুরা খাতুন।
৪০০ মিটার ফ্রি-স্টাইলে নতুন রেকর্ড গড়েছে বিকেএসপির খাদিজা আক্তার। ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে নতুন রেকর্ড করেছে বিকেএসপির পলাশ।
তবে এসব রেকর্ড নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। হাতঘড়িতে আসল টাইমিং যে কখনোই ধরা যায় না। ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ড থাকলেও কেন সেটি ব্যবহার করা হলো না? ফেডারেশনের দাবি, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে বিষয়টা জানালেও তারা নাকি আগ্রহই দেখায়নি। ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বলছেন, ‘ইলেকট্রনিক বোর্ড চালু করতে গত ৪ জুলাই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু এর কোনো জবাব এখনো পাইনি আমরা।’ ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবদুর রহমান দিলেন এর বিপরীত তথ্য, ‘বিষয়টা আমার জানা নেই!’
No comments