‘তেরে বিন লাদেন’ মুক্তি পাচ্ছে আজ দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহল
অনেক দিন বাদে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন। বলিউডে তাঁকে নিয়ে নির্মিত নতুন কমেডি ছবি তেরে বিন লাদেন (লাদেন তোমাকে ছাড়া) ভারতসহ পুরো উপমহাদেশে চলচ্চিত্র দর্শকদের কাছে ব্যাপক কৌতূহলের সৃষ্টি করেছে। আজ শুক্রবার ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। উগ্রপন্থী মুসলমানদের মধ্যে ছবিটি বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে মনে করে পাকিস্তান সে দেশে ছবিটির প্রদর্শন নিষিদ্ধ করেছে।
ছবির পরিচালক অভিষেক শর্মা বলেছেন, বিতর্ক থেকে দূরে থাকার জন্য পাকিস্তানে ‘লাদেন’ শব্দটি বাদ দিয়ে ছবিটি শুধু তেরে বিন নামে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানে ছবিটির পরিবেশক নাদিম মান্দভিওয়াল বলেছেন, ছবিটি প্রদর্শিত হলে জঙ্গিরা হামলা চালাতে পারে বলে ধারণা করছে সে দেশের সেন্সর বোর্ড। এ কারণে বোর্ড ছবিটির প্রদর্শন বাতিল করেছে। তিনি বলেছেন, তাঁরা বোর্ডের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। তবে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা কম।
ছবিটির কাহিনিতে দেখা যায়, পাকিস্তানের এক তরুণ সাংবাদিক যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য বারবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। মার্কিন দূতাবাস থেকে বারবার তার ভিসা প্রত্যাখ্যান করা হয়। হঠাৎ একদিন সে ওসামা বিন লাদেনের মতো দেখতে এক লোকের সন্ধান পায়। ওই লোককে ভুয়া লাদেন বানিয়ে সে তার একটি সাক্ষাৎকার নেয়। সাক্ষাৎকারটির ভিডিওচিত্র মার্কিন সংবাদমাধ্যমের কাছে হস্তান্তরের মাধ্যমে সে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার মতলব আঁটে। এই নিয়ে ছবিটির কাহিনি আবর্তিত হয়।
পরিচালক অভিষেক শর্মা বলেছেন, ছবিটি তৈরি করতে সময় লেগেছে চার বছর। খরচ হয়েছে ২০ লাখ মার্কিন ডলার। তিনি জানিয়েছেন, ছবিতে বিন লাদেনের চরিত্রকে কোনো রকম খাটো করার বা তাঁকে খোঁচা মারার চেষ্টা করা হয়নি। এতে কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রচারের চেষ্টা নেই। শুধু নির্মল আনন্দ দেওয়াই এই ছবির লক্ষ্য। তিনি জানান, এই ছবির কাহিনিকে যথাসম্ভব বাস্তবতার কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
ছবির পরিচালক অভিষেক শর্মা বলেছেন, বিতর্ক থেকে দূরে থাকার জন্য পাকিস্তানে ‘লাদেন’ শব্দটি বাদ দিয়ে ছবিটি শুধু তেরে বিন নামে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানে ছবিটির পরিবেশক নাদিম মান্দভিওয়াল বলেছেন, ছবিটি প্রদর্শিত হলে জঙ্গিরা হামলা চালাতে পারে বলে ধারণা করছে সে দেশের সেন্সর বোর্ড। এ কারণে বোর্ড ছবিটির প্রদর্শন বাতিল করেছে। তিনি বলেছেন, তাঁরা বোর্ডের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। তবে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা কম।
ছবিটির কাহিনিতে দেখা যায়, পাকিস্তানের এক তরুণ সাংবাদিক যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য বারবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। মার্কিন দূতাবাস থেকে বারবার তার ভিসা প্রত্যাখ্যান করা হয়। হঠাৎ একদিন সে ওসামা বিন লাদেনের মতো দেখতে এক লোকের সন্ধান পায়। ওই লোককে ভুয়া লাদেন বানিয়ে সে তার একটি সাক্ষাৎকার নেয়। সাক্ষাৎকারটির ভিডিওচিত্র মার্কিন সংবাদমাধ্যমের কাছে হস্তান্তরের মাধ্যমে সে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার মতলব আঁটে। এই নিয়ে ছবিটির কাহিনি আবর্তিত হয়।
পরিচালক অভিষেক শর্মা বলেছেন, ছবিটি তৈরি করতে সময় লেগেছে চার বছর। খরচ হয়েছে ২০ লাখ মার্কিন ডলার। তিনি জানিয়েছেন, ছবিতে বিন লাদেনের চরিত্রকে কোনো রকম খাটো করার বা তাঁকে খোঁচা মারার চেষ্টা করা হয়নি। এতে কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রচারের চেষ্টা নেই। শুধু নির্মল আনন্দ দেওয়াই এই ছবির লক্ষ্য। তিনি জানান, এই ছবির কাহিনিকে যথাসম্ভব বাস্তবতার কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
No comments