তারিক আজিজকে ইরাকি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর
সাদ্দাম হোসেনের মন্ত্রিসভার সদস্য কারাবন্দী সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী তারিক আজিজকে ইরাকি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। গতকাল বুধবার তারিক আজিজের আইনজীবী বাদিয়ে আরেফ এ কথা জানান। এখন তাঁর মক্কেলের প্রাণ হুমকির মুখে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন আরেফ।
আইনজীবী আরেফ বলেন, ‘গত মঙ্গলবার রাতে তারিক আজিজ ও অন্য বন্দীদের ইরাকি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে মার্কিন পক্ষ। আজিজ আমাকে টেলিফোন করেছিলেন। তাঁকে বাগদাদের কাজেমিয়াহ কারাগারে রাখা হয়েছে।’
তারিক আজিজের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর হস্তক্ষেপ চেয়ে আরেফ বলেন, ‘আজিজকে মুক্তি দেওয়া উচিত। তাঁকে তাঁর শত্রুদের হাতে তুলে দিয়ে রেড ক্রসের সনদ ভঙ্গ করেছে মার্কিন পক্ষ। তাঁর জীবন এখন বিপন্ন।’
২০০৩ সালের এপ্রিলে মার্কিন বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন তারিক আজিজ (৭৩)। সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গীদের মধ্যে যে অল্প কয়েকজন জীবিত আছেন, তাঁদের একজন আজিজ। ১৯৯১ সালে তাঁকে উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাদ্দাম। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে ২০০৯ সালে তাঁকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া ইরাকের উত্তরাঞ্চল থেকে কুর্দিদের বিতাড়নে জড়িত থাকার মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন তিনি।
আইনজীবী আরেফ বলেন, ‘গত মঙ্গলবার রাতে তারিক আজিজ ও অন্য বন্দীদের ইরাকি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে মার্কিন পক্ষ। আজিজ আমাকে টেলিফোন করেছিলেন। তাঁকে বাগদাদের কাজেমিয়াহ কারাগারে রাখা হয়েছে।’
তারিক আজিজের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর হস্তক্ষেপ চেয়ে আরেফ বলেন, ‘আজিজকে মুক্তি দেওয়া উচিত। তাঁকে তাঁর শত্রুদের হাতে তুলে দিয়ে রেড ক্রসের সনদ ভঙ্গ করেছে মার্কিন পক্ষ। তাঁর জীবন এখন বিপন্ন।’
২০০৩ সালের এপ্রিলে মার্কিন বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন তারিক আজিজ (৭৩)। সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গীদের মধ্যে যে অল্প কয়েকজন জীবিত আছেন, তাঁদের একজন আজিজ। ১৯৯১ সালে তাঁকে উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাদ্দাম। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে ২০০৯ সালে তাঁকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া ইরাকের উত্তরাঞ্চল থেকে কুর্দিদের বিতাড়নে জড়িত থাকার মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন তিনি।
No comments