মিয়ানমারে প্রথমবারের মতো আলু রপ্তানি শুরু
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিবেশী মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মতো আলু রপ্তানি শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই দেশে মোট ২৮ লাখ টন আলু রপ্তানি হয়েছে।
জানা গেছে, আমদানি-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স আবদুর রহমান অ্যান্ড সন্স গত বুধবার মিয়ানমারে ১৪ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করেছে। এর আগে চলতি মাসের গোড়ার দিকে এই প্রতিষ্ঠান আরও নয় মেট্রিক টন এবং মেসার্স জাফর এন্টারপ্রাইজ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান পাঁচ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করে। জাফর এন্টারপ্রাইজ এখন মিয়ানমারে আরও বেশি পরিমাণে আলু রপ্তানির চেষ্টা চালাচ্ছে।
স্থলবন্দর কাস্টমস সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সীমান্ত-বাণিজ্য চালু হওয়ার পর এই প্রথম বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে আলু রপ্তানি হলো।
টেকনাফ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক এনামুল হক প্রথম আলোকে বলেন, মিয়ানমারে এখন আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এবার আলুর বাম্পার ফলন হওয়ায় দেশের চাহিদা মিটিয়ে তা মিয়ানমারে রপ্তানি করা যেতে পারে। সে অনুযায়ী তিনিও মিয়ানমারে আলু রপ্তানির উদ্যোগ নিয়েছেন।
টেকনাফ শুল্ক বিভাগের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুম প্রথম আলোকে জানান, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আলু রপ্তানি করার ফলে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে আরও একটি পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রপ্তানি ক্ষেত্রে আরও বেশি করে দেশীয় পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে ব্যবসায়ীদের তাঁরা উৎসাহিত করছেন বলে তিনি জানান।
জানা গেছে, আমদানি-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স আবদুর রহমান অ্যান্ড সন্স গত বুধবার মিয়ানমারে ১৪ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করেছে। এর আগে চলতি মাসের গোড়ার দিকে এই প্রতিষ্ঠান আরও নয় মেট্রিক টন এবং মেসার্স জাফর এন্টারপ্রাইজ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান পাঁচ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করে। জাফর এন্টারপ্রাইজ এখন মিয়ানমারে আরও বেশি পরিমাণে আলু রপ্তানির চেষ্টা চালাচ্ছে।
স্থলবন্দর কাস্টমস সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সীমান্ত-বাণিজ্য চালু হওয়ার পর এই প্রথম বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে আলু রপ্তানি হলো।
টেকনাফ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক এনামুল হক প্রথম আলোকে বলেন, মিয়ানমারে এখন আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এবার আলুর বাম্পার ফলন হওয়ায় দেশের চাহিদা মিটিয়ে তা মিয়ানমারে রপ্তানি করা যেতে পারে। সে অনুযায়ী তিনিও মিয়ানমারে আলু রপ্তানির উদ্যোগ নিয়েছেন।
টেকনাফ শুল্ক বিভাগের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুম প্রথম আলোকে জানান, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আলু রপ্তানি করার ফলে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে আরও একটি পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রপ্তানি ক্ষেত্রে আরও বেশি করে দেশীয় পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে ব্যবসায়ীদের তাঁরা উৎসাহিত করছেন বলে তিনি জানান।
No comments