অলিম্পিকে চোখ বেকহামের
ফ্যাবিও ক্যাপেলোর চাকরি টিকে আছে। কোনো খেলোয়াড়ও সংবাদমাধ্যমের বলি হননি। আপাতত ইংলিশদের বিশ্বকাপ ব্যর্থতার দায় শুধু রেফারিদের ওপরই যাচ্ছে তাহলে? না, অন্তত ডেভিড বেকহাম মনে করছেন, বিশ্বকাপের ব্যর্থতার দায়টা খেলোয়াড়দেরই।
নিজে এখনো খেলোয়াড়, খেলোয়াড়দের ব্যাপারটা তাই ভালোই বোঝেন। আবার বিশ্বকাপে কোচ ক্যাপেলোর সহকারী হয়ে ইংলিশ দলের ব্যর্থতা দেখেছেন ডাগ-আউটে বসেই। ব্যর্থতার ময়নাতদন্তও তাই খুব ভালো করতে পারছেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ইয়াহু! চ্যাট-এ ভক্তদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বেকহাম বলেছেন, কোচ ক্যাপেলোর যা যা করার ছিল, সবই করেছেন, ‘তিনি (ক্যাপেলো) যা যা করতে পারতেন, সবই করেছেন। আমাদের ঠিকমতো প্রস্তুত করেছেন। খেলোয়াড়দের নিয়ে যথেষ্ট কাজও করেছেন। কোচ তো অনেক কিছুই করতে পারেন, কিন্তু ব্যাপারটা শেষ পর্যন্ত খেলোয়াড়দের হাতেই। খেলোয়াড়েরাই মাঠে গিয়ে খেলে। তারা জানে, তারা পারফর্ম করতে না পারলে ম্যাচ জেতা যাবে না।’
বেকহামের কথাবার্তায় একটা কোচসুলভ গন্ধ টের পাওয়া যাচ্ছে না! এলএ গ্যালাক্সির এই তারকা কি তাহলে কোচিংয়ে আসার চিন্তা করছেন? না, এখনই কোচিং নিয়ে কিছু ভাবছেন না ‘এই ব্যাপারটায় আমার কখনোই খুব আগ্রহ নেই। আমাকে স্যুট পরে বসে থাকতে দেখে, অনেকেই ভেবেছে, কাজটা করব। হ্যাঁ, কাজটা উপভোগ করেছি। কিন্তু কোচিংয়ের কথা বললে, আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করি। সে জন্য তো আমার একাডেমিটাই আছে।’
কিন্তু খেলোয়াড়ি জীবন আর কত লম্বা করতে চান বেকহাম? আপাতত ২০১২ অলিম্পিক পর্যন্ত, লন্ডন অলিম্পিকে ইংলিশ দলের হয়ে খেলতে চান সাবেক অধিনায়ক।
লন্ডন অলিম্পিক আয়োজনের লক্ষ্যে প্রচারণাপর্বে কাজ করেছেন। এখন বাড়ির পাশের অলিম্পিকেও খেলতে চান সিনিয়র খেলোয়াড়ের কোটায়। প্রশ্ন হলো, সে পর্যন্ত তাঁর ক্যারিয়ারটা টিকে থাকবে তো? বেকহাম আশাবাদী, ‘আমি যদি ওই সময় পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যাই, তাহলে অবশ্যই দলে একটা পার্থক্য গড়ে দিতে চাই, সেটা করতে ভালোই লাগবে
নিজে এখনো খেলোয়াড়, খেলোয়াড়দের ব্যাপারটা তাই ভালোই বোঝেন। আবার বিশ্বকাপে কোচ ক্যাপেলোর সহকারী হয়ে ইংলিশ দলের ব্যর্থতা দেখেছেন ডাগ-আউটে বসেই। ব্যর্থতার ময়নাতদন্তও তাই খুব ভালো করতে পারছেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ইয়াহু! চ্যাট-এ ভক্তদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বেকহাম বলেছেন, কোচ ক্যাপেলোর যা যা করার ছিল, সবই করেছেন, ‘তিনি (ক্যাপেলো) যা যা করতে পারতেন, সবই করেছেন। আমাদের ঠিকমতো প্রস্তুত করেছেন। খেলোয়াড়দের নিয়ে যথেষ্ট কাজও করেছেন। কোচ তো অনেক কিছুই করতে পারেন, কিন্তু ব্যাপারটা শেষ পর্যন্ত খেলোয়াড়দের হাতেই। খেলোয়াড়েরাই মাঠে গিয়ে খেলে। তারা জানে, তারা পারফর্ম করতে না পারলে ম্যাচ জেতা যাবে না।’
বেকহামের কথাবার্তায় একটা কোচসুলভ গন্ধ টের পাওয়া যাচ্ছে না! এলএ গ্যালাক্সির এই তারকা কি তাহলে কোচিংয়ে আসার চিন্তা করছেন? না, এখনই কোচিং নিয়ে কিছু ভাবছেন না ‘এই ব্যাপারটায় আমার কখনোই খুব আগ্রহ নেই। আমাকে স্যুট পরে বসে থাকতে দেখে, অনেকেই ভেবেছে, কাজটা করব। হ্যাঁ, কাজটা উপভোগ করেছি। কিন্তু কোচিংয়ের কথা বললে, আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করি। সে জন্য তো আমার একাডেমিটাই আছে।’
কিন্তু খেলোয়াড়ি জীবন আর কত লম্বা করতে চান বেকহাম? আপাতত ২০১২ অলিম্পিক পর্যন্ত, লন্ডন অলিম্পিকে ইংলিশ দলের হয়ে খেলতে চান সাবেক অধিনায়ক।
লন্ডন অলিম্পিক আয়োজনের লক্ষ্যে প্রচারণাপর্বে কাজ করেছেন। এখন বাড়ির পাশের অলিম্পিকেও খেলতে চান সিনিয়র খেলোয়াড়ের কোটায়। প্রশ্ন হলো, সে পর্যন্ত তাঁর ক্যারিয়ারটা টিকে থাকবে তো? বেকহাম আশাবাদী, ‘আমি যদি ওই সময় পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যাই, তাহলে অবশ্যই দলে একটা পার্থক্য গড়ে দিতে চাই, সেটা করতে ভালোই লাগবে
No comments