মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়েছে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ
মিয়ানমারে আমদানি পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানোর পক্ষে ভোট দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ। সে দেশের আইনপ্রণেতারা গত বুধবার কণ্ঠভোটে ওই বিলটির অনুমোদন দেন। মিয়ানমারে জান্তা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট শিগগিরই ওই বিলটি প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কাছে পাঠাবে। প্রেসিডেন্ট এতে সই করলে তা আইনে পরিণত হবে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের দীর্ঘদিনের সমালোচক ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রতিনিধি জোসেফ ক্রাউলি বলেছেন, ‘জান্তা সরকার তার দেশে অজস্র ভয়াবহ অপরাধ করেছে। এটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জানা। মিয়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন। জান্তা সরকারকে এসব অপরাধের দায়দায়িত্ব স্বীকার করতে চাপ প্রয়োগে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাব। সে লক্ষ্যে দেশটির আমদানি পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা নবায়নের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
মিয়ানমারের জান্তা সরকার সে দেশের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী দল নিষিদ্ধ করে এ বছরের শেষ দিকে নির্বাচন দেওয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, জান্তা সরকার তার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে পাতানো নির্বাচনের এই কৌশল হাতে নিয়েছে। ওই নির্বাচন সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট শিগগিরই ওই বিলটি প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কাছে পাঠাবে। প্রেসিডেন্ট এতে সই করলে তা আইনে পরিণত হবে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের দীর্ঘদিনের সমালোচক ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রতিনিধি জোসেফ ক্রাউলি বলেছেন, ‘জান্তা সরকার তার দেশে অজস্র ভয়াবহ অপরাধ করেছে। এটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জানা। মিয়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন। জান্তা সরকারকে এসব অপরাধের দায়দায়িত্ব স্বীকার করতে চাপ প্রয়োগে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাব। সে লক্ষ্যে দেশটির আমদানি পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা নবায়নের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
মিয়ানমারের জান্তা সরকার সে দেশের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী দল নিষিদ্ধ করে এ বছরের শেষ দিকে নির্বাচন দেওয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, জান্তা সরকার তার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে পাতানো নির্বাচনের এই কৌশল হাতে নিয়েছে। ওই নির্বাচন সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
No comments