ইরানের বিরুদ্ধে নতুন অবরোধ আরোপ ইইউর
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনায় ফেরার ব্যাপারে ইরানের ওপর চাপ বাড়াতে দেশটির ওপর নতুন অবরোধ আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গতকাল সোমবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক বৈঠকে ইইউর সদস্যদেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই অবরোধ প্রস্তাব গ্রহণ করেন। গত মাসে ইইউর নেতারা অবরোধ প্রস্তাবটি অনুমোদন করেন।
ইইউর পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন বলেন, ‘পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে দ্রুত আলোচনা শুরু করতে চাই আমরা। তবে ওই পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছার আগে গুরুত্ব দিয়েই আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাব আমরা। এই অবরোধের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ইরানকে বিষয়টি বোঝানো। বিষয়টি নিয়ে আমাদের আলোচনা করতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।’
এই অবরোধ আরোপ করায় ইইউর সদস্যদেশগুলো ইরানের জ্বালানি খাতের জন্য সরঞ্জাম, প্রযুক্তি ও সেবা বিক্রি করতে পারবে না। কূটনীতিকেরা বলছেন, এতে ইরানের তেল-গ্যাস অনুসন্ধান, প্রাকৃতিক গ্যাস তরলীকরণ ও তেল পরিশোধন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হবে। অবরোধের মাধ্যমে দেশটির জ্বালানি খাতে নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা আবার শুরু করার জন্য সম্প্রতি ইরানের পক্ষে প্রধান মধ্যস্থতাকারী সাইদ জলিলির কাছে চিঠি দিয়েছেন অ্যাস্টন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তেহরানের পক্ষ থেকে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, আগামী সেপ্টেম্বরে আলোচনা শুরু হতে পারে। ইরান ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সর্বশেষ আলোচনা হয়েছে গত বছরের অক্টোবরে।
এ ব্যাপারে জার্মানির উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভেরনার হয়ের বলেন, ‘আমরা হাত বাড়িয়ে দেওয়ার নীতি গ্রহণ করেছি, কিন্তু ইরানকেও তা গ্রহণ করতে হবে। আমার ধারণা, ইরানের একটি অংশ আশা করেনি, ইইউ অবরোধ আরোপ করবে। তারা এখন নিশ্চয়ই আলোচনার ব্যাপারে ভাবতে শুরু করেছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুচেহের মোত্তাকি বলেছিলেন, গত মে মাসে ব্রাজিলের মধ্যস্থতায় তুরস্কের সঙ্গে পরমাণু জ্বালানি বিনিময়ের যে চুক্তি হয়েছে, তা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসতে প্রস্তুত তেহরান।
ইইউর পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন বলেন, ‘পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে দ্রুত আলোচনা শুরু করতে চাই আমরা। তবে ওই পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছার আগে গুরুত্ব দিয়েই আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাব আমরা। এই অবরোধের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ইরানকে বিষয়টি বোঝানো। বিষয়টি নিয়ে আমাদের আলোচনা করতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।’
এই অবরোধ আরোপ করায় ইইউর সদস্যদেশগুলো ইরানের জ্বালানি খাতের জন্য সরঞ্জাম, প্রযুক্তি ও সেবা বিক্রি করতে পারবে না। কূটনীতিকেরা বলছেন, এতে ইরানের তেল-গ্যাস অনুসন্ধান, প্রাকৃতিক গ্যাস তরলীকরণ ও তেল পরিশোধন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হবে। অবরোধের মাধ্যমে দেশটির জ্বালানি খাতে নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা আবার শুরু করার জন্য সম্প্রতি ইরানের পক্ষে প্রধান মধ্যস্থতাকারী সাইদ জলিলির কাছে চিঠি দিয়েছেন অ্যাস্টন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তেহরানের পক্ষ থেকে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, আগামী সেপ্টেম্বরে আলোচনা শুরু হতে পারে। ইরান ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সর্বশেষ আলোচনা হয়েছে গত বছরের অক্টোবরে।
এ ব্যাপারে জার্মানির উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভেরনার হয়ের বলেন, ‘আমরা হাত বাড়িয়ে দেওয়ার নীতি গ্রহণ করেছি, কিন্তু ইরানকেও তা গ্রহণ করতে হবে। আমার ধারণা, ইরানের একটি অংশ আশা করেনি, ইইউ অবরোধ আরোপ করবে। তারা এখন নিশ্চয়ই আলোচনার ব্যাপারে ভাবতে শুরু করেছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুচেহের মোত্তাকি বলেছিলেন, গত মে মাসে ব্রাজিলের মধ্যস্থতায় তুরস্কের সঙ্গে পরমাণু জ্বালানি বিনিময়ের যে চুক্তি হয়েছে, তা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসতে প্রস্তুত তেহরান।
No comments