শেয়ারবাজার আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে
১৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতনের পরের দিন গতকাল সোমবার কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। আগের দিন যে হারে কমেছিল, সে হারে না বাড়লেও সূচকের এ বাড়া কিছুটা হলেও স্বস্তি জুগিয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের।
তবে এ স্বস্তি বিনিয়োগকারীদের পুরোপুরি দুশ্চিন্তামুক্ত করতে পারেনি। তাঁদের ভয়, বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) আবার কী হস্তক্ষেপ করে তা নিয়ে। কারণ এসইসির নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রভাবে টানা দুই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে শেয়ারবাজারে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে এক দিনের উত্থানে তা পুষিয়ে নেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব হয়নি।
এ পরিস্থিতিতে ভালো সময়ের জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কোনো আশ্বাসও দিতে পারছেন না বাজারসংশ্লিষ্টরা।
তবে বাজারের এ ঘুরে দাঁড়ানোকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন বাজারবিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, এসইসির বিধিনিষেধের কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা বাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কয়েকটি বিধিনিষেধ শিথিল করার এ চাপ কিছুটা হলেও কমেছে। মূলত এ কারণেই বাজার বেড়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের ধারণা রয়েছে, বড় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় না থাকলে বাজারে তার প্রভাব পড়বেই।
এসইসি গত রোববার বাজারে তারল্যপ্রবাহ কমাতে ব্রোকারেজ হাউসের জন্য যে ঋণের সীমা বেঁধে দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করেছে। মার্চেন্ট ব্যাংকের মতো ব্রোকারেজ হাউসগুলোর জন্যও সর্বোচ্চ ঋণসীমা ১০ কোটি টাকা করা হয়েছে। এর আগে গত বুধবার জারি করা এক আদেশে ব্রোকারেজ হাউসের একজন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ ঋণসীমা পাঁচ কোটি টাকা করা হয়েছিল।
এ ছাড়া ইতিমধ্যে যেসব বিনিয়োগকারীর ঋণের পরিমাণ নতুন করে বেঁধে দেওয়া সীমা অতিক্রম করেছে, তাঁদের তা সমন্বয়ের মেয়াদ ৩১ আগস্টের পরিবর্তে ৩০ সেপ্টেম্বর করা হয়েছে।
বাজার পরিস্থিতি: গতকাল সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়েই ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যবধানে সূচক আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৪০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে সূচক এগোতে থাকে। দিনশেষে তা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে ছয় হাজার ৩২৫ পয়েন্ট অতিক্রম করে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৪২ পয়েন্ট বেড়ে হয় ১৮ হাজার ৭৯৯ পয়েন্ট।
তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ২৮৬ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ১৬৪ কোটি টাকা কম। সিএসইতে ১০৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তবে এ স্বস্তি বিনিয়োগকারীদের পুরোপুরি দুশ্চিন্তামুক্ত করতে পারেনি। তাঁদের ভয়, বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) আবার কী হস্তক্ষেপ করে তা নিয়ে। কারণ এসইসির নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রভাবে টানা দুই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে শেয়ারবাজারে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে এক দিনের উত্থানে তা পুষিয়ে নেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব হয়নি।
এ পরিস্থিতিতে ভালো সময়ের জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কোনো আশ্বাসও দিতে পারছেন না বাজারসংশ্লিষ্টরা।
তবে বাজারের এ ঘুরে দাঁড়ানোকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন বাজারবিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, এসইসির বিধিনিষেধের কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা বাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কয়েকটি বিধিনিষেধ শিথিল করার এ চাপ কিছুটা হলেও কমেছে। মূলত এ কারণেই বাজার বেড়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের ধারণা রয়েছে, বড় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় না থাকলে বাজারে তার প্রভাব পড়বেই।
এসইসি গত রোববার বাজারে তারল্যপ্রবাহ কমাতে ব্রোকারেজ হাউসের জন্য যে ঋণের সীমা বেঁধে দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করেছে। মার্চেন্ট ব্যাংকের মতো ব্রোকারেজ হাউসগুলোর জন্যও সর্বোচ্চ ঋণসীমা ১০ কোটি টাকা করা হয়েছে। এর আগে গত বুধবার জারি করা এক আদেশে ব্রোকারেজ হাউসের একজন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ ঋণসীমা পাঁচ কোটি টাকা করা হয়েছিল।
এ ছাড়া ইতিমধ্যে যেসব বিনিয়োগকারীর ঋণের পরিমাণ নতুন করে বেঁধে দেওয়া সীমা অতিক্রম করেছে, তাঁদের তা সমন্বয়ের মেয়াদ ৩১ আগস্টের পরিবর্তে ৩০ সেপ্টেম্বর করা হয়েছে।
বাজার পরিস্থিতি: গতকাল সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়েই ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যবধানে সূচক আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৪০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে সূচক এগোতে থাকে। দিনশেষে তা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে ছয় হাজার ৩২৫ পয়েন্ট অতিক্রম করে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৪২ পয়েন্ট বেড়ে হয় ১৮ হাজার ৭৯৯ পয়েন্ট।
তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ২৮৬ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ১৬৪ কোটি টাকা কম। সিএসইতে ১০৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
No comments