হাড়ের সঙ্গে ডায়াবেটিসের যোগসূত্র আবিষ্কার
যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী বলেছেন, রক্তে শর্করা (ব্লাড সুগার) নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কঙ্কাল বা হাড়ের বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে। কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারের একদল বিজ্ঞানী প্রাণীকোষ বিষয়ে ইঁদুরের ওপর গবেষণা চালানোর পর এ দাবি করেন।
তাঁদের গবেষণায় দেখা গেছে, পুরোনো হাড় ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সেখানে নতুন অস্থিকণা জন্ম নেওয়ার অনবদ্য প্রক্রিয়া রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। আর হাড়ের ক্ষয় ও বৃদ্ধি-প্রক্রিয়ার সঙ্গে শর্করার যোগসূত্র স্থাপন করে অস্টিওক্যালসিন নামের এক ধরনের হরমোন। গবেষক দলের প্রধান গেরার্ড কার্সেন্টি অস্থিনিঃসৃত ওই হরমোন কীভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে, তা আগেই প্রমাণ করেছিলেন। তিনি সে সময় দেখিয়েছিলেন, অস্টিওক্যালসিন নামের ওই হরমোন পাকস্থলীর নিকটবর্তী পরিপাকরস নিঃসরণকারী গ্রন্থি বা অগ্ন্যাশয়ে ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়াতে সহয়তা করে। অগ্ন্যাশয়ে মাত্রা অনুযায়ী ইনসুলিন উৎপাদিত হলে তা দেহের অন্যান্য কোষকে রক্ত থেকে শর্করা শুষে নিতে সাহায্য করে।
তবে সর্বশেষ গবেষণায় গেরার্ড ও তাঁর সহকারীরা দেখেছেন, শুধু পুরোনো অস্থিকণা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে নতুন কণা জন্ম নেওয়ার সময়ই অস্টিওক্যালসিন নামের ওই হরমোন কাজ করে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তাঁদের এ গবেষণা টাইপ-২ পর্যায়ের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আরও ভালো ওষুধ উদ্ভাবন করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। তাঁরা মনে করছেন, এ গবেষণা ডায়াবেটিস ছাড়াও হাড়ক্ষয় বা অস্টিওপোরোসিস রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
তাঁদের গবেষণায় দেখা গেছে, পুরোনো হাড় ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সেখানে নতুন অস্থিকণা জন্ম নেওয়ার অনবদ্য প্রক্রিয়া রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। আর হাড়ের ক্ষয় ও বৃদ্ধি-প্রক্রিয়ার সঙ্গে শর্করার যোগসূত্র স্থাপন করে অস্টিওক্যালসিন নামের এক ধরনের হরমোন। গবেষক দলের প্রধান গেরার্ড কার্সেন্টি অস্থিনিঃসৃত ওই হরমোন কীভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে, তা আগেই প্রমাণ করেছিলেন। তিনি সে সময় দেখিয়েছিলেন, অস্টিওক্যালসিন নামের ওই হরমোন পাকস্থলীর নিকটবর্তী পরিপাকরস নিঃসরণকারী গ্রন্থি বা অগ্ন্যাশয়ে ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়াতে সহয়তা করে। অগ্ন্যাশয়ে মাত্রা অনুযায়ী ইনসুলিন উৎপাদিত হলে তা দেহের অন্যান্য কোষকে রক্ত থেকে শর্করা শুষে নিতে সাহায্য করে।
তবে সর্বশেষ গবেষণায় গেরার্ড ও তাঁর সহকারীরা দেখেছেন, শুধু পুরোনো অস্থিকণা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে নতুন কণা জন্ম নেওয়ার সময়ই অস্টিওক্যালসিন নামের ওই হরমোন কাজ করে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তাঁদের এ গবেষণা টাইপ-২ পর্যায়ের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আরও ভালো ওষুধ উদ্ভাবন করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। তাঁরা মনে করছেন, এ গবেষণা ডায়াবেটিস ছাড়াও হাড়ক্ষয় বা অস্টিওপোরোসিস রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
No comments