তিন ডব্লু নেই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের স্বর্ণযুগকে মনে করিয়ে দিল ক্রিকইনফোর নির্বাচিত সর্বকালের সেরা ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট একাদশ। গত বছরের জুন থেকে টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর সর্বকালের সেরা একাদশ বাছাই-প্রক্রিয়া শুরু করেছে ক্রিকেটের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার পর এবার বেছে নেওয়া হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেরা একাদশ। আশির দশকে বিশ্ব ক্রিকেটে রাজত্ব করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পাঁচজন জায়গা পেয়েছেন একাদশে—ভিভ রিচার্ডস, মাইকেল হোল্ডিং, গর্ডন গ্রিনিজ, কার্টলি অ্যামব্রোস ও ম্যালকম মার্শাল।
সবচেয়ে কঠিন কাজটি ছিল মনে হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেরা দল বাছাই করাই। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের ভান্ডার একসময় কতটা সমৃদ্ধ ছিল, সেটাও জানিয়ে দিল এই দলটি। জায়গা হয়নি বিখ্যাত ‘থ্রি ডব্লু’ ফ্রাঙ্ক ওরেল, ক্লাইড ওয়ালকট ও এভারটন উইকসের। নেই ডেসমন্ড হেইন্স, অ্যান্ডি রবার্টস, ক্লাইভ লয়েড, জোয়েল গার্নারের মতো আরও অনেক বিখ্যাত নামই। বর্তমান ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুর্দশাও ফুটে উঠেছে এই দলে, একাদশে নেই বর্তমান দলের কেউ। ক্রিকইনফোর সেরা একাদশগুলোর মধ্যে আর একমাত্র পাকিস্তানেই ছিল না বর্তমান দলের কেউ।
১০ সদস্যের জুরি বোর্ডে ছিলেন সাবেক অধিনায়ক জিমি অ্যাডামস, ক্রিকেট সাংবাদিক ফাজির মোহাম্মদ, টনি বেকা, ক্রিকেট ইতিহাসবিদ হিলারি বেকেলস, ক্রীড়া মনোবিদ রুডি ওয়েবস্টার ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক মিডিয়া ম্যানেজার ইমরান খানের মতো ব্যক্তিত্বরা। ১০ জুরির সবার ভোট পেয়েছেন তিনজন—রিচার্ডস, যাঁকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার সেই স্যার গ্যারি সোবার্স ও ‘ব্ল্যাক ব্রাডম্যান’ জর্জ হেডলি। ব্রায়ান লারা পেয়েছেন ৬ ভোট।
‘থ্রি ডব্লু’ ছাড়া না থাকাদের মধ্যে সবচেয়ে অবাক করা নামটি মনে হয় হেইন্সই। গ্রিনিজের সঙ্গে তাঁর জুটিটিকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা ওপেনিং জুটিগুলোর একটি। কিন্তু এই দলে গ্রিনিজের সঙ্গী স্যার কনরাড হান্ট। অবাক করতে পারে উইকেটের পেছনে জ্যাকি হেনড্রিকসের নামটাও। জেফ ডুজন ও ওয়ালকট ব্যাটিংয়ে অনেক ভালো ছিলেন, তবে হেনড্রিকসকে নেওয়া হয়েছে কিপিংয়ে বেশি দক্ষতার জন্য। জুরিদের যুক্তি, যে দলের মিডল-অর্ডারে বিখ্যাত সব নাম, সেই দলে বাড়তি ব্যাটসম্যানের চেয়ে ভালো কিপার থাকাটাই বেশি জরুরি। দলের তিন পেসার মার্শাল, হোল্ডিং ও অ্যামব্রোস। আর একমাত্র স্পিনার ৩০০ উইকেট নেওয়া প্রথম স্পিনার ল্যান্স গিবস।
পাঠক ভোটের দলে জুরিদের দল থেকে পরিবর্তন আছে দুটি। ওপেনিংয়ে গ্রিনিজের সঙ্গী হেইন্স, আর উইকেটের পেছনে ডুজন।
সবচেয়ে কঠিন কাজটি ছিল মনে হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেরা দল বাছাই করাই। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের ভান্ডার একসময় কতটা সমৃদ্ধ ছিল, সেটাও জানিয়ে দিল এই দলটি। জায়গা হয়নি বিখ্যাত ‘থ্রি ডব্লু’ ফ্রাঙ্ক ওরেল, ক্লাইড ওয়ালকট ও এভারটন উইকসের। নেই ডেসমন্ড হেইন্স, অ্যান্ডি রবার্টস, ক্লাইভ লয়েড, জোয়েল গার্নারের মতো আরও অনেক বিখ্যাত নামই। বর্তমান ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুর্দশাও ফুটে উঠেছে এই দলে, একাদশে নেই বর্তমান দলের কেউ। ক্রিকইনফোর সেরা একাদশগুলোর মধ্যে আর একমাত্র পাকিস্তানেই ছিল না বর্তমান দলের কেউ।
১০ সদস্যের জুরি বোর্ডে ছিলেন সাবেক অধিনায়ক জিমি অ্যাডামস, ক্রিকেট সাংবাদিক ফাজির মোহাম্মদ, টনি বেকা, ক্রিকেট ইতিহাসবিদ হিলারি বেকেলস, ক্রীড়া মনোবিদ রুডি ওয়েবস্টার ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক মিডিয়া ম্যানেজার ইমরান খানের মতো ব্যক্তিত্বরা। ১০ জুরির সবার ভোট পেয়েছেন তিনজন—রিচার্ডস, যাঁকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার সেই স্যার গ্যারি সোবার্স ও ‘ব্ল্যাক ব্রাডম্যান’ জর্জ হেডলি। ব্রায়ান লারা পেয়েছেন ৬ ভোট।
‘থ্রি ডব্লু’ ছাড়া না থাকাদের মধ্যে সবচেয়ে অবাক করা নামটি মনে হয় হেইন্সই। গ্রিনিজের সঙ্গে তাঁর জুটিটিকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা ওপেনিং জুটিগুলোর একটি। কিন্তু এই দলে গ্রিনিজের সঙ্গী স্যার কনরাড হান্ট। অবাক করতে পারে উইকেটের পেছনে জ্যাকি হেনড্রিকসের নামটাও। জেফ ডুজন ও ওয়ালকট ব্যাটিংয়ে অনেক ভালো ছিলেন, তবে হেনড্রিকসকে নেওয়া হয়েছে কিপিংয়ে বেশি দক্ষতার জন্য। জুরিদের যুক্তি, যে দলের মিডল-অর্ডারে বিখ্যাত সব নাম, সেই দলে বাড়তি ব্যাটসম্যানের চেয়ে ভালো কিপার থাকাটাই বেশি জরুরি। দলের তিন পেসার মার্শাল, হোল্ডিং ও অ্যামব্রোস। আর একমাত্র স্পিনার ৩০০ উইকেট নেওয়া প্রথম স্পিনার ল্যান্স গিবস।
পাঠক ভোটের দলে জুরিদের দল থেকে পরিবর্তন আছে দুটি। ওপেনিংয়ে গ্রিনিজের সঙ্গী হেইন্স, আর উইকেটের পেছনে ডুজন।
No comments