মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী সেনা কর্মকর্তাদের ক্ষমা নেই
চিলির প্রেসিডেন্ট সেবাস্তিয়ান পিনেরা মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে অভিযুক্ত সে দেশের সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
সম্প্রতি দেশটির রোমান ক্যাথলিক চার্চ অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে প্রস্তাব করেছিল। সেই প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, এ প্রস্তাবের ফলে চিলিতে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে এবং পুরোনো কষ্ট আবার জেগে উঠেছে। তিনি বলেন, হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো গুরুতর অপরাধের কোনো ক্ষমা হতে পারে না।
১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সামরিক শাসনের সময়ে চিলিতে তিন হাজারের বেশি লোককে হত্যা করা হয়। এ অপরাধে অনেক সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে সাজা ভোগ করছেন।
চিলির বিশপরা বলেছেন, দেশের ২০০ বছর স্বাধীনতা পূর্তি উপলক্ষে অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়া হোক। বিশেষ করে যাঁরা ভুল স্বীকার করেছেন এবং অনুশোচনা করছেন।
কিন্তু প্রেসিডেন্ট পিনেরা বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শনপূর্বক একটি নতুন আইন প্রবর্তন করা যৌক্তিক হবে না বলে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি বলেন, অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার প্রস্তাবটি উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। এ প্রস্তাব চিলির লোকজনের মধ্যে বিভাজন তৈরি করেছে। পুরোনো কষ্ট নতুন করে জাগিয়ে তুলেছে।
পিনেরা আরও বলেন, কোনো কোনো অভিযুক্তের ব্যাপারে খুবই যৌক্তিকভাবে বিবেচনা করা হবে। তবে যাঁরা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো অপরাধ করেছেন তাঁদের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র বিবেচনা করা হবে না।
সম্প্রতি দেশটির রোমান ক্যাথলিক চার্চ অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে প্রস্তাব করেছিল। সেই প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, এ প্রস্তাবের ফলে চিলিতে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে এবং পুরোনো কষ্ট আবার জেগে উঠেছে। তিনি বলেন, হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো গুরুতর অপরাধের কোনো ক্ষমা হতে পারে না।
১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সামরিক শাসনের সময়ে চিলিতে তিন হাজারের বেশি লোককে হত্যা করা হয়। এ অপরাধে অনেক সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে সাজা ভোগ করছেন।
চিলির বিশপরা বলেছেন, দেশের ২০০ বছর স্বাধীনতা পূর্তি উপলক্ষে অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়া হোক। বিশেষ করে যাঁরা ভুল স্বীকার করেছেন এবং অনুশোচনা করছেন।
কিন্তু প্রেসিডেন্ট পিনেরা বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শনপূর্বক একটি নতুন আইন প্রবর্তন করা যৌক্তিক হবে না বলে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি বলেন, অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার প্রস্তাবটি উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। এ প্রস্তাব চিলির লোকজনের মধ্যে বিভাজন তৈরি করেছে। পুরোনো কষ্ট নতুন করে জাগিয়ে তুলেছে।
পিনেরা আরও বলেন, কোনো কোনো অভিযুক্তের ব্যাপারে খুবই যৌক্তিকভাবে বিবেচনা করা হবে। তবে যাঁরা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো অপরাধ করেছেন তাঁদের ব্যাপারে বিন্দুমাত্র বিবেচনা করা হবে না।
No comments