আকরামের চোখে হেডিংলির জয়
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক জয়েই প্রায় বিশ্বজয়ের আনন্দে মেতেছে পাকিস্তান। বর্তমান-সাবেক ক্রিকেটার থেকে শুরু করে গোটা পাকিস্তানই বলতে গেলে ভেসে যাচ্ছে আবেগে। তবে সেই আবেগে বাঁধ দিতে বলছেন ওয়াসিম আকরাম। সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক বলছেন, পাকিস্তানের এই তরুণ দলের আসল পরীক্ষা সামনের ইংল্যান্ড সিরিজেই।
আকরামের এই সাবধানবাণী হয়তো নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই। ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে তাঁর নেতৃত্বেই সিডনিতে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরবর্তী জয়টির জন্য অপেক্ষা করতে হলো ১৫ বছর। সাবেক এই বাঁহাতি পেসার তাই দলকে ফিরতে বলছেন বাস্তবতার মাটিতে, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওদের মাটিতেই খেলাটা হবে বড় একটা চ্যালেঞ্জ। দেশের মাটিতে ওরা দুর্দান্ত দল, ওদের হারানো খুব কঠিন হবে।’
টেস্টে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক (৪১৪) অবশ্য মানছেন হেডিংলির জয়টা দলকে আত্মবিশ্বাস জোগাবে, ‘আমার ধারণা, এটা বড় একটা অর্জন। বিপজ্জনক ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে এই জয় নিশ্চিতভাবেই তরুণ দলটাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।’ হেডিংলির জয়ে কন্ডিশনের ভূমিকা আছে, মানছেন আকরাম। তবে তাঁর দাবি, দেশের মাটিতেও এই বোলারদের ভালো করার সামর্থ্য আছে, ‘খেলাটা যদি করাচি কিংবা লাহোরে হতো, তাহলে স্পিন বা রিভার্স সুইং আরও কার্যকর হতো।’
দলে অভিজ্ঞতা বাড়াতে মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনুস খানকে ফেরানো নিয়ে কিছুদিন ধরেই অনেক কথাবার্তা হচ্ছে। আকরাম কিন্তু সালমান বাট ও তাঁর তরুণ দলটার ওপরই ভরসা রাখতে বলছেন, ‘আফ্রিদির অবসর ও লর্ডসে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর যেভাবে ফিরল, তরুণ দলটার মানসিক দৃঢ়তা পরিষ্কার এতেই। বাটের মতো তরুণ অধিনায়কের জন্য সূচনাটা হলো দারুণ। পিসিবির উচিত তার ওপর আস্থা রাখা। তরুণ দলটাকে যথেষ্ট ভালো মনে হচ্ছে, নির্বাচকদের উচিত টেস্ট ক্রিকেটে বড় শক্তি হয়ে ওঠার জন্য ওদের অন্তত এক বছর সময় দেওয়া।’
আকরামের এই সাবধানবাণী হয়তো নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই। ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে তাঁর নেতৃত্বেই সিডনিতে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরবর্তী জয়টির জন্য অপেক্ষা করতে হলো ১৫ বছর। সাবেক এই বাঁহাতি পেসার তাই দলকে ফিরতে বলছেন বাস্তবতার মাটিতে, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওদের মাটিতেই খেলাটা হবে বড় একটা চ্যালেঞ্জ। দেশের মাটিতে ওরা দুর্দান্ত দল, ওদের হারানো খুব কঠিন হবে।’
টেস্টে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক (৪১৪) অবশ্য মানছেন হেডিংলির জয়টা দলকে আত্মবিশ্বাস জোগাবে, ‘আমার ধারণা, এটা বড় একটা অর্জন। বিপজ্জনক ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে এই জয় নিশ্চিতভাবেই তরুণ দলটাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।’ হেডিংলির জয়ে কন্ডিশনের ভূমিকা আছে, মানছেন আকরাম। তবে তাঁর দাবি, দেশের মাটিতেও এই বোলারদের ভালো করার সামর্থ্য আছে, ‘খেলাটা যদি করাচি কিংবা লাহোরে হতো, তাহলে স্পিন বা রিভার্স সুইং আরও কার্যকর হতো।’
দলে অভিজ্ঞতা বাড়াতে মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনুস খানকে ফেরানো নিয়ে কিছুদিন ধরেই অনেক কথাবার্তা হচ্ছে। আকরাম কিন্তু সালমান বাট ও তাঁর তরুণ দলটার ওপরই ভরসা রাখতে বলছেন, ‘আফ্রিদির অবসর ও লর্ডসে নাস্তানাবুদ হওয়ার পর যেভাবে ফিরল, তরুণ দলটার মানসিক দৃঢ়তা পরিষ্কার এতেই। বাটের মতো তরুণ অধিনায়কের জন্য সূচনাটা হলো দারুণ। পিসিবির উচিত তার ওপর আস্থা রাখা। তরুণ দলটাকে যথেষ্ট ভালো মনে হচ্ছে, নির্বাচকদের উচিত টেস্ট ক্রিকেটে বড় শক্তি হয়ে ওঠার জন্য ওদের অন্তত এক বছর সময় দেওয়া।’
No comments