চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে ত্রিপুরায় এক কোটি ইট রপ্তানি হচ্ছে
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের উত্তর ত্রিপুরায় প্রাথমিক চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে এক কোটি ইট রপ্তানি করা হচ্ছে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় হবে এক কোটি ২০ লাখ টাকা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে ইতিমধ্যে ইট রপ্তানির কাজ শুরু হয়ে গেছে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী ও শ্রমিকেরা এখন ব্যস্ত রয়েছেন।
চাতলাপুর স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, এই বন্দর দিয়ে উত্তর ত্রিপুরার জেলা কৈলাসহরে বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত সিমেন্ট, চিপ পাথর ও মাছ রপ্তানি করা হয়। সেখানে স্থাপনা নির্মাণে ইটের সংকট থাকায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এখন বাংলাদেশি ইটের দিকে ঝুঁকছেন।
চাতলাপুর স্থলবন্দর এলাকায় ভারতীয় ব্যবসায়ী লিটন জামান প্রথম আলোকে গত শনিবার জানান, প্রাথমিকভাবে তিনি ঋণপত্র (এলসি) খোলার মাধ্যমে চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে এক কোটি ইট নিচ্ছেন। তাঁকে চাতলাপুর স্থলবন্দর পর্যন্ত পরিবহন-ব্যয়সহ প্রতি হাজার ইট সাড়ে পাঁচ হাজার টাকায় সরবরাহ করছেন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান খন্দকার এন্টারপ্রাইজের মালিক আতিক সেলিম।
লিটন জামান আরও জানান, উত্তর ত্রিপুরায় এখন ইটের বেশ সংকট চলছে। তা ছাড়া ত্রিপুরায় তৈরি ইটের মানও তেমন ভালো নয়। সে জন্য তাঁরা বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক গুণগত মানসম্পন্ন ইট আমদানি করছেন। আর সেখানে বাংলাদেশি ইটের ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে।
বাংলাদেশি রপ্তানিকারক আতিক সেলিম প্রথম আলোকে জানান, তিনি এ পর্যন্ত দুই লাখ ইট রপ্তানি করেছেন। ভারতীয় ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী এক কোটি ইট রপ্তানি করতে প্রয়োজনে তিনি দেশীয় আরও কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সঙ্গে নেবেন।
আলাপকালে চাতলাপুর স্থলবন্দরের অভিবাসনবিষয়ক (ইমিগ্রেশন) কর্মকর্তা এ এস আই কবির হাসান প্রথম আলোকে বলেন, এটি একটি এলসি স্টেশন ও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। এখানে অবকাঠামোগত তেমন উন্নয়ন হয়নি। তা সত্ত্বেও এই পথ ব্যবহার করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা নিয়মিত ব্যবসা করে সরকারকে বছরে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব দিচ্ছেন।
কবির হাসান জানান, প্রতিটিতে এক টাকা ২০ পয়সা হিসাবে এক কোটি ইট রপ্তানির ফলে সরকার এক কোটি ২০ লাখ টাকার রাজস্ব পাবে। তিনি আরও জানান, এটাকে একটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তর করা এবং এর অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্প্রতি অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন) ও কাস্টমসের মহাপরিদর্শক চাতলাপুর স্থলবন্দর পরিদর্শন করে গেছেন। এ সময় তাঁরা এটাকে অচিরেই একটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে ইতিমধ্যে ইট রপ্তানির কাজ শুরু হয়ে গেছে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী ও শ্রমিকেরা এখন ব্যস্ত রয়েছেন।
চাতলাপুর স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, এই বন্দর দিয়ে উত্তর ত্রিপুরার জেলা কৈলাসহরে বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত সিমেন্ট, চিপ পাথর ও মাছ রপ্তানি করা হয়। সেখানে স্থাপনা নির্মাণে ইটের সংকট থাকায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এখন বাংলাদেশি ইটের দিকে ঝুঁকছেন।
চাতলাপুর স্থলবন্দর এলাকায় ভারতীয় ব্যবসায়ী লিটন জামান প্রথম আলোকে গত শনিবার জানান, প্রাথমিকভাবে তিনি ঋণপত্র (এলসি) খোলার মাধ্যমে চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে এক কোটি ইট নিচ্ছেন। তাঁকে চাতলাপুর স্থলবন্দর পর্যন্ত পরিবহন-ব্যয়সহ প্রতি হাজার ইট সাড়ে পাঁচ হাজার টাকায় সরবরাহ করছেন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান খন্দকার এন্টারপ্রাইজের মালিক আতিক সেলিম।
লিটন জামান আরও জানান, উত্তর ত্রিপুরায় এখন ইটের বেশ সংকট চলছে। তা ছাড়া ত্রিপুরায় তৈরি ইটের মানও তেমন ভালো নয়। সে জন্য তাঁরা বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক গুণগত মানসম্পন্ন ইট আমদানি করছেন। আর সেখানে বাংলাদেশি ইটের ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে।
বাংলাদেশি রপ্তানিকারক আতিক সেলিম প্রথম আলোকে জানান, তিনি এ পর্যন্ত দুই লাখ ইট রপ্তানি করেছেন। ভারতীয় ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী এক কোটি ইট রপ্তানি করতে প্রয়োজনে তিনি দেশীয় আরও কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সঙ্গে নেবেন।
আলাপকালে চাতলাপুর স্থলবন্দরের অভিবাসনবিষয়ক (ইমিগ্রেশন) কর্মকর্তা এ এস আই কবির হাসান প্রথম আলোকে বলেন, এটি একটি এলসি স্টেশন ও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। এখানে অবকাঠামোগত তেমন উন্নয়ন হয়নি। তা সত্ত্বেও এই পথ ব্যবহার করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা নিয়মিত ব্যবসা করে সরকারকে বছরে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব দিচ্ছেন।
কবির হাসান জানান, প্রতিটিতে এক টাকা ২০ পয়সা হিসাবে এক কোটি ইট রপ্তানির ফলে সরকার এক কোটি ২০ লাখ টাকার রাজস্ব পাবে। তিনি আরও জানান, এটাকে একটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তর করা এবং এর অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্প্রতি অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন) ও কাস্টমসের মহাপরিদর্শক চাতলাপুর স্থলবন্দর পরিদর্শন করে গেছেন। এ সময় তাঁরা এটাকে অচিরেই একটি পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
No comments