ইংল্যান্ডের কাছে ক্ষমা চাইলেন বেকেনবাওয়ার
ফুটবল দুনিয়ায় এমনিতেই জার্মান কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার অনেক বড় ব্যক্তিত্ব। বড় হূদয়ের বেকেনবাওয়ার নিজের মহত্ত্বটাকে আরেক ধাপ বাড়িয়ে নিলেন ইংল্যান্ডের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে!
হ্যাঁ, ইংলিশদের কাছে সরাসরি ক্ষমাই চাইলেন বেকেনবাওয়ার। তিনি বুঝতে পেরেছেন, ও রকম কড়া ভাষায় ইংলিশদের সমালোচনা করাটা ঠিক হয়নি। একবার নয়, বিশ্বকাপ শুরুর পর দুই দফায় ইংলিশদের সমালোচনা করেছিলেন জার্মান কিংবদন্তি।
প্রথমবার বলেছিলেন, এই ইংলিশরা নাকি আদ্যিকালের ‘কিক অ্যান্ড রান’ ফুটবল খেলে। কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তুলে কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলোকেও দিয়েছিলেন এক ঘা। দ্বিতীয়বার স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে জিতে রুনি-টেরিরা গ্রুপ ‘সি’তে রানারআপ হওয়ার পর বলেছিলেন, ইংলিশরা গাধার মতো ফুটবল খেলে রানারআপ হয়েছে। ইংল্যান্ড-জার্মানির সে কারণেই দেখা হয়ে যাচ্ছে দ্বিতীয় রাউন্ডে।
আজ জার্মানি-ইংল্যান্ড ম্যাচের আগে নিজের বলা কথার জন্য অনুশোচনা হচ্ছে ‘কাইজার’-এর। সে কারণেই ক্ষমা চাওয়া। শুধু ক্ষমাই নয়, বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেকেনবাওয়ার বলছেন, ইংলিশ ফুটবল খুবই পছন্দ তাঁর, ‘বিশ্বকাপের আগে আমিও ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ভালো খেলবে, হয়তো শিরোপাও জিতবে।’ কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচে ইংলিশদের খেলা মন কাড়তে পারেনি কাইজারের, ‘দল হিসেবে তারা ভালো, দলে একজন বড় মাপের কোচও আছেন। কিন্তু প্রথম দুটি ম্যাচ দেখে আমি খুবই হতাশ হয়েছি। সত্যি বলছি, রাগ-টাগ নয়, হতাশই হয়েছিলাম খুব।’ ইংল্যান্ডের সমালোচনাটাও নাকি সেই হতাশা থেকেই, ‘সম্ভবত হতাশার কারণেই ও রকম প্রতিক্রিয়া (ইংল্যান্ডের সমালোচনা) দেখিয়েছি আমি। তবে এ জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। কারণ, ইংল্যান্ড এবং ইংলিশ ফুটবল—দুটোই আমার খুব পছন্দের। ইংলিশদের স্টাইলের অনেক বড় ভক্ত আমি।’ হতাশা থেকে বেরিয়ে তাঁর বরং এখন ধারণা, ‘আমার তো মনে হচ্ছে, দারুণ এক ম্যাচই হবে এটা (জার্মানি-ইংল্যান্ড)।’
হ্যাঁ, ইংলিশদের কাছে সরাসরি ক্ষমাই চাইলেন বেকেনবাওয়ার। তিনি বুঝতে পেরেছেন, ও রকম কড়া ভাষায় ইংলিশদের সমালোচনা করাটা ঠিক হয়নি। একবার নয়, বিশ্বকাপ শুরুর পর দুই দফায় ইংলিশদের সমালোচনা করেছিলেন জার্মান কিংবদন্তি।
প্রথমবার বলেছিলেন, এই ইংলিশরা নাকি আদ্যিকালের ‘কিক অ্যান্ড রান’ ফুটবল খেলে। কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তুলে কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলোকেও দিয়েছিলেন এক ঘা। দ্বিতীয়বার স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে জিতে রুনি-টেরিরা গ্রুপ ‘সি’তে রানারআপ হওয়ার পর বলেছিলেন, ইংলিশরা গাধার মতো ফুটবল খেলে রানারআপ হয়েছে। ইংল্যান্ড-জার্মানির সে কারণেই দেখা হয়ে যাচ্ছে দ্বিতীয় রাউন্ডে।
আজ জার্মানি-ইংল্যান্ড ম্যাচের আগে নিজের বলা কথার জন্য অনুশোচনা হচ্ছে ‘কাইজার’-এর। সে কারণেই ক্ষমা চাওয়া। শুধু ক্ষমাই নয়, বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেকেনবাওয়ার বলছেন, ইংলিশ ফুটবল খুবই পছন্দ তাঁর, ‘বিশ্বকাপের আগে আমিও ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ভালো খেলবে, হয়তো শিরোপাও জিতবে।’ কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচে ইংলিশদের খেলা মন কাড়তে পারেনি কাইজারের, ‘দল হিসেবে তারা ভালো, দলে একজন বড় মাপের কোচও আছেন। কিন্তু প্রথম দুটি ম্যাচ দেখে আমি খুবই হতাশ হয়েছি। সত্যি বলছি, রাগ-টাগ নয়, হতাশই হয়েছিলাম খুব।’ ইংল্যান্ডের সমালোচনাটাও নাকি সেই হতাশা থেকেই, ‘সম্ভবত হতাশার কারণেই ও রকম প্রতিক্রিয়া (ইংল্যান্ডের সমালোচনা) দেখিয়েছি আমি। তবে এ জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। কারণ, ইংল্যান্ড এবং ইংলিশ ফুটবল—দুটোই আমার খুব পছন্দের। ইংলিশদের স্টাইলের অনেক বড় ভক্ত আমি।’ হতাশা থেকে বেরিয়ে তাঁর বরং এখন ধারণা, ‘আমার তো মনে হচ্ছে, দারুণ এক ম্যাচই হবে এটা (জার্মানি-ইংল্যান্ড)।’
No comments