‘মেসি’র সামনে ইংল্যান্ড!
কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে পাওয়ার কথা ছিল না ইংল্যান্ডের। কিন্তু গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ডের বাজে পারফরম্যান্স এলোমেলো করে দিল সব! গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছে ইংল্যান্ড। এ কারণেই দ্বিতীয় রাউন্ডের বাধা পেরোতে পারলে কোয়ার্টার ফাইনালেই আর্জেন্টিনা আর লিওনেল মেসির সামনে পড়তে হবে ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দলকে। তবে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে হলে আজ আরেক মেসিকে পেছনে ফেলে আসতে হবে ইংল্যান্ডকেও!
ভাবছেন এই আরেকজন মেসি আবার কে? গ্রুপ রানার্সআপ হওয়ায় দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছেন রুনি-টেরিরা। আর এই জার্মানিতেই আছেন আরেক মেসি—মেসুত ওজিল! মেসি যেমন এই অল্প বয়সেই আর্জেন্টিনার আশা-ভরসার প্রতীক হয়ে উঠেছেন, ওজিলও তা-ই। জার্মানির দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের স্বপ্ন এখন তাঁকে ঘিরেই।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে অবশ্য সে রকমটা ছিল না। দলের আর পাঁচজন সদস্যের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকায় পা রেখেছেন ওজিল। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত খেলে নজর কেড়ে নিয়েছেন সবার। এরপর তাঁর বাঁ পায়ের এক গোলেই ঘানাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট পায় জার্মানি।
এর পর থেকেই জার্মানিতে ওজিলকে নিয়ে মাতামাতি শুরু। পশ্চিম জার্মানির হয়ে ১৯৮০ সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা সাবেক তারকা হর্স্ট রুবেচস বলেছেন, ‘আমরা রুনির প্রশংসা করি। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বা মেসির বেলায়ও তা-ই। কিন্তু আমাদেরই তো একজন মেসি আছে! আমাদের মেসি মেসুত ওজিল।’
তুর্কি বাবা-মায়ের সন্তান ওজিলের জন্ম গেলসেনকিরচেনে। বছর দেড়েক আগেই জার্মানি দলে অভিষেক হয়েছে তাঁর। তুরস্ক দলেও খেলতে পারতেন ওজিল। এবং তাতে আন্তর্জাতিক অভিষেকটা আরও আগেই হতো ২১ বছর বয়সী ওজিলের। কিন্তু জন্মভূমির জার্সি গায়েই খেলতে চেয়েছিলেন এই আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার।
এতে জার্মানিরও একটা অপূর্ণতা পূরণ হলো। জার্মানিকে ১৯৯০ বিশ্বকাপ এবং ১৯৯৬-এর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানো টমাস হাসলারের বিদায়ের পর থেকেই তাঁর একজন বিকল্প খুঁজছিল জার্মানরা। আর এই বিশ্বকাপ শুরুর আগে কথা হচ্ছিল—চোটের কারণে ছিটকে পড়া মাইকেল বালাকের অভাব পূরণ করবে কে?
জার্মানি দুটিরই সমাধান পেয়ে গেছে ওজিলে। আর ওজিল তাঁর চোখে দেখছেন শুধুই বিশ্বকাপ, ‘আমাদের স্বপ্ন বিশ্বকাপ জেতা, এ কারণেই এখানে এসেছি আমরা। বিশ্বকাপ জয় নিয়েই ভাবছি আমি।’ ইংল্যান্ডেরও ওই একই স্বপ্ন—৪৪ বছর পর আবার বিশ্বকাপ জিততে চান ওয়েইন রুনি-জন টেরিরা। ওজিল, মানে জার্মানির মেসির স্বপ্ন ভেঙেই সেই স্বপ্ন অর্জন করতে হবে ইংলিশদের।
ভাবছেন এই আরেকজন মেসি আবার কে? গ্রুপ রানার্সআপ হওয়ায় দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছেন রুনি-টেরিরা। আর এই জার্মানিতেই আছেন আরেক মেসি—মেসুত ওজিল! মেসি যেমন এই অল্প বয়সেই আর্জেন্টিনার আশা-ভরসার প্রতীক হয়ে উঠেছেন, ওজিলও তা-ই। জার্মানির দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের স্বপ্ন এখন তাঁকে ঘিরেই।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে অবশ্য সে রকমটা ছিল না। দলের আর পাঁচজন সদস্যের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকায় পা রেখেছেন ওজিল। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত খেলে নজর কেড়ে নিয়েছেন সবার। এরপর তাঁর বাঁ পায়ের এক গোলেই ঘানাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট পায় জার্মানি।
এর পর থেকেই জার্মানিতে ওজিলকে নিয়ে মাতামাতি শুরু। পশ্চিম জার্মানির হয়ে ১৯৮০ সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা সাবেক তারকা হর্স্ট রুবেচস বলেছেন, ‘আমরা রুনির প্রশংসা করি। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বা মেসির বেলায়ও তা-ই। কিন্তু আমাদেরই তো একজন মেসি আছে! আমাদের মেসি মেসুত ওজিল।’
তুর্কি বাবা-মায়ের সন্তান ওজিলের জন্ম গেলসেনকিরচেনে। বছর দেড়েক আগেই জার্মানি দলে অভিষেক হয়েছে তাঁর। তুরস্ক দলেও খেলতে পারতেন ওজিল। এবং তাতে আন্তর্জাতিক অভিষেকটা আরও আগেই হতো ২১ বছর বয়সী ওজিলের। কিন্তু জন্মভূমির জার্সি গায়েই খেলতে চেয়েছিলেন এই আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার।
এতে জার্মানিরও একটা অপূর্ণতা পূরণ হলো। জার্মানিকে ১৯৯০ বিশ্বকাপ এবং ১৯৯৬-এর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানো টমাস হাসলারের বিদায়ের পর থেকেই তাঁর একজন বিকল্প খুঁজছিল জার্মানরা। আর এই বিশ্বকাপ শুরুর আগে কথা হচ্ছিল—চোটের কারণে ছিটকে পড়া মাইকেল বালাকের অভাব পূরণ করবে কে?
জার্মানি দুটিরই সমাধান পেয়ে গেছে ওজিলে। আর ওজিল তাঁর চোখে দেখছেন শুধুই বিশ্বকাপ, ‘আমাদের স্বপ্ন বিশ্বকাপ জেতা, এ কারণেই এখানে এসেছি আমরা। বিশ্বকাপ জয় নিয়েই ভাবছি আমি।’ ইংল্যান্ডেরও ওই একই স্বপ্ন—৪৪ বছর পর আবার বিশ্বকাপ জিততে চান ওয়েইন রুনি-জন টেরিরা। ওজিল, মানে জার্মানির মেসির স্বপ্ন ভেঙেই সেই স্বপ্ন অর্জন করতে হবে ইংলিশদের।
No comments