বিদেশি জাহাজটির অস্ত্র ও অন্যান্য পণ্য পরীক্ষা করা হবে কলকাতায়
পশ্চিমবঙ্গে আটক হওয়া বিদেশি মালবাহী জাহাজ ‘এমভি এজিয়ান গ্লোরি’তে আনা অস্ত্র ও অন্যান্য পণ্য পরীক্ষার জন্য এটিকে কলকাতা বন্দরে আনা হচ্ছে। গত শুক্রবার জাহাজটি ভারতের নৌবাহিনী নিজেদের জলসীমায় আটক করে। গতকাল শনিবার পুলিশ জাহাজের ক্যাপ্টেনকে রায়চকের হোটেল র্যাডিসনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।
পশ্চিমবঙ্গের পুলিশের মহানির্দেশক ভুপিন্দর সিং গতকাল সাংবাদিকদের জানান, জাহাজের ক্যাপ্টেন জাহাজে থাকা অস্ত্র ও গোলাবারুদের নথিপত্র দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ কারণে জাহাজটিকে কলকাতা বন্দরে এনে এর পণ্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রমতে, ওই জাহাজে রয়েছে স্মোক বোমা, রকেট লঞ্চার, মর্টার, বিমান বিধ্বংসী কামান ইত্যাদি অস্ত্রশস্ত্র।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, এজিয়ান গ্লোরি নামের মালবাহী জাহাজে পাকিস্তানের জন্য আসা অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ জনৈক মেজর খলিলুল্লা খানের নামে এলেও এর সপক্ষে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি জাহাজের স্থানীয় ক্লিয়ারিং এজেন্ট। জাহাজের অস্ত্রশস্ত্র তদন্তে দিল্লি থেকেও আসছে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত দল।
ভারতীয় কর্মকর্তারা প্রাথমিক তদন্তের পর ধারণা করছেন, জাহাজটির অস্ত্র জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সূত্র জানায়, পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া থেকে জাহাজটি আসে। এতে রয়েছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়া বাংলাদেশ, নেপাল ও পাকিস্তানের সেনাদের জন্য অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদসহ অন্যান্য মালামাল। এসব অস্ত্র বাংলাদেশ, নেপাল এবং পাকিস্তানে নামার কথা। জাহাজটি যথারীতি বাংলাদেশের চট্টগ্রামে শান্তিরক্ষী বাহিনীর মালামাল খালাস করে কলকাতার উদ্দেশে আসছিল। কলকাতা বন্দরে নেপালের মালামাল খালাস করার কথা ছিল। নেপালের মালামালের কাগজপত্রও পাওয়া গেছে। এরপর জাহাজটির পাকিস্তানের করাচি বন্দরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কলকাতা বন্দরকে না জানিয়ে জাহাজটি পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্রসীমায় ঢুকে পড়লে জাহাজটি আটক করা হয়। পরে এতে তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদের সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর পুলিশ জাহাজটি আটক করে নিয়ে আসে ডায়মন্ড হারবারের অদূরে কালীচরণপুরে। জাহাজের ক্যাপ্টেন বলেছেন, জাহাজে আনা অস্ত্র করাচি নামবে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর জন্য এসব আনা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের পুলিশের মহানির্দেশক ভুপিন্দর সিং গতকাল সাংবাদিকদের জানান, জাহাজের ক্যাপ্টেন জাহাজে থাকা অস্ত্র ও গোলাবারুদের নথিপত্র দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ কারণে জাহাজটিকে কলকাতা বন্দরে এনে এর পণ্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রমতে, ওই জাহাজে রয়েছে স্মোক বোমা, রকেট লঞ্চার, মর্টার, বিমান বিধ্বংসী কামান ইত্যাদি অস্ত্রশস্ত্র।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, এজিয়ান গ্লোরি নামের মালবাহী জাহাজে পাকিস্তানের জন্য আসা অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ জনৈক মেজর খলিলুল্লা খানের নামে এলেও এর সপক্ষে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি জাহাজের স্থানীয় ক্লিয়ারিং এজেন্ট। জাহাজের অস্ত্রশস্ত্র তদন্তে দিল্লি থেকেও আসছে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত দল।
ভারতীয় কর্মকর্তারা প্রাথমিক তদন্তের পর ধারণা করছেন, জাহাজটির অস্ত্র জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সূত্র জানায়, পশ্চিম আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়া থেকে জাহাজটি আসে। এতে রয়েছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়া বাংলাদেশ, নেপাল ও পাকিস্তানের সেনাদের জন্য অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদসহ অন্যান্য মালামাল। এসব অস্ত্র বাংলাদেশ, নেপাল এবং পাকিস্তানে নামার কথা। জাহাজটি যথারীতি বাংলাদেশের চট্টগ্রামে শান্তিরক্ষী বাহিনীর মালামাল খালাস করে কলকাতার উদ্দেশে আসছিল। কলকাতা বন্দরে নেপালের মালামাল খালাস করার কথা ছিল। নেপালের মালামালের কাগজপত্রও পাওয়া গেছে। এরপর জাহাজটির পাকিস্তানের করাচি বন্দরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কলকাতা বন্দরকে না জানিয়ে জাহাজটি পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্রসীমায় ঢুকে পড়লে জাহাজটি আটক করা হয়। পরে এতে তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদের সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর পুলিশ জাহাজটি আটক করে নিয়ে আসে ডায়মন্ড হারবারের অদূরে কালীচরণপুরে। জাহাজের ক্যাপ্টেন বলেছেন, জাহাজে আনা অস্ত্র করাচি নামবে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর জন্য এসব আনা হয়েছে।
No comments