ট্রেনের গায়ে ছবি আঁকায়
সিঙ্গাপুরে ট্রেনের গায়ে ছবি আঁকার দায়ে সুইজারল্যান্ডের একজন চিত্রশিল্পীকে পাঁচ মাসের জেল ও তিনটি বেত্রাঘাতের শাস্তি দিয়েছেন সে দেশের একটি আদালত।
ওলিবার ফ্রিকার নামের ৩২ বছর বয়স্ক ওই সুইস নাগরিক পেশায় একজন সফটওয়্যার প্রকৌশলী। তিনি ট্রেনের গায়ে স্প্রে যন্ত্রের সাহায্যে ছবি আঁকার কথা স্বীকার করেছেন। বিচারক তাঁর ওই কাজকে দেশের নিরাপত্তার চরম লঙ্ঘন হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁকে ওই শাস্তি প্রদান করেন।
সিঙ্গাপুরে প্রচলিত এই বেত্রাঘাতের শাস্তি নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ সমালোচনা রয়েছে। সাধারণত শক্ত ও মোটা লাঠির সাহায্যে পিঠে আঘাত করে এ শাস্তি প্রয়োগ করা হয়। এতে প্রায়ই পিঠে দাগ পড়ে যায়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ জন্য এই শাস্তিকে বর্বরোচিত কাজ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
ছবি আঁকার আট দিনের মাথায় গত ২৫ মে ফ্রিকারকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিচারক সি কি উন তাঁর রায়ে বলেন, ফ্রিকার সিঙ্গাপুরে সংঘটিত অপরাধমূলক কাজের শাস্তি সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিবহাল ছিলেন। জেনেশুনে তিনি ওই কাজ করেছেন। এ জন্য তাঁকে ওই শাস্তি দেওয়া হলো। একই কাজের জন্য সিঙ্গাপুরের পুলিশ একজন ব্রিটিশ নাগরিককে খুঁজছে।
ওলিবার ফ্রিকার নামের ৩২ বছর বয়স্ক ওই সুইস নাগরিক পেশায় একজন সফটওয়্যার প্রকৌশলী। তিনি ট্রেনের গায়ে স্প্রে যন্ত্রের সাহায্যে ছবি আঁকার কথা স্বীকার করেছেন। বিচারক তাঁর ওই কাজকে দেশের নিরাপত্তার চরম লঙ্ঘন হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁকে ওই শাস্তি প্রদান করেন।
সিঙ্গাপুরে প্রচলিত এই বেত্রাঘাতের শাস্তি নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ সমালোচনা রয়েছে। সাধারণত শক্ত ও মোটা লাঠির সাহায্যে পিঠে আঘাত করে এ শাস্তি প্রয়োগ করা হয়। এতে প্রায়ই পিঠে দাগ পড়ে যায়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ জন্য এই শাস্তিকে বর্বরোচিত কাজ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
ছবি আঁকার আট দিনের মাথায় গত ২৫ মে ফ্রিকারকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিচারক সি কি উন তাঁর রায়ে বলেন, ফ্রিকার সিঙ্গাপুরে সংঘটিত অপরাধমূলক কাজের শাস্তি সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিবহাল ছিলেন। জেনেশুনে তিনি ওই কাজ করেছেন। এ জন্য তাঁকে ওই শাস্তি দেওয়া হলো। একই কাজের জন্য সিঙ্গাপুরের পুলিশ একজন ব্রিটিশ নাগরিককে খুঁজছে।
No comments