নয় কোটি ৬০ লাখ নারীকে হারিয়েছে এশিয়া: জাতিসংঘ
স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে বৈষম্য, উপেক্ষা বা সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্যের কারণে বর্তমানে এশিয়ায় যতসংখ্যক নারী থাকার কথা ছিল, তার চেয়ে নয় কোটি ৬০ লাখ নারী কম রয়েছে। এদের একটি বড় অংশেরই থাকার কথা ছিল চীন ও ভারতে। গতকাল সোমবার জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) একটি প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মেয়েশিশুর ভ্রূণ গর্ভপাত ঘটানোর কারণে এশিয়ায় বড় ধরনের লিঙ্গবৈষম্য দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলে ব্যাপক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হলেও সমস্যাটি প্রকট রূপ নিচ্ছে। প্রতিবেদনের প্রধান লেখক অনুরাধা রাজিভান বলেন, ‘ছেলেশিশু নেওয়ার ব্যাপারে প্রাচীন মানসিকতা এখন আধুনিক চিকিত্সা প্রযুক্তির সাহায্য পাচ্ছে। এখন দম্পতিরা আগে থেকেই জেনে যেতে পারছে, সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে এবং সে অনুযায়ী তারা মেয়েশিশু নেওয়া থেকে বিরত থাকছে।’
ইউএনডিপির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এ প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে। ওই অঞ্চলে প্রতি এক শ কন্যাশিশুর বিপরীতে ১১৯টি ছেলেশিশু জন্ম নেয়। এই হার আন্তর্জাতিক গড় অনুপাতের চেয়ে অনেক বেশি। বিশ্বে গড়ে এক শ কন্যাশিশুর বিপরীতে জন্ম নেয় ১০৭টি ছেলেশিশু।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ‘কন্যাশিশুর ভ্রূণ গর্ভপাত, নবজাতকের মৃত্যু এবং অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও অপুষ্টির কারণে এশিয়ায় যত নারী থাকার কথা ছিল, তার চেয়ে নয় কোটি ৬০ লাখ নারী কম রয়েছে।’
ইউএনডিপির গবেষকেরা জানিয়েছেন, এশিয়ায় অর্থনৈতিক উন্নতি হলেও নারীরা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। এখানকার নারীরা অনেক বেশি হারে সহিংসতার শিকার; পাশাপাশি শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও তারা অনেক পিছিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মেয়েশিশুর ভ্রূণ গর্ভপাত ঘটানোর কারণে এশিয়ায় বড় ধরনের লিঙ্গবৈষম্য দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলে ব্যাপক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হলেও সমস্যাটি প্রকট রূপ নিচ্ছে। প্রতিবেদনের প্রধান লেখক অনুরাধা রাজিভান বলেন, ‘ছেলেশিশু নেওয়ার ব্যাপারে প্রাচীন মানসিকতা এখন আধুনিক চিকিত্সা প্রযুক্তির সাহায্য পাচ্ছে। এখন দম্পতিরা আগে থেকেই জেনে যেতে পারছে, সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে এবং সে অনুযায়ী তারা মেয়েশিশু নেওয়া থেকে বিরত থাকছে।’
ইউএনডিপির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এ প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে। ওই অঞ্চলে প্রতি এক শ কন্যাশিশুর বিপরীতে ১১৯টি ছেলেশিশু জন্ম নেয়। এই হার আন্তর্জাতিক গড় অনুপাতের চেয়ে অনেক বেশি। বিশ্বে গড়ে এক শ কন্যাশিশুর বিপরীতে জন্ম নেয় ১০৭টি ছেলেশিশু।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ‘কন্যাশিশুর ভ্রূণ গর্ভপাত, নবজাতকের মৃত্যু এবং অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও অপুষ্টির কারণে এশিয়ায় যত নারী থাকার কথা ছিল, তার চেয়ে নয় কোটি ৬০ লাখ নারী কম রয়েছে।’
ইউএনডিপির গবেষকেরা জানিয়েছেন, এশিয়ায় অর্থনৈতিক উন্নতি হলেও নারীরা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। এখানকার নারীরা অনেক বেশি হারে সহিংসতার শিকার; পাশাপাশি শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও তারা অনেক পিছিয়ে।
No comments