মার্কিন উপনিবেশে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান: ইমরান খান
পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ও তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির নেতা ইমরান খান বলেছেন, পাকিস্তান ইসলামি রাষ্ট্র কিংবা কল্যাণরাষ্ট্র কোনোটাই নয়। দেশটি আসলে মার্কিন উপনিবেশে পরিণত হয়েছে।
ইমরান খান বলেন, কেন্দ্র ও পাঞ্জাব প্রদেশে শাসন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ মার্কিন নীতি অনুসরণ করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারিও এখন একই নীতি অনুসরণ করছেন। তাঁরা দেশকে একটি মার্কিন উপনিবেশে পরিণত করেছেন।
সম্প্রতি পাকিস্তানি তালেবান ও সরকারের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ইমরান খান। সাবেক এই ক্রিকেট-তারকা বলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় গেলে দেশকে একটি সত্যিকারের ইসলামি কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত করা হবে।
ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টিকে ইসলামপন্থী দল জামায়াত-ই-ইসলামির ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ দুই দলই ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে।
ইমরান খান বলেন, তাঁর দল পদ্ধতির পরিবর্তন করার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। তেহরিক-ই-ইনসাফ কখনই দেশের সুবিধাবাদী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে হাত মেলাবে না।
তিনি বলেন, ‘অল্প সময়ের চোরদের’ ওপর নির্যাতন চালানোর পরিবর্তে সরকারের উচিত অধুনালুপ্ত ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন অর্ডিন্যান্সের (এনআরও) সুবিধাভোগীদের বিচারের আওতায় আনা।
ইমরান খান বলেন, কেন্দ্র ও পাঞ্জাব প্রদেশে শাসন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ মার্কিন নীতি অনুসরণ করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারিও এখন একই নীতি অনুসরণ করছেন। তাঁরা দেশকে একটি মার্কিন উপনিবেশে পরিণত করেছেন।
সম্প্রতি পাকিস্তানি তালেবান ও সরকারের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ইমরান খান। সাবেক এই ক্রিকেট-তারকা বলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় গেলে দেশকে একটি সত্যিকারের ইসলামি কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত করা হবে।
ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টিকে ইসলামপন্থী দল জামায়াত-ই-ইসলামির ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ দুই দলই ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে।
ইমরান খান বলেন, তাঁর দল পদ্ধতির পরিবর্তন করার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। তেহরিক-ই-ইনসাফ কখনই দেশের সুবিধাবাদী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে হাত মেলাবে না।
তিনি বলেন, ‘অল্প সময়ের চোরদের’ ওপর নির্যাতন চালানোর পরিবর্তে সরকারের উচিত অধুনালুপ্ত ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন অর্ডিন্যান্সের (এনআরও) সুবিধাভোগীদের বিচারের আওতায় আনা।
No comments