দু দলই জয়ের আশায়
ম্যাচের দ্বিতীয় দিন শেষে দুই অধিনায়কই মোটামুটি নিশ্চিত, জাতীয় লিগের পাঁচ দিনের ফাইনাল ফলাফল দেখবে। দুই অধিনায়কই সমীকরণ মেলাচ্ছেন ফলাফলটা নিজেদের দিকে আনার এবং সেই সমীকরণে প্রথম শর্তটাও দুই অধিনায়কের কাছে একই—লিড নিতে হবে প্রথম ইনিংসে।
১০৬ রানে এগিয়ে থেকে কাল পর্যন্ত সেই লিড রাজশাহীর। প্রথম ইনিংসে তাদের ৩৭২ রানের পর দ্বিতীয় দিন শেষে চট্টগ্রামের রান ৬ উইকেটে ২৬৬। চট্টগ্রাম অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন তার পরও লিড নেওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, ‘কাল (আজ) যদি আমরা লাঞ্চ পর্যন্তও খেলতে পারি, আমার বিশ্বাস রাজশাহীর রান আমরা টপকে যাব। দলে ১১ জনই ব্যাটিং করতে পারে। এমনকি ১১ নম্বর ব্যাটসম্যান কামরুলও গত প্রিমিয়ার লিগে তিনটা ৪০ রানের ওপরে ইনিংস খেলেছে।’ কিন্তু রাজশাহী অধিনায়ক খালেদ মাসুদ উল্টোভাবেই মেলাচ্ছেন সমীকরণ, ‘চট্টগ্রাম দলটা মূলত ওয়ানম্যান শো। ডিকেন্স (ফয়সাল হোসেন) ছাড়া দলে আর কোনো ব্যাটসম্যান নেই, আর ও তো আউটই।’
ফাইনালে জিতলে তো শিরোপা নিশ্চিতই। তবে এই ম্যাচ ড্র হলে চ্যাম্পিয়ন হবে আগের দুই রাউন্ডে এগিয়ে থাকা দল রাজশাহী। বিস্ময়কর হলো, এই নিয়মটা নাকি কাল এই প্রতিবেদকের কাছেই প্রথম জানলেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন! ‘খেলার আগে তো ম্যাচ রেফারি আমাদের বলেছেন ড্র হলে আগের মতো প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকা দলই চ্যাম্পিয়ন হবে। এখন সেটা না হলে তো আমাদের জেতার জন্যই খেলতে হবে।’ উল্টো দিকে রাজশাহী অধিনায়ক আগে থেকেই নিয়মটা জানেন বলে লক্ষ্যও স্থির করে রেখেছেন আগেই, ‘উইকেট একেবারেই ফ্ল্যাট। ব্যাটসম্যানকে পরাস্ত করাই কঠিন। তার পরও চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করা সহজ হবে না চট্টগ্রামের পক্ষে। দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা তাই অল্প কিছু রান লিড নিয়েই ইনিংস ঘোষণা করব। ফাইনালে ড্র করলেই শিরোপা আমাদের, তার পরও আমরা চাই জিতে চ্যাম্পিয়ন হতে।’
শিরোপা শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে উঠবে, আজই হয়তো অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যাবে তা। উইকেটে থাকা দুই ব্যাটসম্যান মোমিনুল হক আর ইলিয়াস সানির দিকে তাকিয়ে দিনের খেলা শুরু করবে চট্টগ্রাম। ২০১ রানে ষষ্ঠ উইকেট পড়ার পর কাল দিনশেষে ৬৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি তাদের। মোমিনুল ৭২ ও ইলিয়াস ২৯ রানে অপরাজিত। তবে ১১১ রানে পঞ্চম উইকেট পড়ার পর সম্ভাব্য বিপর্যয়টা সামলেছেন অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন। ষষ্ঠ উইকেটে মোমিনুলের সঙ্গে ৯০ রানের জুটি গড়ার পর আউট হয়েছেন তিনি ৮০ রান করে।
১০৬ রানে এগিয়ে থেকে কাল পর্যন্ত সেই লিড রাজশাহীর। প্রথম ইনিংসে তাদের ৩৭২ রানের পর দ্বিতীয় দিন শেষে চট্টগ্রামের রান ৬ উইকেটে ২৬৬। চট্টগ্রাম অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন তার পরও লিড নেওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, ‘কাল (আজ) যদি আমরা লাঞ্চ পর্যন্তও খেলতে পারি, আমার বিশ্বাস রাজশাহীর রান আমরা টপকে যাব। দলে ১১ জনই ব্যাটিং করতে পারে। এমনকি ১১ নম্বর ব্যাটসম্যান কামরুলও গত প্রিমিয়ার লিগে তিনটা ৪০ রানের ওপরে ইনিংস খেলেছে।’ কিন্তু রাজশাহী অধিনায়ক খালেদ মাসুদ উল্টোভাবেই মেলাচ্ছেন সমীকরণ, ‘চট্টগ্রাম দলটা মূলত ওয়ানম্যান শো। ডিকেন্স (ফয়সাল হোসেন) ছাড়া দলে আর কোনো ব্যাটসম্যান নেই, আর ও তো আউটই।’
ফাইনালে জিতলে তো শিরোপা নিশ্চিতই। তবে এই ম্যাচ ড্র হলে চ্যাম্পিয়ন হবে আগের দুই রাউন্ডে এগিয়ে থাকা দল রাজশাহী। বিস্ময়কর হলো, এই নিয়মটা নাকি কাল এই প্রতিবেদকের কাছেই প্রথম জানলেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন! ‘খেলার আগে তো ম্যাচ রেফারি আমাদের বলেছেন ড্র হলে আগের মতো প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকা দলই চ্যাম্পিয়ন হবে। এখন সেটা না হলে তো আমাদের জেতার জন্যই খেলতে হবে।’ উল্টো দিকে রাজশাহী অধিনায়ক আগে থেকেই নিয়মটা জানেন বলে লক্ষ্যও স্থির করে রেখেছেন আগেই, ‘উইকেট একেবারেই ফ্ল্যাট। ব্যাটসম্যানকে পরাস্ত করাই কঠিন। তার পরও চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করা সহজ হবে না চট্টগ্রামের পক্ষে। দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা তাই অল্প কিছু রান লিড নিয়েই ইনিংস ঘোষণা করব। ফাইনালে ড্র করলেই শিরোপা আমাদের, তার পরও আমরা চাই জিতে চ্যাম্পিয়ন হতে।’
শিরোপা শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে উঠবে, আজই হয়তো অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যাবে তা। উইকেটে থাকা দুই ব্যাটসম্যান মোমিনুল হক আর ইলিয়াস সানির দিকে তাকিয়ে দিনের খেলা শুরু করবে চট্টগ্রাম। ২০১ রানে ষষ্ঠ উইকেট পড়ার পর কাল দিনশেষে ৬৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি তাদের। মোমিনুল ৭২ ও ইলিয়াস ২৯ রানে অপরাজিত। তবে ১১১ রানে পঞ্চম উইকেট পড়ার পর সম্ভাব্য বিপর্যয়টা সামলেছেন অধিনায়ক নাজিমউদ্দিন। ষষ্ঠ উইকেটে মোমিনুলের সঙ্গে ৯০ রানের জুটি গড়ার পর আউট হয়েছেন তিনি ৮০ রান করে।
No comments