দুই কোটি চাকরি রক্ষা করেছে জি-২০
অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় নেওয়া উদ্যোগের মাধ্যমে ২০০৯ ও ২০১০ সালে দুই কোটি ১০ লাখ চাকরি সৃষ্টি অথবা রক্ষা করেছে জি-২০-ভুক্ত দেশগুলো। গত সোমবার জাতিসংঘের সংস্থা আইএলও এ কথা জানায়।
একটি সমীক্ষায় মন্দা মোকাবিলায় নেওয়া বিশেষ ধরনের উদ্দীপনামূলক ব্যবস্থা থেকে যথাসময়ের আগে সরে না যাওয়ার জন্য জি-২০-ভুক্ত দেশগুলোর সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। তবে আর্থিক সংহতির প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করা হয়েছে বিবৃতিতে।
মঙ্গলবার থেকে ওয়াশিংটনে শুরু হওয়া শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রীদের দুই দিনের সম্মেলনের জন্য এ সমীক্ষাটি তৈরি করা হয়েছে।
সমীক্ষাটির বিষয়ে আইএলওর এক বিবৃতিতে বলা হয়, অনেক দেশেই প্রবৃদ্ধি ও বেসরকারি খাতের চাহিদা এখনো নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য গতিবেগ অর্জন না করা পর্যন্ত চাকরি সৃষ্টি ও সামাজিক সুরক্ষাকে সমর্থন দেয় এমন ব্যবস্থাগুলো চালু রাখা উচিত।
অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শুরু হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে চাকরির বাজারে শুরু হওয়া মন্দাবস্থা ২০১০ সালের প্রথম তিন মাসেও উচ্চমাত্রায় অব্যাহত ছিল বলে জানায় সংস্থাটি। বিবৃতিতে বলা হয়, উন্নয়নশীল ও অর্থনৈতিকভাবে উদীয়মান কয়েকটি দেশে অনানুষ্ঠানিক বেকারত্ব ও দারিদ্র্য বেড়েছে।
আইএলওর গবেষণায় দেখা যায়, অবাধ রাজস্বসংক্রান্ত উদ্দীপক কর্মপন্থা ২০০৯ সালে জি-২০-ভুক্ত দেশগুলোতে ৮০ লাখ চাকরি সৃষ্টি অথবা রক্ষা করেছে। ২০১০ সালে করেছে ৬৭ লাখ। এ ছাড়া অন্যান্য ব্যবস্থার কারণে ২০০৯ সালে ওই দেশগুলোতে সম্ভবত আরও ৬২ লাখ চাকরি সৃষ্টি অথবা রক্ষা পেয়েছে।
একটি সমীক্ষায় মন্দা মোকাবিলায় নেওয়া বিশেষ ধরনের উদ্দীপনামূলক ব্যবস্থা থেকে যথাসময়ের আগে সরে না যাওয়ার জন্য জি-২০-ভুক্ত দেশগুলোর সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। তবে আর্থিক সংহতির প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করা হয়েছে বিবৃতিতে।
মঙ্গলবার থেকে ওয়াশিংটনে শুরু হওয়া শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রীদের দুই দিনের সম্মেলনের জন্য এ সমীক্ষাটি তৈরি করা হয়েছে।
সমীক্ষাটির বিষয়ে আইএলওর এক বিবৃতিতে বলা হয়, অনেক দেশেই প্রবৃদ্ধি ও বেসরকারি খাতের চাহিদা এখনো নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য গতিবেগ অর্জন না করা পর্যন্ত চাকরি সৃষ্টি ও সামাজিক সুরক্ষাকে সমর্থন দেয় এমন ব্যবস্থাগুলো চালু রাখা উচিত।
অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শুরু হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে চাকরির বাজারে শুরু হওয়া মন্দাবস্থা ২০১০ সালের প্রথম তিন মাসেও উচ্চমাত্রায় অব্যাহত ছিল বলে জানায় সংস্থাটি। বিবৃতিতে বলা হয়, উন্নয়নশীল ও অর্থনৈতিকভাবে উদীয়মান কয়েকটি দেশে অনানুষ্ঠানিক বেকারত্ব ও দারিদ্র্য বেড়েছে।
আইএলওর গবেষণায় দেখা যায়, অবাধ রাজস্বসংক্রান্ত উদ্দীপক কর্মপন্থা ২০০৯ সালে জি-২০-ভুক্ত দেশগুলোতে ৮০ লাখ চাকরি সৃষ্টি অথবা রক্ষা করেছে। ২০১০ সালে করেছে ৬৭ লাখ। এ ছাড়া অন্যান্য ব্যবস্থার কারণে ২০০৯ সালে ওই দেশগুলোতে সম্ভবত আরও ৬২ লাখ চাকরি সৃষ্টি অথবা রক্ষা পেয়েছে।
No comments