টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেই শেবাগ
কাঁধের ইনজুরির কারণে ইংল্যান্ডে গিয়েও গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা হয়নি একটি ম্যাচও। হচ্ছে না এবারও। সেই একই কাঁধের ইনজুরি টুর্নামেন্ট শুরুর দশ দিন আগেই ছিটকে ফেলল বীরেন্দর শেবাগকে। শেবাগের পরিবর্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছেন এবারের আইপিএলে নিজেকে নতুন করে চেনানো মুরালি বিজয়। আর মহেন্দ্র সিং ধোনির ডেপুটি হবেন গৌতম গম্ভীর।
কাঁধে চোটটা কবে পেয়েছেন, এটা পরিষ্কার নয়। তবে সেটা যে আইপিএলেই, তা নিশ্চিত। পুরোপুরি ফিট ছিলেন বলেই তাঁকে রাখা হয়েছিল চূড়ান্ত দলে। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে এবার খেলেছেন ১৪ ম্যাচের সব কটিতেই, সর্বশেষটি গত ১৮ এপ্রিল ডেকান চার্জার্সের বিপক্ষে।
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটাও ছিল আইপিএলের পরপর। গতবারও আইপিএলের শেষ দিকে কাঁধের ইনজুরিতে পড়েন শেবাগ। দলের সঙ্গে ইংল্যান্ড গেলেও মাঠে নামতে পারেননি। ভারত দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়ার আগেই দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হলেও ৬ ম্যাচে মাত্র একটি ফিফটি করতে পেরেছিলেন শেবাগ। সব মিলিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা তাঁর কাছে দুঃস্বপ্ন হয়েই থাকছে। এমনিতেও অবশ্য টি-টোয়েন্টিতে তাঁর রেকর্ড ঠিক ‘শেবাগসুলভ’ নয়, ১৪ ম্যাচে ২ ফিফটিতে রান ৩১৩, গড় ২৪.০৭।
অন্যদিকে মুরালি বিজয় এবারের আইপিএলের অন্যতম বিস্ময়। যাকে মনে করা হয় টেস্টের জন্যই বেশি মানানসই, সেই ব্যাটসম্যান ১৩ ম্যাচে করেছেন ৪১৭ রান, স্ট্রাইক রেট ১৫৮.৫৫। ছক্কা মেরেছেন ২৩টি, এখনো পর্যন্ত তাঁর চেয়ে বেশি ছক্কা মেরেছেন শুধু ইউসুফ পাঠান (২৫) ও রবিন উথাপ্পা (২৪)।
কাঁধে চোটটা কবে পেয়েছেন, এটা পরিষ্কার নয়। তবে সেটা যে আইপিএলেই, তা নিশ্চিত। পুরোপুরি ফিট ছিলেন বলেই তাঁকে রাখা হয়েছিল চূড়ান্ত দলে। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে এবার খেলেছেন ১৪ ম্যাচের সব কটিতেই, সর্বশেষটি গত ১৮ এপ্রিল ডেকান চার্জার্সের বিপক্ষে।
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটাও ছিল আইপিএলের পরপর। গতবারও আইপিএলের শেষ দিকে কাঁধের ইনজুরিতে পড়েন শেবাগ। দলের সঙ্গে ইংল্যান্ড গেলেও মাঠে নামতে পারেননি। ভারত দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নেওয়ার আগেই দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হলেও ৬ ম্যাচে মাত্র একটি ফিফটি করতে পেরেছিলেন শেবাগ। সব মিলিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা তাঁর কাছে দুঃস্বপ্ন হয়েই থাকছে। এমনিতেও অবশ্য টি-টোয়েন্টিতে তাঁর রেকর্ড ঠিক ‘শেবাগসুলভ’ নয়, ১৪ ম্যাচে ২ ফিফটিতে রান ৩১৩, গড় ২৪.০৭।
অন্যদিকে মুরালি বিজয় এবারের আইপিএলের অন্যতম বিস্ময়। যাকে মনে করা হয় টেস্টের জন্যই বেশি মানানসই, সেই ব্যাটসম্যান ১৩ ম্যাচে করেছেন ৪১৭ রান, স্ট্রাইক রেট ১৫৮.৫৫। ছক্কা মেরেছেন ২৩টি, এখনো পর্যন্ত তাঁর চেয়ে বেশি ছক্কা মেরেছেন শুধু ইউসুফ পাঠান (২৫) ও রবিন উথাপ্পা (২৪)।
No comments