তোরেসের কণ্ঠে আশা আর হতাশা
দেশকে নয়, ক্লাবকেই বেশি প্রাধান্য দেন—ফুটবলারদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ হামেশাই ওঠে। ‘আমি ক্লাবের চেয়ে দেশকে বেশি ভালোবাসি’—ফুটবলারদেরও কাতর কণ্ঠে দাবি করতে শোনা যায়। কিন্তু ফার্নান্দো তোরেসের বেলায় ঘটেছে খানিকটা অন্য ব্যাপার। তাঁকে যে শুনতেও হচ্ছে উল্টো অভিযোগ! স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপ খেলতে চান বলেই নাকি মৌসুম শেষ হওয়ার আগে অস্ত্রোপচার করিয়েছেন তোরেস। লিভারপুলের ২৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকারকে তাই জোর গলাতেই বলতে হলো, ক্লাবের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে তিনি শুধু দেশের কথা ভাবেননি!
গত বৃহস্পতিবার ইউরোপা লিগে বেনফিকার বিপক্ষে ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন তোরেস। অস্ত্রোপচার করাতে হবে কি হবে না—সেটি জানতে বার্সেলোনায় নিজের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে বিপর্যস্ত বিমানব্যবস্থার কারণে শেষ পর্যন্ত বাস ও ট্রেনে করে বার্সেলোনা যেতে হয়ে এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকারকে। ব্যক্তিগত চিকিৎসক র্যামন কুগাত সব দেশে অস্ত্রোপচার করানোর সিদ্ধান্তই নেন। সেই অস্ত্রোপচার করিয়েছেন গত রোববার। এর ফলে ছয় সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে তাঁকে। অর্থাৎ, ক্লাবের হয়ে এই মৌসুমের শেষটা আর খেলা হচ্ছে না লিভারপুলের সর্বোচ্চ গোলদাতার।
এ কারণেই ক্লাবের একটা অংশের অভিযোগ, এই মুহূর্তে অস্ত্রোপচার না করিয়ে মৌসুম শেষে করলেও চলত। কিন্তু বিশ্বকাপ খেলতে চান বলেই ডাক্তারের ছুরির নিচে তোরেস আগেভাগেই গেছেন। ক্লাবের চেয়ে দেশই যে বড় তাঁর কাছে। তবে ২৬ বছর বয়সী তোরেস বললেন, ‘চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সম্ভাব্য সব বিকল্প নিয়েই আমরা আলোচনা করেছি। কিন্তু স্ক্যানের ফলাফল দেখেই ডাক্তাররা বলেছেন অস্ত্রোপচারের বিকল্প নেই। বেনফিকার বিপক্ষে ২ মিনিটেই আমি ইনজুরিতে পড়েছিলাম, তার পরও ৮৫ মিনিট খেলে গেছি। স্পেনের কথা ভাবলে আমি আগেই মাঠ ছাড়তাম।’
এই কথা শুনে আবার স্পেন সমর্থকেরা না মন খারাপ করেন! তোরেস আশ্বস্ত করছেন তাঁদেরও, ‘বিশ্বকাপটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। চার সপ্তাহের মতো সময় এখনো আছে। সবকিছু পরিকল্পনামতো হলে এর আগেই আমি সেরে উঠব।
গত বৃহস্পতিবার ইউরোপা লিগে বেনফিকার বিপক্ষে ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন তোরেস। অস্ত্রোপচার করাতে হবে কি হবে না—সেটি জানতে বার্সেলোনায় নিজের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে বিপর্যস্ত বিমানব্যবস্থার কারণে শেষ পর্যন্ত বাস ও ট্রেনে করে বার্সেলোনা যেতে হয়ে এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকারকে। ব্যক্তিগত চিকিৎসক র্যামন কুগাত সব দেশে অস্ত্রোপচার করানোর সিদ্ধান্তই নেন। সেই অস্ত্রোপচার করিয়েছেন গত রোববার। এর ফলে ছয় সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে তাঁকে। অর্থাৎ, ক্লাবের হয়ে এই মৌসুমের শেষটা আর খেলা হচ্ছে না লিভারপুলের সর্বোচ্চ গোলদাতার।
এ কারণেই ক্লাবের একটা অংশের অভিযোগ, এই মুহূর্তে অস্ত্রোপচার না করিয়ে মৌসুম শেষে করলেও চলত। কিন্তু বিশ্বকাপ খেলতে চান বলেই ডাক্তারের ছুরির নিচে তোরেস আগেভাগেই গেছেন। ক্লাবের চেয়ে দেশই যে বড় তাঁর কাছে। তবে ২৬ বছর বয়সী তোরেস বললেন, ‘চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সম্ভাব্য সব বিকল্প নিয়েই আমরা আলোচনা করেছি। কিন্তু স্ক্যানের ফলাফল দেখেই ডাক্তাররা বলেছেন অস্ত্রোপচারের বিকল্প নেই। বেনফিকার বিপক্ষে ২ মিনিটেই আমি ইনজুরিতে পড়েছিলাম, তার পরও ৮৫ মিনিট খেলে গেছি। স্পেনের কথা ভাবলে আমি আগেই মাঠ ছাড়তাম।’
এই কথা শুনে আবার স্পেন সমর্থকেরা না মন খারাপ করেন! তোরেস আশ্বস্ত করছেন তাঁদেরও, ‘বিশ্বকাপটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। চার সপ্তাহের মতো সময় এখনো আছে। সবকিছু পরিকল্পনামতো হলে এর আগেই আমি সেরে উঠব।
No comments