তৃতীয় পরমাণু বোমা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে উত্তর কোরিয়া
তৃতীয় দফা পরমাণু বোমা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে উত্তর কোরিয়া। আগামী মে অথবা জুন মাসে এ পরীক্ষা চালানো হতে পারে। অজ্ঞাতনামা কূটনৈতিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম ওয়াইটিএন এ কথা জানায়।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা বর্জন করে আসছে উত্তর কোরিয়া। আলোচনায় ফেরার জন্য বেশ কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে দেশটি। শর্তের অন্যতম বিষয়টি হলো, ২০০৯ সালের মে মাসে উত্তর কোরিয়ার সর্বশেষ দফা পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর পিয়ংইয়ংয়ের ওপর জাতিসংঘের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াইটিএন জানায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় দফা পরমাণু বোমা পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এ পরীক্ষায় কিছু নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে, যা প্রথম দুই দফার পরীক্ষায় ব্যবহূত প্রযুক্তির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৃতীয় দফার পরমাণু বোমা পরীক্ষা পরমাণু অস্ত্র তৈরির ব্যাপারে উত্তর কোরিয়ার সামর্থ্যকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
এ প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি।
গত মাসে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বিতর্কিত সমুদ্রসীমায় দক্ষিণ কোরিয়ার একটি জাহাজে বিস্ফোরণ এবং জাহাজটি ডুবে যাওয়ার পর কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। ওই ঘটনায় ৪৬ জন প্রাণ হারায়। উত্তর কোরিয়া জাহাজটিতে হামলা চালিয়েছে কি না, দক্ষিণ কোরিয়া তা খতিয়ে দেখছে।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা বর্জন করে আসছে উত্তর কোরিয়া। আলোচনায় ফেরার জন্য বেশ কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে দেশটি। শর্তের অন্যতম বিষয়টি হলো, ২০০৯ সালের মে মাসে উত্তর কোরিয়ার সর্বশেষ দফা পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর পিয়ংইয়ংয়ের ওপর জাতিসংঘের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াইটিএন জানায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় দফা পরমাণু বোমা পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এ পরীক্ষায় কিছু নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে, যা প্রথম দুই দফার পরীক্ষায় ব্যবহূত প্রযুক্তির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৃতীয় দফার পরমাণু বোমা পরীক্ষা পরমাণু অস্ত্র তৈরির ব্যাপারে উত্তর কোরিয়ার সামর্থ্যকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
এ প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি।
গত মাসে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বিতর্কিত সমুদ্রসীমায় দক্ষিণ কোরিয়ার একটি জাহাজে বিস্ফোরণ এবং জাহাজটি ডুবে যাওয়ার পর কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। ওই ঘটনায় ৪৬ জন প্রাণ হারায়। উত্তর কোরিয়া জাহাজটিতে হামলা চালিয়েছে কি না, দক্ষিণ কোরিয়া তা খতিয়ে দেখছে।
No comments