লটারি জিতে বেকায়দায়
ভিয়েতনামের হো চি মিন শহরের দক্ষিণাঞ্চলে নাগুইয়েন ভান হেট নামের ৯৭ বছরের এক গরিব বৃদ্ধ লটারিতে চার লাখ ডলার জিতে বেকায়দায় পড়েছেন। লটারি পাওয়ার খবর জানতে পেরে স্বজনেরা ও স্বজন পরিচয়ে আরও অনেকে বৃদ্ধের বাড়িতে ওই অর্থের ভাগ পেতে ভিড় জমায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষ হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় থান নিয়েন পত্রিকার খবরে এ কথা জানানো হয়।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে কিছু অর্থ স্বজনদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। একপর্যায়ে একজন প্রতিবেশী ও স্থানীয় কর্মকর্তারা বৃদ্ধের বাড়িতে ভিড় করা আত্মীয়স্বজনকে অর্থ দেওয়া বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তাঁরা বেঁচে যাওয়া অর্থ ব্যাংকে রাখার ব্যবস্থা করেছেন। বৃদ্ধ নাগুইয়েন নতুন চান্দ্রবর্ষের প্রাক্কালে এক লাখ দং (পাঁচ ডলারের কিছু বেশি) দিয়ে একটি লটারির টিকিট কেনেন। তিনি ওই লটারিতে ৭৬০ কোটি দং জেতেন (চার লাখ ডলার)। দেশটির বার্ষিক মাথাপিছু আয় যেখানে এক হাজার ডলার, সেখানে লটারির চার লাখ ডলার অনেক বড় অঙ্কের অর্থ।
সরকারের সামাজিক কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সংস্থা ফাদারল্যান্ড ফ্রন্টের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা শুধু জানি, বৃদ্ধ বড় অঙ্কের অর্থ লটারিতে জিতেছেন। শৃঙ্খলা বজায় রাখতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ হস্তক্ষেপ করেছে।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাড়িতে নাগুইয়েন ও তাঁর অসুস্থ স্ত্রী বাস করেন। আমরা পরিস্থিতি শান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এরপর টাকা নিয়ে বৃদ্ধ কী করতে চান তা জানতে চাইব। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করায় বৃদ্ধ ও তাঁর অসুস্থ স্ত্রী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বিশেষ আর্থিক সুবিধাও পেয়ে আসছেন।’
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে কিছু অর্থ স্বজনদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। একপর্যায়ে একজন প্রতিবেশী ও স্থানীয় কর্মকর্তারা বৃদ্ধের বাড়িতে ভিড় করা আত্মীয়স্বজনকে অর্থ দেওয়া বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তাঁরা বেঁচে যাওয়া অর্থ ব্যাংকে রাখার ব্যবস্থা করেছেন। বৃদ্ধ নাগুইয়েন নতুন চান্দ্রবর্ষের প্রাক্কালে এক লাখ দং (পাঁচ ডলারের কিছু বেশি) দিয়ে একটি লটারির টিকিট কেনেন। তিনি ওই লটারিতে ৭৬০ কোটি দং জেতেন (চার লাখ ডলার)। দেশটির বার্ষিক মাথাপিছু আয় যেখানে এক হাজার ডলার, সেখানে লটারির চার লাখ ডলার অনেক বড় অঙ্কের অর্থ।
সরকারের সামাজিক কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সংস্থা ফাদারল্যান্ড ফ্রন্টের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা শুধু জানি, বৃদ্ধ বড় অঙ্কের অর্থ লটারিতে জিতেছেন। শৃঙ্খলা বজায় রাখতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ হস্তক্ষেপ করেছে।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাড়িতে নাগুইয়েন ও তাঁর অসুস্থ স্ত্রী বাস করেন। আমরা পরিস্থিতি শান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এরপর টাকা নিয়ে বৃদ্ধ কী করতে চান তা জানতে চাইব। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করায় বৃদ্ধ ও তাঁর অসুস্থ স্ত্রী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বিশেষ আর্থিক সুবিধাও পেয়ে আসছেন।’
No comments