আফ্রিদির আকুতি, এবার ক্ষান্তি দিন!
ভুল করেছেন। ক্ষমাও চেয়েছেন। তার পরও বল বিকৃত করার দায়ে থেকে থেকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হতে হচ্ছে তাঁকে। সমালোচকদের কাছে তাই শহীদ আফ্রিদির আকুল আবেদন—এবার ক্ষান্তি দিন।
ক্ষান্তি দেওয়া কি উচিত নয় সমালোচকদের? একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার দায় নিয়ে টাইগার উডস যদি ক্ষমা চেয়ে আবার গলফে ফিরতে পারেন, তাহলে তাঁরও ক্ষমা পাওয়া উচিত। এমনটাই মনে করেন আফ্রিদি, ‘টাইগার উডসের দিকে দেখুন, তিনি ভুল করেছেন, সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন এবং এই অধ্যায়টা অচিরেই শেষ হয়ে যাবে।’ কিন্তু তাঁর বল টেম্পারিং অধ্যায় শেষ না হওয়ার জন্য আফ্রিদি দুষছেন তাঁর সমালোচকদের, ‘কিছু লোক যারা আমার সুনাম ক্ষুণ্ন করতে চায়, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় ক্যারিয়ার, তারাই বল টেম্পারিংয়ের ঘটনাটিকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বড় করে তুলেছে।’
অস্ট্রেলিয়া সফরে ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে বলে কামড়েছিলেন আফ্রিদি। এই ঘটনার পর দেশে এবং দেশের বাইরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। আজীবন যাকে আদর্শ হিসেবে মেনে এসেছেন আফ্রিদি, সেই ইমরান খানও ঘটনার পর বলেছেন, ‘বল টেম্পারিংয়ের ইতিহাস অনেক পুরোনো। তবে আফ্রিদি সীমা লঙ্ঘন করেছে।’ আফ্রিদি অবশ্য স্বীকার করে নিচ্ছেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই, ম্যাচের সময় বলে কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে আমি বড় একটা ভুল করেছি। কিন্তু এটাও সত্যি আমি ভুল স্বীকার করেছি এবং ম্যাচ রেফারির দেওয়া দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা মাথা পেতে নিয়েছি।’ এখানেই ঘটনাটার শেষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, ‘আমার বিপক্ষে আইসিসির ম্যাচ অফিসিয়ালদের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার পরপরই এটি শেষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করি আমি। কিন্তু কেউ কেউ ব্যাপারটিকে এখনো খুঁচিয়ে তোলার চেষ্টা করছে যেন আমি বড় অপরাধ করে ফেলেছি এবং দেশকে কলঙ্কিত করেছি। আমি আগেও বলেছি, অতীতে এমনটা করেও পার পেয়ে গেছে কেউ কেউ।’
আফ্রিদির ওই কাণ্ডের আগে দুটি টেস্টসহ টানা চারটি ওয়ানডে ম্যাচে হারে পাকিস্তান। আফ্রিদি মনে করেন একটা হতাশাই তাঁকে টেনে নিয়ে যায় ওই ঘটনার দিকে। তা ঘটুক, তবে ওই ‘ঘটনা’র পরও আফ্রিদিকে সব ফরম্যাটের ক্রিকেটেই পাকিস্তান দলের অধিনায়ক করার সুপারিশ করেছেন কিংবদন্তি বোলার ওয়াসিম আকরাম। আর সতীর্থ শোয়েব মালিক, যার নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে পাকিস্তান, বলছেন, পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বের জন্য আফ্রিদিই যোগ্যতম ব্যক্তি।
ক্ষান্তি দেওয়া কি উচিত নয় সমালোচকদের? একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার দায় নিয়ে টাইগার উডস যদি ক্ষমা চেয়ে আবার গলফে ফিরতে পারেন, তাহলে তাঁরও ক্ষমা পাওয়া উচিত। এমনটাই মনে করেন আফ্রিদি, ‘টাইগার উডসের দিকে দেখুন, তিনি ভুল করেছেন, সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন এবং এই অধ্যায়টা অচিরেই শেষ হয়ে যাবে।’ কিন্তু তাঁর বল টেম্পারিং অধ্যায় শেষ না হওয়ার জন্য আফ্রিদি দুষছেন তাঁর সমালোচকদের, ‘কিছু লোক যারা আমার সুনাম ক্ষুণ্ন করতে চায়, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় ক্যারিয়ার, তারাই বল টেম্পারিংয়ের ঘটনাটিকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বড় করে তুলেছে।’
অস্ট্রেলিয়া সফরে ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে বলে কামড়েছিলেন আফ্রিদি। এই ঘটনার পর দেশে এবং দেশের বাইরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। আজীবন যাকে আদর্শ হিসেবে মেনে এসেছেন আফ্রিদি, সেই ইমরান খানও ঘটনার পর বলেছেন, ‘বল টেম্পারিংয়ের ইতিহাস অনেক পুরোনো। তবে আফ্রিদি সীমা লঙ্ঘন করেছে।’ আফ্রিদি অবশ্য স্বীকার করে নিচ্ছেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই, ম্যাচের সময় বলে কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে আমি বড় একটা ভুল করেছি। কিন্তু এটাও সত্যি আমি ভুল স্বীকার করেছি এবং ম্যাচ রেফারির দেওয়া দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা মাথা পেতে নিয়েছি।’ এখানেই ঘটনাটার শেষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, ‘আমার বিপক্ষে আইসিসির ম্যাচ অফিসিয়ালদের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার পরপরই এটি শেষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করি আমি। কিন্তু কেউ কেউ ব্যাপারটিকে এখনো খুঁচিয়ে তোলার চেষ্টা করছে যেন আমি বড় অপরাধ করে ফেলেছি এবং দেশকে কলঙ্কিত করেছি। আমি আগেও বলেছি, অতীতে এমনটা করেও পার পেয়ে গেছে কেউ কেউ।’
আফ্রিদির ওই কাণ্ডের আগে দুটি টেস্টসহ টানা চারটি ওয়ানডে ম্যাচে হারে পাকিস্তান। আফ্রিদি মনে করেন একটা হতাশাই তাঁকে টেনে নিয়ে যায় ওই ঘটনার দিকে। তা ঘটুক, তবে ওই ‘ঘটনা’র পরও আফ্রিদিকে সব ফরম্যাটের ক্রিকেটেই পাকিস্তান দলের অধিনায়ক করার সুপারিশ করেছেন কিংবদন্তি বোলার ওয়াসিম আকরাম। আর সতীর্থ শোয়েব মালিক, যার নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে পাকিস্তান, বলছেন, পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বের জন্য আফ্রিদিই যোগ্যতম ব্যক্তি।
No comments