উচ্চ দ্রব্যমূল্য নিয়ে উত্তপ্ত ভারতের লোকসভা
খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার অধিবেশনের দ্বিতীয় দিন ভারতের লোকসভা উত্তপ্ত করে তোলে দেশের বিরোধী দল। এ অবস্থায় শেষমেশ লোকসভার অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করা হয়।
দেশটির প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদেরা অভিযোগ করেন, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে খাদ্যসামগ্রীর মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। খাদ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এর দায়িত্ব সরকারকে স্বীকার করতে হবে। এ ব্যাপারে বিতর্ক হওয়া জরুরি। বিজেপির এমপিরা চিত্কার-চেঁচামেচির মুখে খোদ প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ আহ্বান উপেক্ষা করে বিরোধীদলীয় এমপিরা তাঁদের বাক্যবাণ অব্যাহত রাখেন।
কংগ্রেস দলের মুখপাত্র অভিষেক মানু সিংভি বলেন, এ কথা সত্য যে খাদ্যদ্রব্যের দাম সাম্প্রতিক সময়ে সামান্য বেড়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
দুই পক্ষের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের মুখে স্পিকার মীরা কুমার নিম্নকক্ষের অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করেন। একই কারণে উচ্চকক্ষের অধিবেশনও মুলতবি করা হয়।
বিরোধী দলের এমপি জয়া পান্ডা সাংবাদিকদের বলেন, ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ও এর শরিক বাম দল দেশটির অর্থনীতি সংস্কারে কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। অথচ অর্থনীতি সংস্কার না করা হলে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না।
দেশটির প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদেরা অভিযোগ করেন, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে খাদ্যসামগ্রীর মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। খাদ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এর দায়িত্ব সরকারকে স্বীকার করতে হবে। এ ব্যাপারে বিতর্ক হওয়া জরুরি। বিজেপির এমপিরা চিত্কার-চেঁচামেচির মুখে খোদ প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ আহ্বান উপেক্ষা করে বিরোধীদলীয় এমপিরা তাঁদের বাক্যবাণ অব্যাহত রাখেন।
কংগ্রেস দলের মুখপাত্র অভিষেক মানু সিংভি বলেন, এ কথা সত্য যে খাদ্যদ্রব্যের দাম সাম্প্রতিক সময়ে সামান্য বেড়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
দুই পক্ষের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের মুখে স্পিকার মীরা কুমার নিম্নকক্ষের অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করেন। একই কারণে উচ্চকক্ষের অধিবেশনও মুলতবি করা হয়।
বিরোধী দলের এমপি জয়া পান্ডা সাংবাদিকদের বলেন, ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ও এর শরিক বাম দল দেশটির অর্থনীতি সংস্কারে কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। অথচ অর্থনীতি সংস্কার না করা হলে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না।
No comments