ইউসেবিওকে প্লাতিনির সম্মাননা
দুজনের মধ্যে সবচেয়ে বড় মিলটা হলো, তাঁরা কখনোই বিশ্বকাপ না-জেতা সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। পর্তুগালের সর্বকালের অবিসংবাদিত সেরা খেলোয়াড় ইউসেবিওর হাতে ‘উয়েফা সভাপতি পদক’ তুলে দিলেন ফ্রান্সের কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনি। কাল লিসবনে অনুষ্ঠিত ইউরোপা লিগের বেনফিকা বনাম হার্থা বার্লিন ম্যাচের আগে উয়েফা সভাপতি প্লাতিনি এই পুরস্কার তুলে দেন ৬৮ বছর বয়সী ইউসেবিওর হাতে।
এই বেনফিকার হয়েই ১৯৬০ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কত কীর্তি তাঁর। ১১ বার জিতেছেন লিগ শিরোপা। দুবার ইউরোপিয়ান কাপ (এখনকার চ্যাম্পিয়নস লিগ)। পর্তুগালের সর্বোচ্চ বিশ্বকাপ সাফল্য তৃতীয় স্থান এসেছে তাঁরই হাত ধরে। ১৯৬৬-এর ওই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন ইউসেবিওই। ১৯৭৮ সালে অবসর নেওয়ার সময় পেছনে রেখে এসেছেন বর্ণাঢ্য এক ক্যারিয়ার। ৭২৭ ম্যাচে ৭১৫ গোল!
ইউসেবিওকে উয়েফা প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড দিতে পেরে ইউরোপীয় ফুটবলের অভিভাবক সংস্থাটিই যে গর্বিত, সেটি জানাতে ভোলেননি প্লাতিনি, ‘ইউসেবিওকে এই পুরস্কারটি দিতে পারা আমার জন্য বিরাট পাওয়া। সর্বকালের অন্যতম সেরা গোলস্কোরার, ফুটবলের দূত। এই খেলাটির জন্য তিনি বড় মাপের এক ব্যক্তিত্ব। মূল্যবোধ, আত্মনিবেদন, সততার সঙ্গে খেলা এবং প্রতিপক্ষকে সম্মান—ক্যারিয়ারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই গুণগুলো ছিল তাঁর। মাঠে এবং মাঠের বাইরেও। আগামী প্রজন্মের জন্য তাই তিনি অনন্য আদর্শ।’
ইউসেবিওর মতোই বিশ্বকাপে তৃতীয় হওয়ার সান্ত্বনা নিয়ে ক্যারিয়ার শেষ করা প্লাতিনি ২০০৭ সালে উয়েফা সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে আলফ্রেডো ডি স্টেফানো এবং গত বছর ববি চার্লটন পেয়েছিলেন উয়েফা সভাপতির এই বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার।
এই বেনফিকার হয়েই ১৯৬০ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কত কীর্তি তাঁর। ১১ বার জিতেছেন লিগ শিরোপা। দুবার ইউরোপিয়ান কাপ (এখনকার চ্যাম্পিয়নস লিগ)। পর্তুগালের সর্বোচ্চ বিশ্বকাপ সাফল্য তৃতীয় স্থান এসেছে তাঁরই হাত ধরে। ১৯৬৬-এর ওই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন ইউসেবিওই। ১৯৭৮ সালে অবসর নেওয়ার সময় পেছনে রেখে এসেছেন বর্ণাঢ্য এক ক্যারিয়ার। ৭২৭ ম্যাচে ৭১৫ গোল!
ইউসেবিওকে উয়েফা প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড দিতে পেরে ইউরোপীয় ফুটবলের অভিভাবক সংস্থাটিই যে গর্বিত, সেটি জানাতে ভোলেননি প্লাতিনি, ‘ইউসেবিওকে এই পুরস্কারটি দিতে পারা আমার জন্য বিরাট পাওয়া। সর্বকালের অন্যতম সেরা গোলস্কোরার, ফুটবলের দূত। এই খেলাটির জন্য তিনি বড় মাপের এক ব্যক্তিত্ব। মূল্যবোধ, আত্মনিবেদন, সততার সঙ্গে খেলা এবং প্রতিপক্ষকে সম্মান—ক্যারিয়ারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই গুণগুলো ছিল তাঁর। মাঠে এবং মাঠের বাইরেও। আগামী প্রজন্মের জন্য তাই তিনি অনন্য আদর্শ।’
ইউসেবিওর মতোই বিশ্বকাপে তৃতীয় হওয়ার সান্ত্বনা নিয়ে ক্যারিয়ার শেষ করা প্লাতিনি ২০০৭ সালে উয়েফা সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে আলফ্রেডো ডি স্টেফানো এবং গত বছর ববি চার্লটন পেয়েছিলেন উয়েফা সভাপতির এই বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার।
No comments