তেজি হয়ে উঠছে বিশ্ব শেয়ারবাজার
যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন খাতে বিক্রি বাড়ায় সে দেশের অর্থনীতিতে ঘুরে দাঁড়ানোর গতি জোরালো হচ্ছে—এমন আশাবাদে গতকাল বুধবার এশিয়া ও ইউরোপের বড় বড় শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠেছে। এ দিন বিশ্বের প্রধান অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচকও বাড়ে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে গতকাল চীনের সাংহাই, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল, অস্ট্রেলিয়ার সিডনির শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক যেমন বেড়েছে, তেমনি ইউরোপে জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য প্রভৃতি উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোতেও শেয়ারের মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
এর আগের দিন মঙ্গলবার প্রকাশিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের নভেম্বর মাসে আবাসন বিক্রির তথ্য। এতে বলা হয়, এ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন বিক্রি ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে, যা ইতিপূর্বের প্রাক্কলনের চেয়ে আড়াই শতাংশ বেশি।
চীনের সাংহাইয়ে শেয়ারের সমন্বিত সূচক গতকাল ২৩ দশমিক ২৬ পয়েন্ট, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের কোসপি সূচক শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ, সিঙ্গাপুর সূচক ও তাইওয়ানের তায়েক্স সূচক শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ায় সিডনির এসঅ্যান্ডপি/এএসএক্স সূচক শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
জাপানে টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জ গতকাল বুধবার অবশ্য ছুটির কারণে বন্ধ ছিল। এর আগের দিন টোকিওতে শেয়ার সূচক নিক্কি ২২৫ অর্থাত্ ১ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছিল।
হংকংয়ের হেংসেং সূচক বেড়েছে গতকাল ১ দশমিক ১ শতাংশ।
মঙ্গলবারে আমেরিকার ওয়ালস্ট্রিটের শেয়ারবাজারে ডাউ জোন্স শিল্পসূচক ৫০ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট, স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর (এসঅ্যান্ডপি) ৫০০ সূচক শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ, নাসডাক সমন্বিত সূচক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে।
আমেরিকায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমিয়ে প্রাক্কলন করা সত্ত্বেও আবাসন খাতে বিক্রি বাড়ায় দেশটির শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রবণতা লক্ষ করা যায়। সংশোধিত প্রাক্কলন অনুযায়ী এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে তাদের বাণিজ্য বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে। এর আগে এ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৮ শতাংশে প্রাক্কলন করা হয়েছিল।
হংকংভিত্তিক নিউএজ গ্রুপের বিশ্লেষক কার্বি ডালি বলেন, চীনের অর্থনীতির শক্তিমত্তা বজায় থাকায় তা সার্বিকভাবে এশিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এতে এশিয়ার অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকবে।
এদিকে ৫৮ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির সুবাদে চীন ২০০৯ সালে মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) ৮ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের আশা করছে। তবে সমাজতান্ত্রিক দেশটির বেসরকারি খাতের অর্থনীতিবিদেরা অবশ্য আশা করছেন, জিডিপিতে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে গতকাল চীনের সাংহাই, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল, অস্ট্রেলিয়ার সিডনির শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক যেমন বেড়েছে, তেমনি ইউরোপে জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য প্রভৃতি উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোতেও শেয়ারের মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
এর আগের দিন মঙ্গলবার প্রকাশিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের নভেম্বর মাসে আবাসন বিক্রির তথ্য। এতে বলা হয়, এ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন বিক্রি ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে, যা ইতিপূর্বের প্রাক্কলনের চেয়ে আড়াই শতাংশ বেশি।
চীনের সাংহাইয়ে শেয়ারের সমন্বিত সূচক গতকাল ২৩ দশমিক ২৬ পয়েন্ট, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের কোসপি সূচক শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ, সিঙ্গাপুর সূচক ও তাইওয়ানের তায়েক্স সূচক শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ায় সিডনির এসঅ্যান্ডপি/এএসএক্স সূচক শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
জাপানে টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জ গতকাল বুধবার অবশ্য ছুটির কারণে বন্ধ ছিল। এর আগের দিন টোকিওতে শেয়ার সূচক নিক্কি ২২৫ অর্থাত্ ১ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছিল।
হংকংয়ের হেংসেং সূচক বেড়েছে গতকাল ১ দশমিক ১ শতাংশ।
মঙ্গলবারে আমেরিকার ওয়ালস্ট্রিটের শেয়ারবাজারে ডাউ জোন্স শিল্পসূচক ৫০ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট, স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর (এসঅ্যান্ডপি) ৫০০ সূচক শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ, নাসডাক সমন্বিত সূচক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে।
আমেরিকায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমিয়ে প্রাক্কলন করা সত্ত্বেও আবাসন খাতে বিক্রি বাড়ায় দেশটির শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রবণতা লক্ষ করা যায়। সংশোধিত প্রাক্কলন অনুযায়ী এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে তাদের বাণিজ্য বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে। এর আগে এ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৮ শতাংশে প্রাক্কলন করা হয়েছিল।
হংকংভিত্তিক নিউএজ গ্রুপের বিশ্লেষক কার্বি ডালি বলেন, চীনের অর্থনীতির শক্তিমত্তা বজায় থাকায় তা সার্বিকভাবে এশিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এতে এশিয়ার অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকবে।
এদিকে ৫৮ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের আর্থিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির সুবাদে চীন ২০০৯ সালে মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) ৮ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের আশা করছে। তবে সমাজতান্ত্রিক দেশটির বেসরকারি খাতের অর্থনীতিবিদেরা অবশ্য আশা করছেন, জিডিপিতে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে।
No comments