ওয়ানডে ফিরল ‘স্বর্গোদ্যানে’
‘নব্বই হাজার-এক লাখ দর্শকে পরিপূর্ণ স্টেডিয়াম যেভাবে গর্জে ওঠে, যেকোনো ক্রিকেটারের জন্যই সেখানে খেলা বিশেষ কিছু’—আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুই দশক পূর্তিতে কলকাতার এরিয়ান ক্লাবের দেওয়া সংবর্ধনায় বলছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না কোন মাঠ সম্পর্কে বলছিলেন টেন্ডুলকার। বলছিলেন কলকাতার ইডেনের কথাই, যে মাঠে খেলার জন্য শুধু টেন্ডুলকারই নন, ব্যাকুল থাকেন প্রায় সব ক্রিকেটারই। ওয়েবসাইট।
সেই ইডেনে ওয়ানডে ক্রিকেট ফিরছে প্রায় তিন বছর পর। ২০০৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সর্বশেষ হওয়া ম্যাচটিও ছিল আজকের দুই প্রতিপক্ষের মধ্যে। তবে ভারত-শ্রীলঙ্কা সে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল বৃষ্টিতে। আজও তেমন কিছু ঘটুক—এমনটা চাইবে না কোনো দলই। ম্যাচটি যে শ্রীলঙ্কার সিরিজে ফেরার আর ভারতের সিরিজ জয় নিশ্চিত করার। সিরিজে পিছিয়ে থাকা শ্রীলঙ্কাকে পুরো সফরটাই ভারতের পাশাপাশি লড়াই করতে হয়েছে ইনজুরির সঙ্গেও। এরই মধ্যে তারা হারিয়েছে মুত্তিয়া মুরালিধরন, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, থিলান তুষারা ও দিলহারা ফার্নান্দোকে। তবে এই ম্যাচের আগে সাঙ্গাকারারা স্বস্তি পেতে পারেন প্রতিপক্ষকে দেখে।
আগের ম্যাচের মতো এ ম্যাচেও নিষেধাজ্ঞার কারণে খেলতে পারবেন না অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতের জন্য আরও দুঃসংবাদ, ইনজুরির কারণে পুরো সিরিজের জন্যই যুবরাজ সিংয়ের বাইরে চলে যাওয়া। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম কোনো ম্যাচে একসঙ্গে ধোনি ও যুবরাজকে পাচ্ছে না ভারত। যুবরাজের জায়গা নেবেন আজ দ্বিতীয় ম্যাচে ৫৪ করার পরও বাদ পড়া বিরাট কোহলি। শ্রীলঙ্কায় পরিবর্তন হতে পারে একটিই। চামারা কাপুগেদেরার জায়গায় সনাত্ জয়াসুরিয়াকে বিবেচনা করা হতে পারে আরেকবার। ইডেনের সর্বশেষ ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ার আগে ১৮.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১০২ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা, ৬১ বলে ৬৩ করে অপরাজিত ছিলেন জয়াসুরিয়া।
তবে যতই যুবরাজ-ধোনিরা না থাকুক, আজকের ম্যাচে ফেবারিট হয়েই নামছে ভারত। শুধু এই সিরিজের গতিবিধির কারণেই নয়, মাঠের কারণেও। কদিন আগেই শেষ হয়ে গেছে এই ম্যাচের সব টিকিট, অর্থাত্ বরাবরের মতোই আজ লাখখানেক দর্শক থাকছে ‘স্বর্গোদ্যানে।’ আর এই দর্শকদের ভূমিকাটা কী থাকে, এটা টেন্ডুলকারের কথা দিয়েই বলা যাক, ‘বলা হয়ে থাকে ইডেনে খেললে ফিল্ডিংয়ের সময় আমাদের স্রেফ দুটো উইকেট নিলেই চলবে, চিত্কার-চেঁচামেচি করে বাকি আট উইকেট দর্শকেরাই নিয়ে নেবে।’
সেই ইডেনে ওয়ানডে ক্রিকেট ফিরছে প্রায় তিন বছর পর। ২০০৭ সালে ফেব্রুয়ারিতে সর্বশেষ হওয়া ম্যাচটিও ছিল আজকের দুই প্রতিপক্ষের মধ্যে। তবে ভারত-শ্রীলঙ্কা সে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল বৃষ্টিতে। আজও তেমন কিছু ঘটুক—এমনটা চাইবে না কোনো দলই। ম্যাচটি যে শ্রীলঙ্কার সিরিজে ফেরার আর ভারতের সিরিজ জয় নিশ্চিত করার। সিরিজে পিছিয়ে থাকা শ্রীলঙ্কাকে পুরো সফরটাই ভারতের পাশাপাশি লড়াই করতে হয়েছে ইনজুরির সঙ্গেও। এরই মধ্যে তারা হারিয়েছে মুত্তিয়া মুরালিধরন, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, থিলান তুষারা ও দিলহারা ফার্নান্দোকে। তবে এই ম্যাচের আগে সাঙ্গাকারারা স্বস্তি পেতে পারেন প্রতিপক্ষকে দেখে।
আগের ম্যাচের মতো এ ম্যাচেও নিষেধাজ্ঞার কারণে খেলতে পারবেন না অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতের জন্য আরও দুঃসংবাদ, ইনজুরির কারণে পুরো সিরিজের জন্যই যুবরাজ সিংয়ের বাইরে চলে যাওয়া। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম কোনো ম্যাচে একসঙ্গে ধোনি ও যুবরাজকে পাচ্ছে না ভারত। যুবরাজের জায়গা নেবেন আজ দ্বিতীয় ম্যাচে ৫৪ করার পরও বাদ পড়া বিরাট কোহলি। শ্রীলঙ্কায় পরিবর্তন হতে পারে একটিই। চামারা কাপুগেদেরার জায়গায় সনাত্ জয়াসুরিয়াকে বিবেচনা করা হতে পারে আরেকবার। ইডেনের সর্বশেষ ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ার আগে ১৮.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১০২ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা, ৬১ বলে ৬৩ করে অপরাজিত ছিলেন জয়াসুরিয়া।
তবে যতই যুবরাজ-ধোনিরা না থাকুক, আজকের ম্যাচে ফেবারিট হয়েই নামছে ভারত। শুধু এই সিরিজের গতিবিধির কারণেই নয়, মাঠের কারণেও। কদিন আগেই শেষ হয়ে গেছে এই ম্যাচের সব টিকিট, অর্থাত্ বরাবরের মতোই আজ লাখখানেক দর্শক থাকছে ‘স্বর্গোদ্যানে।’ আর এই দর্শকদের ভূমিকাটা কী থাকে, এটা টেন্ডুলকারের কথা দিয়েই বলা যাক, ‘বলা হয়ে থাকে ইডেনে খেললে ফিল্ডিংয়ের সময় আমাদের স্রেফ দুটো উইকেট নিলেই চলবে, চিত্কার-চেঁচামেচি করে বাকি আট উইকেট দর্শকেরাই নিয়ে নেবে।’
No comments