জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনের আহ্বান গিনির জান্তাপ্রধানের
গিনির জান্তা সরকারের প্রেসিডেন্ট ক্যাপ্টেন মুসা দাদিস কামারা একটি অন্তর্বর্তী জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন। সরকারবিরোধী বিক্ষোভের এক দিন পর গত বুধবার তিনি এ আহ্বান জানান। এ ছাড়া গত সোমবারের হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি তদন্ত কমিটি গঠন করারও প্রস্তাব দেন তিনি।
ক্যাপ্টেন দাদিস কামারা আগামী জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেবেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সরকারবিরোধীরা রাজধানী কনাক্রিতে এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সমাবেশে সামরিক বাহিনীর গুলিতে দেড় শর বেশি মানুষ নিহত হয়। ওই ঘটনায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কঠোর নিন্দা জানায়। দাদিস কামারা বুধবার থেকে দুই দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেন।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে জান্তা সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে মধ্যস্থতা করার জন্য একজন বিচক্ষণ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কামারা। তিনি আগামী জানুয়ারির নির্বাচন পর্যন্ত একটি জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনের প্রস্তাব দেন এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনার তদন্তে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি গঠনের আহ্বান জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল ও এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে কামারা বলেন, ‘সেনাসদস্যরা আমাকে জিম্মি করে ফেলে। তারা আমাকে হুমকি দেয়, আমি ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ালে তারা ক্ষমতা নেবে। রাজনৈতিক নেতাদের দাবি অনুযায়ী আমি আজই ক্ষমতা ছেড়ে দিতে রাজি। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা দুই দিনও ক্ষমতায় টিকতে পারবে না।’
এদিকে আগামী জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেবেন না—এমন ঘোষণা দেওয়ার জন্য ক্যাপ্টেন কামারাকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে আফ্রিকান ইউনিয়ন। এ ছাড়া সোমবারের হত্যাযজ্ঞে জড়িত জান্তা সরকারের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বিবেচনা করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গিনির সাবেক ঔপনিবেশিক শাসক ফ্রান্স দেশটির সঙ্গে সব ধরনের সামরিক সহযোগিতা স্থগিত করেছে এবং উন্নয়ন-সহায়তাও বন্ধ করার কথা ভাবছে।
ক্যাপ্টেন দাদিস কামারা আগামী জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেবেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সরকারবিরোধীরা রাজধানী কনাক্রিতে এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সমাবেশে সামরিক বাহিনীর গুলিতে দেড় শর বেশি মানুষ নিহত হয়। ওই ঘটনায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কঠোর নিন্দা জানায়। দাদিস কামারা বুধবার থেকে দুই দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেন।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে জান্তা সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে মধ্যস্থতা করার জন্য একজন বিচক্ষণ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কামারা। তিনি আগামী জানুয়ারির নির্বাচন পর্যন্ত একটি জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনের প্রস্তাব দেন এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনার তদন্তে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি গঠনের আহ্বান জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল ও এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে কামারা বলেন, ‘সেনাসদস্যরা আমাকে জিম্মি করে ফেলে। তারা আমাকে হুমকি দেয়, আমি ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ালে তারা ক্ষমতা নেবে। রাজনৈতিক নেতাদের দাবি অনুযায়ী আমি আজই ক্ষমতা ছেড়ে দিতে রাজি। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা দুই দিনও ক্ষমতায় টিকতে পারবে না।’
এদিকে আগামী জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেবেন না—এমন ঘোষণা দেওয়ার জন্য ক্যাপ্টেন কামারাকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে আফ্রিকান ইউনিয়ন। এ ছাড়া সোমবারের হত্যাযজ্ঞে জড়িত জান্তা সরকারের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বিবেচনা করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গিনির সাবেক ঔপনিবেশিক শাসক ফ্রান্স দেশটির সঙ্গে সব ধরনের সামরিক সহযোগিতা স্থগিত করেছে এবং উন্নয়ন-সহায়তাও বন্ধ করার কথা ভাবছে।
No comments