ঈশ্বরকে ডাকছেন ম্যারাডোনা
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ কী করতে পারে? সর্বশক্তি দিয়ে শেষবারের মতো চেষ্টা করে ঘুরে দাঁড়াতে, আর কামনা করে সর্বশক্তিমানের সাহায্য। ডিয়েগো ম্যারাডোনার অবস্থাও ঠিক এমনটাই। বিশ্বকাপে যেতে হলে বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনাকে শুধু জিতলেই চলবে না, নির্ভর করতে হবে অন্যদের ফলাফলের ওপরও। কাদেনা ৩ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে আর্জেন্টিনা কোচ তাই আরও একবার প্রার্থনা করছেন ঈশ্বরের অনুকম্পা, ‘ঈশ্বর আমাকে অনেকবারই বাঁচিয়েছেন, আশা করি তিনি আরও একবার তা-ই করবেন।’
ম্যারাডোনার ঈশ্বরপ্রীতি তো নতুন কিছু নয়। ১৯৮৬ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হাত দিয়ে গোল করার পর দাবি করেছিলেন ওটা ছিল ‘ঈশ্বরের হাত’। সেই ম্যাচেই মাঝমাঠে বল পেয়ে ছয়জনকে কাটিয়ে অসাধারণ এক গোল করেছিলেন, যেটিকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা গোল। তবে দুর্দান্ত সেই গোল নিয়ে আলোচনা যতটা হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি হয় ‘হ্যান্ড অব গডে’র সেই গোলটা নিয়ে।
ম্যারাডোনা অবশ্য মনে করেন, ঈশ্বর তাঁর হাত দিয়ে শুধু একটি গোলই পাইয়ে দেননি, আরও অনেকবার অনেকভাবে সাহায্য করেছেন। যেমন ড্রাগ আর অ্যালকোহলে যখন তাঁর জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, তখন ঈশ্বরই বাঁচিয়েছেন তাঁকে। তবে আর্জেন্টিনা কোচ শুধু ঈশ্বরের মুখ চেয়েই তাকিয়ে নেই। তিনি ভালো করেই জানেন নিজেদের কাজটাও ঠিকঠাকমতো করতে হবে, ‘আমাদের মাথায় এই বোধটা ঢোকাতে হবে যে এই ম্যাচ দুটো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্রাজিল ম্যাচের মতো আমরা সবকিছু ছেড়ে দিতে পারি না।’
বহুল আলোচিত-সমালোচিত ‘চিকিত্সা থেরাপি’ নিতে ইতালি গিয়েও আর্জেন্টিনা ভক্তদের প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন ম্যারাডোনা। ‘চিন্তার কিছু নেই, আর্জেন্টিনা অবশ্যই বিশ্বকাপে যাবে’—এই বলে সমর্থকদের আশ্বস্ত করেছেন তিনি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে সর্বশেষ দুই ম্যাচে ব্রাজিলের কাছে ৩-১ আর প্যারাগুয়ের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে আর্জেন্টিনা এখন পঞ্চম স্থানে। ১০ অক্টোবর পয়েন্ট তালিকার একদম তলানিতে থাকা পেরু এবং ১৪ অক্টোবর ষষ্ঠ স্থানে থাকা উরুগুয়ের বিপক্ষে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে মাঠে নামবে দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা
ম্যারাডোনার ঈশ্বরপ্রীতি তো নতুন কিছু নয়। ১৯৮৬ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হাত দিয়ে গোল করার পর দাবি করেছিলেন ওটা ছিল ‘ঈশ্বরের হাত’। সেই ম্যাচেই মাঝমাঠে বল পেয়ে ছয়জনকে কাটিয়ে অসাধারণ এক গোল করেছিলেন, যেটিকে মনে করা হয় সর্বকালের সেরা গোল। তবে দুর্দান্ত সেই গোল নিয়ে আলোচনা যতটা হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি হয় ‘হ্যান্ড অব গডে’র সেই গোলটা নিয়ে।
ম্যারাডোনা অবশ্য মনে করেন, ঈশ্বর তাঁর হাত দিয়ে শুধু একটি গোলই পাইয়ে দেননি, আরও অনেকবার অনেকভাবে সাহায্য করেছেন। যেমন ড্রাগ আর অ্যালকোহলে যখন তাঁর জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, তখন ঈশ্বরই বাঁচিয়েছেন তাঁকে। তবে আর্জেন্টিনা কোচ শুধু ঈশ্বরের মুখ চেয়েই তাকিয়ে নেই। তিনি ভালো করেই জানেন নিজেদের কাজটাও ঠিকঠাকমতো করতে হবে, ‘আমাদের মাথায় এই বোধটা ঢোকাতে হবে যে এই ম্যাচ দুটো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্রাজিল ম্যাচের মতো আমরা সবকিছু ছেড়ে দিতে পারি না।’
বহুল আলোচিত-সমালোচিত ‘চিকিত্সা থেরাপি’ নিতে ইতালি গিয়েও আর্জেন্টিনা ভক্তদের প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন ম্যারাডোনা। ‘চিন্তার কিছু নেই, আর্জেন্টিনা অবশ্যই বিশ্বকাপে যাবে’—এই বলে সমর্থকদের আশ্বস্ত করেছেন তিনি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে সর্বশেষ দুই ম্যাচে ব্রাজিলের কাছে ৩-১ আর প্যারাগুয়ের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে আর্জেন্টিনা এখন পঞ্চম স্থানে। ১০ অক্টোবর পয়েন্ট তালিকার একদম তলানিতে থাকা পেরু এবং ১৪ অক্টোবর ষষ্ঠ স্থানে থাকা উরুগুয়ের বিপক্ষে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে মাঠে নামবে দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা
No comments