ভারত স্পর্শকাতর পণ্য তালিকা ছোট করবে
ভারত নেতিবাচক পণ্যের তালিকা আরও ছোট করার চিন্তা করছে। এর মাধ্যমে বৈদেশিক বাণিজ্য সহজতর হবে এবং বিদেশি পণ্য ভারতের বাজারে সহজে প্রবেশ করতে পারবে।
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী গতকাল বুধবার ঢাকায় ইন্ডিয়ান ফুটওয়্যার কম্পোনেন্টস অ্যান্ড এক্সেসরিজের (আইএফসিওএমএ) দিনব্যাপী প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
পিনাক জানান, বর্তমানে ভারতের আমদানিযোগ্য নেতিবাচক বা স্পর্শকাতর পণ্যের তালিকায় ৪০০টির মতো পণ্য রয়েছে। তবে কয়েক বছর আগে এর সংখ্যা ছিল ৭০০।
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশি ও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগ করে দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়ানোর পরামর্শ দেন।
তিনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের বেশি করে বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন প্রদর্শনী ও সেমিনার আয়োজন করার পরামর্শ দেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন লেদার ও ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এলএফএমইবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম। এতে তিনি বলেন, দেশে পাদুকা প্রস্তুতকরণের বিভিন্ন সামগ্রী উত্পাদনের জন্য যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা প্রতিষ্ঠার কাজ এগিয়ে চলেছে।
তিনি আরও বলেন, ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ থেকে মাত্র একটি প্রতিষ্ঠান পাদুকা রপ্তানি করত। আর এখন ৭০টির মতো প্রতিষ্ঠান বিদেশে পাদুকা রপ্তানি করছে, যার বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
কাউন্সিল ফর লেদার এক্সপোর্টস ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান ফুটওয়্যার কম্পোনেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এই প্রদর্শনী ও ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলনীর আয়োজন করে।
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী গতকাল বুধবার ঢাকায় ইন্ডিয়ান ফুটওয়্যার কম্পোনেন্টস অ্যান্ড এক্সেসরিজের (আইএফসিওএমএ) দিনব্যাপী প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
পিনাক জানান, বর্তমানে ভারতের আমদানিযোগ্য নেতিবাচক বা স্পর্শকাতর পণ্যের তালিকায় ৪০০টির মতো পণ্য রয়েছে। তবে কয়েক বছর আগে এর সংখ্যা ছিল ৭০০।
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশি ও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগ করে দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়ানোর পরামর্শ দেন।
তিনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের বেশি করে বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন প্রদর্শনী ও সেমিনার আয়োজন করার পরামর্শ দেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন লেদার ও ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এলএফএমইবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম। এতে তিনি বলেন, দেশে পাদুকা প্রস্তুতকরণের বিভিন্ন সামগ্রী উত্পাদনের জন্য যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা প্রতিষ্ঠার কাজ এগিয়ে চলেছে।
তিনি আরও বলেন, ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ থেকে মাত্র একটি প্রতিষ্ঠান পাদুকা রপ্তানি করত। আর এখন ৭০টির মতো প্রতিষ্ঠান বিদেশে পাদুকা রপ্তানি করছে, যার বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
কাউন্সিল ফর লেদার এক্সপোর্টস ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান ফুটওয়্যার কম্পোনেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এই প্রদর্শনী ও ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলনীর আয়োজন করে।
No comments