ধোনির কণ্ঠে হতাশা
৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল ৫টা ২১ মিনিট পর্যন্তও বেঁচে ছিল ভারতের আশা। সেঞ্চুরিয়নে ৩১.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৪০ থেকে ৪৫.৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়া হয়ে গেল ৮ উইকেটে ১৮৭। জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১২৯ রানে অলআউট করে দিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটারদের চোখ তখন টিভির পর্দায়। দুই ওপেনার দিনেশ কার্তিক ও গৌতম গম্ভীর যখন ব্যাটিংয়ে নামেন, তখনো টুর্নামেন্টে টিকে আছে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ৮ বলে ৬ রান। শেষ বলে ১ রান নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে পৌঁছে দেন নাথান হরিজ। আর বাকি সময়টুকু ভগ্নহূদয় নিয়েই ব্যাটিং করে যেতে হয় ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয়টি হয়ে থাকল শুধুই সান্ত্বনার জয়।
পরে ব্যাটিং করলে ফাইনালে উঠার লক্ষ্যটা যথাযথভাবে জানা যাবে, টস জিতে তাই বোলিং নিয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। টুর্নামেন্টে খারাপ পারফরম্যান্সের জন্য সমালোচনার কেন্দ্রে থাকা ভারতীয় বোলাররা এদিন ফিরে পেয়েছিলেন নিজেদের। ৩টি করে উইকেট নেন নতুন বলের দুই বোলার আশীষ নেহরা ও প্রাভিন কুমার, অফ স্পিনার হরভজন সিং ২টি। উইকেট তালিকায় এদিন অপ্রত্যাশিত এক নামও ছিল। কার্তিকের হাতে কিপিং গ্লাভস তুলে দিয়ে ইনিংসের ১৭তম ওভারে বোলিংয়ে আসেন ধোনি নিজেই। প্রথম দুই বলে চার, তৃতীয় বলে রান নেই, পরের বলেই দারুণ এক অফ কাটারে প্লেড অন ট্রাভিস ডাওলিন। এর আগে টেস্টে দুই ওভার বল করেছিলেন, তবে ওয়ানডেতে এদিনই প্রথম বল হাতে নিলেন ভারত অধিনায়ক।
১২ রানের মধ্যে গম্ভীর (৬) ও রাহুল দ্রাবিড়কে (৪) আউট করে আগের ম্যাচগুলোর মতোই লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে তৃতীয় উইকেটে দিনেশ কার্তিক (৩৪) ও বিরাট কোহলির (৭৯*) ৯২ রানের জুটি নিশ্চিত করে ভারতের সহজ জয়। তবে প্রথম পর্ব থেকেই দেশে ফিরে যেতে হওয়ায় হতাশ ধোনির মুখে হাসি ফেরাতে পারেনি এমন জয়ও। ভারত অধিনায়কের কণ্ঠে ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি জিততে না পারার আক্ষেপ, ‘প্রথম ম্যাচে আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি। ওই হারটাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটা দুর্ভাগ্যজনকভাবে বৃষ্টিতে ভেসে গেল। তবে পুরো টুর্নামেন্টেই আমরা প্রচুর ভুল করেছি। আমাদের বোলাররা ব্যাটসম্যানদের প্রচুর জায়গা দিয়েছে, আর ফিল্ডিংটা আরও ভালো হতে পারত।’ একজন পেস বোলিং অলরাউন্ডারের অভাবও বোধ করেছেন ভারত অধিনায়ক, ‘অস্ট্রেলিয়া এত শক্তিশালী কারণ মিচেল জনসন ও ব্রেট লির মতো বোলাররাও ভালো ব্যাটিং করে। আমাদের একজন পেসার দরকার, যে ব্যাটিংটাও করতে পারে।’
হতাশার মধ্যেও একটা ইতিবাচক দিক খুঁজে পাচ্ছেন ধোনি, অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রস্তুতির জন্য বেশি সময় পাচ্ছে তারা! ২৫ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
পরে ব্যাটিং করলে ফাইনালে উঠার লক্ষ্যটা যথাযথভাবে জানা যাবে, টস জিতে তাই বোলিং নিয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। টুর্নামেন্টে খারাপ পারফরম্যান্সের জন্য সমালোচনার কেন্দ্রে থাকা ভারতীয় বোলাররা এদিন ফিরে পেয়েছিলেন নিজেদের। ৩টি করে উইকেট নেন নতুন বলের দুই বোলার আশীষ নেহরা ও প্রাভিন কুমার, অফ স্পিনার হরভজন সিং ২টি। উইকেট তালিকায় এদিন অপ্রত্যাশিত এক নামও ছিল। কার্তিকের হাতে কিপিং গ্লাভস তুলে দিয়ে ইনিংসের ১৭তম ওভারে বোলিংয়ে আসেন ধোনি নিজেই। প্রথম দুই বলে চার, তৃতীয় বলে রান নেই, পরের বলেই দারুণ এক অফ কাটারে প্লেড অন ট্রাভিস ডাওলিন। এর আগে টেস্টে দুই ওভার বল করেছিলেন, তবে ওয়ানডেতে এদিনই প্রথম বল হাতে নিলেন ভারত অধিনায়ক।
১২ রানের মধ্যে গম্ভীর (৬) ও রাহুল দ্রাবিড়কে (৪) আউট করে আগের ম্যাচগুলোর মতোই লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে তৃতীয় উইকেটে দিনেশ কার্তিক (৩৪) ও বিরাট কোহলির (৭৯*) ৯২ রানের জুটি নিশ্চিত করে ভারতের সহজ জয়। তবে প্রথম পর্ব থেকেই দেশে ফিরে যেতে হওয়ায় হতাশ ধোনির মুখে হাসি ফেরাতে পারেনি এমন জয়ও। ভারত অধিনায়কের কণ্ঠে ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি জিততে না পারার আক্ষেপ, ‘প্রথম ম্যাচে আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারিনি। ওই হারটাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটা দুর্ভাগ্যজনকভাবে বৃষ্টিতে ভেসে গেল। তবে পুরো টুর্নামেন্টেই আমরা প্রচুর ভুল করেছি। আমাদের বোলাররা ব্যাটসম্যানদের প্রচুর জায়গা দিয়েছে, আর ফিল্ডিংটা আরও ভালো হতে পারত।’ একজন পেস বোলিং অলরাউন্ডারের অভাবও বোধ করেছেন ভারত অধিনায়ক, ‘অস্ট্রেলিয়া এত শক্তিশালী কারণ মিচেল জনসন ও ব্রেট লির মতো বোলাররাও ভালো ব্যাটিং করে। আমাদের একজন পেসার দরকার, যে ব্যাটিংটাও করতে পারে।’
হতাশার মধ্যেও একটা ইতিবাচক দিক খুঁজে পাচ্ছেন ধোনি, অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রস্তুতির জন্য বেশি সময় পাচ্ছে তারা! ২৫ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
No comments