আরেক অভিষেকের অপেক্ষায় সালাউদ্দিন
দক্ষিণ এশীয় ফুটবল ফেডারেশন (সাফ) সভাপতি গণেশ থাপা আসবেন সবার শেষে। তিনি পৌঁছাবেন আগামীকাল বিকেল ৫টায়। ওইদিন সন্ধ্যা সাতটা থেকে শুরু সাফ কংগ্রেস। গতকাল থেকেই কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা আসতে শুরু করেছেন ঢাকায়। আজ আসবেন সদস্য অন্য ছয় দেশের প্রতিনিধি।
সরে যেতেই হচ্ছে গণেশ থাপাকে কিন্তু কার হাতে দায়িত্ব সঁপে দেবেন নেপালের ওই ফুটবল কর্মকর্তা? সম্ভবত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের হাতে। সবকিছুই ঠিকঠাক। শুধু সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়াটাই বাকি। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় দেশের মঞ্চ ছাড়িয়ে প্রশাসক হিসেবে অভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন আরও বিস্তৃত জায়গায়। দক্ষিণ এশিয়ার ৮ দেশের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সর্বোচ্চ চেয়ারে। কালই কেউ কেউ আগাম অভিনন্দন জানাতে চাইলেন সালাউদ্দিনকে। কিন্তু তাঁর প্রত্যাশা আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন, ‘না, না ওটা কংগ্রেস হয়ে যাওয়ার পরই হোক।’
সাফের জন্ম এক যুগেরও বেশি আগে। কিন্তু এটি এখনো গতিশীল উপ-আঞ্চলিক সংস্থা হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি। সভাপতি হতে পারলে সালাউদ্দিন একে অন্যরকম একটি সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলবেন বলে প্রত্যয় জানালেন, ‘এটা হবে অন্যরকম কমিটি। এটা হবে ফুটবলের কমিটি। রাজনৈতিক কমিটি নয়। এটা এই অঞ্চলের ফুটবলের জন্য কাজ করবে, ফুটবল নিয়ে কাজ করবে।’
বাংলাদেশের একজন কর্মকর্তা বসছেন সাফের শীর্ষাসনে। কিন্তু সাফ থেকে আরেকজনের প্রস্থানও দেখা যাবে একই সঙ্গে—বাফুফের সদস্য সিরাজুল ইসলাম বাচ্চু। দীর্ঘ ৯ বছর সাফের সম্পাদক হিসেবে গণেশ থাপার সঙ্গে দারুণ জুটি গড়ে তুলেছিলেন তিনি। দারুণ জুটি, কিন্তু এই অঞ্চলের ফুটবলে রেখাপাত করার মতো কোনো কীর্তি তাঁরা রেখে যেতে পারেননি।
সরে যেতেই হচ্ছে গণেশ থাপাকে কিন্তু কার হাতে দায়িত্ব সঁপে দেবেন নেপালের ওই ফুটবল কর্মকর্তা? সম্ভবত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের হাতে। সবকিছুই ঠিকঠাক। শুধু সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়াটাই বাকি। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় দেশের মঞ্চ ছাড়িয়ে প্রশাসক হিসেবে অভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন আরও বিস্তৃত জায়গায়। দক্ষিণ এশিয়ার ৮ দেশের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সর্বোচ্চ চেয়ারে। কালই কেউ কেউ আগাম অভিনন্দন জানাতে চাইলেন সালাউদ্দিনকে। কিন্তু তাঁর প্রত্যাশা আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন, ‘না, না ওটা কংগ্রেস হয়ে যাওয়ার পরই হোক।’
সাফের জন্ম এক যুগেরও বেশি আগে। কিন্তু এটি এখনো গতিশীল উপ-আঞ্চলিক সংস্থা হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি। সভাপতি হতে পারলে সালাউদ্দিন একে অন্যরকম একটি সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলবেন বলে প্রত্যয় জানালেন, ‘এটা হবে অন্যরকম কমিটি। এটা হবে ফুটবলের কমিটি। রাজনৈতিক কমিটি নয়। এটা এই অঞ্চলের ফুটবলের জন্য কাজ করবে, ফুটবল নিয়ে কাজ করবে।’
বাংলাদেশের একজন কর্মকর্তা বসছেন সাফের শীর্ষাসনে। কিন্তু সাফ থেকে আরেকজনের প্রস্থানও দেখা যাবে একই সঙ্গে—বাফুফের সদস্য সিরাজুল ইসলাম বাচ্চু। দীর্ঘ ৯ বছর সাফের সম্পাদক হিসেবে গণেশ থাপার সঙ্গে দারুণ জুটি গড়ে তুলেছিলেন তিনি। দারুণ জুটি, কিন্তু এই অঞ্চলের ফুটবলে রেখাপাত করার মতো কোনো কীর্তি তাঁরা রেখে যেতে পারেননি।
No comments