ব্যাংকগুলো লোকসানের অর্ধেক তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি
বিশ্বজুড়ে ব্যাংকগুলো আর্থিক ও অর্থনৈতিক সংকটের ফলে যে পরিমাণ লোকসান গুনেছে, এর অর্ধেক এখনো তারা প্রকাশ করেনি বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
সে কারণেই বিশ্বমন্দা আরেক দফা গভীর হওয়া যথেষ্ট আশঙ্কা রয়ে যাচ্ছে বলে সতর্কতা উচ্চারণ করেছে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলনের প্রাক্কালে প্রকাশিত আইএমএফের অর্ধবাষিক গ্লোবাল ফিনানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি রিপোর্টে এই আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এই সব ঝুঁকির কারণে নতুন ঋণ প্রাপ্তি কঠিন হয়ে পড়তে পারে বলে মনে করছে আইএমএফ। সংস্থাটি এও মনে করে যে ব্যাংক-ব্যবস্থার ঋণদানের ক্ষমতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়তি মূলধনের জোগান দিতে হবে।
প্রতিবেদনে ২০০৭ থেকে ২০১০ আর্থিক সংকটের ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করা হয়েছে তিন লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলার। অবশ্য এপ্রিল মাসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এটি চার লাখ কোটি ডলার প্রাক্কলন করা হয়েছিল।
মোট ক্ষতির মধ্যে আইএমএফের হিসাব অনুসারে ব্যাংক খাতের লোকসানের পরিমাণ দুই লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলার। তবে সংস্থাটি বলছে, ব্যাংকগুলো এ পর্যন্ত মাত্র এক লাখ ১৩ হাজার কোটি ডলারের সমপরিমাণ লোকসানের বিষয়টি স্বীকার করেছে।
এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো ৬০ শতাংশ আর ইউরোপের ব্যাংকগুলো ৪০ শতাংশ পর্যন্ত লোকসানের কথা স্বীকার করেছে।
আবার আমেরিকা ও ইউরোপের ব্যাংকগুলোই বিশ্বজুড়ে ব্যাংক লোকসানের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে।
অবশ্য এ বছর ব্যাংকগুলো মুনাফার মুখ দেখেছে আর তা হয়েছে ঋণের ব্যয় কম হওয়ার কারণে। এ তথ্য উল্লেখ করার পাশাপাশি আইএমএফ এও বলেছে যে এই সুখকর পরিস্থিতি বেশি দিন স্থায়ী হবে না।
আইএমএফের মতে, মধ্য মেয়াদে এসে ব্যাংকগুলোকে আমানতের জন্য উচ্চ সুদ প্রদান ও সুদের ব্যয় বাড়ার কারণে সমস্যায় পড়তে হতে পারে। আর তাই মূলধন বাড়ানোর পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করে আইএমএফ।
৬-৭ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রতিবাদে গতকাল ইস্তাম্বুলে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষও হয়।
সে কারণেই বিশ্বমন্দা আরেক দফা গভীর হওয়া যথেষ্ট আশঙ্কা রয়ে যাচ্ছে বলে সতর্কতা উচ্চারণ করেছে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলনের প্রাক্কালে প্রকাশিত আইএমএফের অর্ধবাষিক গ্লোবাল ফিনানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি রিপোর্টে এই আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এই সব ঝুঁকির কারণে নতুন ঋণ প্রাপ্তি কঠিন হয়ে পড়তে পারে বলে মনে করছে আইএমএফ। সংস্থাটি এও মনে করে যে ব্যাংক-ব্যবস্থার ঋণদানের ক্ষমতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়তি মূলধনের জোগান দিতে হবে।
প্রতিবেদনে ২০০৭ থেকে ২০১০ আর্থিক সংকটের ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করা হয়েছে তিন লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলার। অবশ্য এপ্রিল মাসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এটি চার লাখ কোটি ডলার প্রাক্কলন করা হয়েছিল।
মোট ক্ষতির মধ্যে আইএমএফের হিসাব অনুসারে ব্যাংক খাতের লোকসানের পরিমাণ দুই লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলার। তবে সংস্থাটি বলছে, ব্যাংকগুলো এ পর্যন্ত মাত্র এক লাখ ১৩ হাজার কোটি ডলারের সমপরিমাণ লোকসানের বিষয়টি স্বীকার করেছে।
এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো ৬০ শতাংশ আর ইউরোপের ব্যাংকগুলো ৪০ শতাংশ পর্যন্ত লোকসানের কথা স্বীকার করেছে।
আবার আমেরিকা ও ইউরোপের ব্যাংকগুলোই বিশ্বজুড়ে ব্যাংক লোকসানের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে।
অবশ্য এ বছর ব্যাংকগুলো মুনাফার মুখ দেখেছে আর তা হয়েছে ঋণের ব্যয় কম হওয়ার কারণে। এ তথ্য উল্লেখ করার পাশাপাশি আইএমএফ এও বলেছে যে এই সুখকর পরিস্থিতি বেশি দিন স্থায়ী হবে না।
আইএমএফের মতে, মধ্য মেয়াদে এসে ব্যাংকগুলোকে আমানতের জন্য উচ্চ সুদ প্রদান ও সুদের ব্যয় বাড়ার কারণে সমস্যায় পড়তে হতে পারে। আর তাই মূলধন বাড়ানোর পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করে আইএমএফ।
৬-৭ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রতিবাদে গতকাল ইস্তাম্বুলে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষও হয়।
No comments