সুনামিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৮
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে সুনামির আঘাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৮। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সুনামির তাণ্ডবে বিধ্বস্ত সামোয়া দ্বীপে বড় ধরনের ত্রাণ তত্পরতা শুরু করা হয়েছে। এদিকে সুনামি-বিধ্বস্ত এলাকা থেকে লুটপাটের খবর পাওয়া যাচ্ছে।
উদ্ধার কর্মকর্তারা বলেছেন, ওষুধ, খাদ্য, পানি ও অন্যান্য সহায়তা নিয়ে সামোয়া ও আমেরিকান সামোয়ার উদ্দেশে বিমান রওনা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্পের ফলে সৃৃষ্ট এই সুনামিতে ভেসে যাওয়া গ্রামের হাজার হাজার মানুষের জরুরি সহায়তা প্রয়োজন। জাতিসংঘ জানিয়েছে, তারা সামোয়ায় জরুরি দল পাঠাচ্ছে।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, সামোয়ায় নিহত হয়েছে অন্তত ১১০ জন, আমেরিকান সামোয়ায় প্রাণ হারিয়েছে ৩১ জন এবং টোঙ্গাতে সাতজন। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যটকও রয়েছে; এদের মধ্যে চারজন অস্ট্রেলীয়, দুজন কোরীয়, নিউজিল্যান্ডের একজন এবং এক ব্রিটিশ শিশু।
সামোয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন, সম্পূর্ণ ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করতে এক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। এক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, গ্রামের পর গ্রাম বিধ্বস্ত হয়ে গেছে, মাটির সঙ্গে মিশে গেছে বাড়িঘর; এমনকি গাছের ঢালে গাড়ি ঝুলতেও দেখা গেছে।
সুনামি-দুর্গত মানুষের সহায়তায় প্রাথমিকভাবে এক লাখ ৫০ হাজার ইউরো সাহায্যের ঘোষণা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডও সাহায্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
গৃহহারা মানুষের জন্য তাঁবু স্থাপন করেছে রেডক্রস। সামোয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ধ্বংসযজ্ঞ দেখে তিনি মর্মাহত। অন্যদিকে আমেরিকান সামোয়ার গভর্নর বলেছেন, সুনামির প্রভাব সবাইকে স্পর্শ করবে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না যে এই বিপর্যয়ের প্রভাব থেকে কেউ রক্ষা পেতে যাচ্ছে।’
এদিকে সুনামি-বিধ্বস্ত এলাকা থেকে লুটপাটের খবর পাওয়া যাচ্ছে। আমেরিকান সামোয়ার হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের মুখপাত্র বলেন, পাগো পাগোতে লুটপাট সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। স্থানীয় এক সাংবাদিক বলেন, লুটপাটকারীরা দোকান থেকে সিগারেট ও মদ নিয়ে যাচ্ছে। তবে বেশি লুটপাট হচ্ছে খাদ্যসামগ্রী। সামোয়া থেকেও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে।
উদ্ধার কর্মকর্তারা বলেছেন, ওষুধ, খাদ্য, পানি ও অন্যান্য সহায়তা নিয়ে সামোয়া ও আমেরিকান সামোয়ার উদ্দেশে বিমান রওনা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্পের ফলে সৃৃষ্ট এই সুনামিতে ভেসে যাওয়া গ্রামের হাজার হাজার মানুষের জরুরি সহায়তা প্রয়োজন। জাতিসংঘ জানিয়েছে, তারা সামোয়ায় জরুরি দল পাঠাচ্ছে।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, সামোয়ায় নিহত হয়েছে অন্তত ১১০ জন, আমেরিকান সামোয়ায় প্রাণ হারিয়েছে ৩১ জন এবং টোঙ্গাতে সাতজন। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যটকও রয়েছে; এদের মধ্যে চারজন অস্ট্রেলীয়, দুজন কোরীয়, নিউজিল্যান্ডের একজন এবং এক ব্রিটিশ শিশু।
সামোয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন, সম্পূর্ণ ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করতে এক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। এক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, গ্রামের পর গ্রাম বিধ্বস্ত হয়ে গেছে, মাটির সঙ্গে মিশে গেছে বাড়িঘর; এমনকি গাছের ঢালে গাড়ি ঝুলতেও দেখা গেছে।
সুনামি-দুর্গত মানুষের সহায়তায় প্রাথমিকভাবে এক লাখ ৫০ হাজার ইউরো সাহায্যের ঘোষণা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডও সাহায্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
গৃহহারা মানুষের জন্য তাঁবু স্থাপন করেছে রেডক্রস। সামোয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ধ্বংসযজ্ঞ দেখে তিনি মর্মাহত। অন্যদিকে আমেরিকান সামোয়ার গভর্নর বলেছেন, সুনামির প্রভাব সবাইকে স্পর্শ করবে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না যে এই বিপর্যয়ের প্রভাব থেকে কেউ রক্ষা পেতে যাচ্ছে।’
এদিকে সুনামি-বিধ্বস্ত এলাকা থেকে লুটপাটের খবর পাওয়া যাচ্ছে। আমেরিকান সামোয়ার হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের মুখপাত্র বলেন, পাগো পাগোতে লুটপাট সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। স্থানীয় এক সাংবাদিক বলেন, লুটপাটকারীরা দোকান থেকে সিগারেট ও মদ নিয়ে যাচ্ছে। তবে বেশি লুটপাট হচ্ছে খাদ্যসামগ্রী। সামোয়া থেকেও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে।
No comments