সাধারণ ও ইসলামি ব্যাংক-বীমার আলাদা আইনের পক্ষে অর্থমন্ত্রী
দেশে সাধারণ ও ইসলামি উভয় ধরনের ব্যাংক ও বীমা ব্যবসার ক্ষেত্রে আলাদা আইনের পক্ষে মত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
গতকাল মঙ্গলবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের কার্যালয়ে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের এ মত জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বীমাসংক্রান্ত যে দুটি আইন করা হয়েছে, তাতে সাধারণ বীমা ও ইসলামি বীমার ব্যাপারে আলাদা আইনের কথা বলা হয়েছে।
সাধারণ ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে ইসলামি ব্যাংকিং একীভূত করা ঠিক হয়নি বলেও মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, শুধু বীমা নয়, ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্যও আলাদা আইন করা হবে।
বৈঠকে বীমা খাতের প্রতিনিধিদল ব্যাংকের মতো একটি বীমা কোম্পানির একই সঙ্গে সাধারণ বীমা ও ইসলামি বীমা ব্যবসা পরিচালনার বিষয়ে অনুমোদন দিতে অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ করে। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বিআইএর সভাপতি এ কে এম রফিকুল ইসলাম।
অর্থমন্ত্রী জানান, বীমা আইন-২০০৯ এবং বীমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন-২০০৯ নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। পরীক্ষার পর সংসদীয় কমিটি আইন দুটি পাসের জন্য সংসদে উপস্থাপন করবে। তার আগে আইন দুটির খসড়া মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তবে জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশনটি খুবই সংক্ষিপ্ত হওয়ায় চলতি অধিবেশনেই আইন দুটিকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে কি না, সে বিষয়ে তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।
বৈঠকে বীমা কোম্পানির প্রতিনিধিরা পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সময়সীমা ১০ বছরের মধ্যে কার্যকর করা, জামানত, ব্যবস্থাপনা খরচ, পরিচালক সংখ্যা ২০-এ উন্নীত করা, দাবিসংক্রান্ত বিধি এবং নিবন্ধন সনদ নিয়ে তাঁদের যুক্তি ও বক্তব্য তুলে ধরেন।
সংগঠনটি এর আগে একই উদ্দেশ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সঙ্গেও বৈঠক করেছিল।
গতকাল মঙ্গলবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের কার্যালয়ে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের এ মত জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বীমাসংক্রান্ত যে দুটি আইন করা হয়েছে, তাতে সাধারণ বীমা ও ইসলামি বীমার ব্যাপারে আলাদা আইনের কথা বলা হয়েছে।
সাধারণ ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে ইসলামি ব্যাংকিং একীভূত করা ঠিক হয়নি বলেও মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, শুধু বীমা নয়, ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্যও আলাদা আইন করা হবে।
বৈঠকে বীমা খাতের প্রতিনিধিদল ব্যাংকের মতো একটি বীমা কোম্পানির একই সঙ্গে সাধারণ বীমা ও ইসলামি বীমা ব্যবসা পরিচালনার বিষয়ে অনুমোদন দিতে অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ করে। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বিআইএর সভাপতি এ কে এম রফিকুল ইসলাম।
অর্থমন্ত্রী জানান, বীমা আইন-২০০৯ এবং বীমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন-২০০৯ নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। পরীক্ষার পর সংসদীয় কমিটি আইন দুটি পাসের জন্য সংসদে উপস্থাপন করবে। তার আগে আইন দুটির খসড়া মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তবে জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশনটি খুবই সংক্ষিপ্ত হওয়ায় চলতি অধিবেশনেই আইন দুটিকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে কি না, সে বিষয়ে তিনি স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।
বৈঠকে বীমা কোম্পানির প্রতিনিধিরা পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সময়সীমা ১০ বছরের মধ্যে কার্যকর করা, জামানত, ব্যবস্থাপনা খরচ, পরিচালক সংখ্যা ২০-এ উন্নীত করা, দাবিসংক্রান্ত বিধি এবং নিবন্ধন সনদ নিয়ে তাঁদের যুক্তি ও বক্তব্য তুলে ধরেন।
সংগঠনটি এর আগে একই উদ্দেশ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সঙ্গেও বৈঠক করেছিল।
No comments