সিলেট বিকেএসপি বাফুফের, তবে...
পরিত্যক্ত পড়ে আছে সিলেট বিকেএসপি। সেখানে ফুটবল একাডেমি গড়ে তোলার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছিল বাফুফে। অবশেষে সেই আবেদনে লিখিতভাবে সাড়া দিয়েছে সরকার, শর্তসাপেক্ষে ও ভাড়ার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের কিছু অংশ বাফুফেকে ব্যবহার করতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এতে অবশ্য বাফুফের চাহিদার মাত্র অর্ধেক পূরণ হবে।
পরশু মন্ত্রণালয়ের উপসচিব স্বাক্ষরিত চিঠি হাতে পেয়েছে বাফুফে। চিঠি পেয়ে তারা খুশি নয়, হতাশও নয়। সরকারকে নিজেদের চাহিদা বুঝিয়ে প্রত্যাশা অনুযায়ী পুরোটা পাওয়ার চেষ্টা করার সুযোগ এখনো তাদের সামনে আছে।
চিঠিতে সরকার বলেছে, সিলেট বিকেএসপির জন্ম সব ধরনের খেলাধুলার মানোন্নয়ন ও প্রশিক্ষণের জন্য। শুধু ফুটবল একাডেমি করা হলে মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। তার পরও ফুটবল যেহেতু জনপ্রিয় খেলা, ফুটবলের স্বার্থে তাই সিলেট বিকেএসপিতে বাফুফেকে সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে শর্ত হলো, বিকেএসপির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সরকারের সিদ্ধান্ত অনুমোদনের পাশাপাশি বাফুফে ও বিকেএসপির মধ্যে সমঝোতা স্মারকেও স্বাক্ষর করতে হবে।
সিলেট বিকেএসপির প্রশাসনিক ভবনের একটি মাত্র ফ্লোর বাফুফেকে দিতে চায় সরকার। সেখানে ১৮টি কক্ষে তিনজন করে ৫২-৬০ জন প্রশিক্ষণার্থী থাকতে পারবে। ১০০ জন বসতে পারে এমন একটা সভাকক্ষ, দুটি অফিসরুম, ট্রেনিজ হোস্টেলের নিচতলার অর্ধেকে ডাইনিং, দোতলার পুরো অংশ, দুটি ভিআইপি কক্ষ (মূলত কোচদের জন্য), ফুটবল মাঠ, অফিসার্স কোয়ার্টারের দুটি ইউনিট বরাদ্দ থাকবে বাফুফের জন্য। অন্যান্য সুবিধা আলোচনাযোগ্য।
বাফুফে চেয়েছে ১০০ কিশোরের আবাসন সুবিধা। ১০-১২ বছর বয়সী ওই কিশোরদের নিয়ে একাডেমি শুরু করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত। প্রাথমিকভাবে এটি ৮ বছরের জন্য চাওয়া হয়েছে, যাতে ওই কিশোরেরা আঠারোতে পৌঁছে দেশের মূলধারার ফুটবলে ঢুকতে পারে। একাডেমির জন্য সরকারের কাছে বাফুফের অবকাঠামোগত চাওয়াটা ছিল এমন—আটজন স্থানীয় কোচের সঙ্গে চারজন বিদেশির (টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর, প্রধান কোচ, ফিজিও ট্রেনার) থাকা, দুজন করে ডাক্তার ও কর্মকর্তা এবং কয়েকজন শিক্ষকের থাকার ব্যবস্থা ও মাঠ।
বাফুফের হাতে স্পনসর আছে এবং স্পনসরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষেই পরিকল্পনাটা করা হয়েছিল। সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বললেন, ‘এখন স্পনসর কী বলে, সেটা আগে দেখতে হবে। পুরো ব্যাপারটা নিয়েই আলোচনা করব সরকারের সঙ্গে। সরকার যা দিতে চায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব কিনা, ভেবে দেখতে হবে। পরিকল্পনা প্রণয়নে সাহায্য নেওয়া বিদেশি বিশেজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’
সিলেটে গিয়ে জায়গাটা দেখে এসেছেন বাফুফের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর সাহিদুর রহমান সান্টু। জানালেন, ‘এমনিতে ওখানে প্রায় ২০০ ছেলে থাকতে পারবে। সরকার চাইলেই বাফুফের চাওয়া পূরণ করতে পারে।’
পরশু মন্ত্রণালয়ের উপসচিব স্বাক্ষরিত চিঠি হাতে পেয়েছে বাফুফে। চিঠি পেয়ে তারা খুশি নয়, হতাশও নয়। সরকারকে নিজেদের চাহিদা বুঝিয়ে প্রত্যাশা অনুযায়ী পুরোটা পাওয়ার চেষ্টা করার সুযোগ এখনো তাদের সামনে আছে।
চিঠিতে সরকার বলেছে, সিলেট বিকেএসপির জন্ম সব ধরনের খেলাধুলার মানোন্নয়ন ও প্রশিক্ষণের জন্য। শুধু ফুটবল একাডেমি করা হলে মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। তার পরও ফুটবল যেহেতু জনপ্রিয় খেলা, ফুটবলের স্বার্থে তাই সিলেট বিকেএসপিতে বাফুফেকে সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে শর্ত হলো, বিকেএসপির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সরকারের সিদ্ধান্ত অনুমোদনের পাশাপাশি বাফুফে ও বিকেএসপির মধ্যে সমঝোতা স্মারকেও স্বাক্ষর করতে হবে।
সিলেট বিকেএসপির প্রশাসনিক ভবনের একটি মাত্র ফ্লোর বাফুফেকে দিতে চায় সরকার। সেখানে ১৮টি কক্ষে তিনজন করে ৫২-৬০ জন প্রশিক্ষণার্থী থাকতে পারবে। ১০০ জন বসতে পারে এমন একটা সভাকক্ষ, দুটি অফিসরুম, ট্রেনিজ হোস্টেলের নিচতলার অর্ধেকে ডাইনিং, দোতলার পুরো অংশ, দুটি ভিআইপি কক্ষ (মূলত কোচদের জন্য), ফুটবল মাঠ, অফিসার্স কোয়ার্টারের দুটি ইউনিট বরাদ্দ থাকবে বাফুফের জন্য। অন্যান্য সুবিধা আলোচনাযোগ্য।
বাফুফে চেয়েছে ১০০ কিশোরের আবাসন সুবিধা। ১০-১২ বছর বয়সী ওই কিশোরদের নিয়ে একাডেমি শুরু করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত। প্রাথমিকভাবে এটি ৮ বছরের জন্য চাওয়া হয়েছে, যাতে ওই কিশোরেরা আঠারোতে পৌঁছে দেশের মূলধারার ফুটবলে ঢুকতে পারে। একাডেমির জন্য সরকারের কাছে বাফুফের অবকাঠামোগত চাওয়াটা ছিল এমন—আটজন স্থানীয় কোচের সঙ্গে চারজন বিদেশির (টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর, প্রধান কোচ, ফিজিও ট্রেনার) থাকা, দুজন করে ডাক্তার ও কর্মকর্তা এবং কয়েকজন শিক্ষকের থাকার ব্যবস্থা ও মাঠ।
বাফুফের হাতে স্পনসর আছে এবং স্পনসরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষেই পরিকল্পনাটা করা হয়েছিল। সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বললেন, ‘এখন স্পনসর কী বলে, সেটা আগে দেখতে হবে। পুরো ব্যাপারটা নিয়েই আলোচনা করব সরকারের সঙ্গে। সরকার যা দিতে চায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব কিনা, ভেবে দেখতে হবে। পরিকল্পনা প্রণয়নে সাহায্য নেওয়া বিদেশি বিশেজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’
সিলেটে গিয়ে জায়গাটা দেখে এসেছেন বাফুফের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর সাহিদুর রহমান সান্টু। জানালেন, ‘এমনিতে ওখানে প্রায় ২০০ ছেলে থাকতে পারবে। সরকার চাইলেই বাফুফের চাওয়া পূরণ করতে পারে।’
No comments