রপ্তানির বিপরীতে ১৫ খাতে নগদ সহায়তার নির্দেশিকা জারি
এ বছর রপ্তানির বিপরীতে ১৫টি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে নগদ সহায়তা দেওয়া হতো ১৩টি রপ্তানি খাতের বিপরীতে।
গত বছরের এই ১৩ খাতে এবার সহায়তা অব্যাহত থাকছে, পাশাপাশি নতুন করে আরও দুটি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে। এই দুটি নতুন খাত হলো ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্স।
সরকার ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্তের কথা বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি সার্কুলারও জারি করেছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত জাহাজীকরণ পণ্যের রপ্তানির বিপরীতে এ নগদ সহায়তা দেওয়া হবে।
রপ্তানিমুখী পোশাক খাতে দেশীয় বস্ত্র ব্যবহারের বিপরীতে নগদ সহায়তা আগের অর্থবছরের মতো পাঁচ শতাংশ রাখা হয়েছে। এ সুবিধা দেওয়া হবে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাকের পরিবর্তে বিকল্প হিসেবে।
এপ্রিল-জুন সময়কাল থেকে হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ১০ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১২ শতাংশ করা হয়। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় গত অর্থবছরের শেষে এসে এ সহায়তা বাড়ানো হয়।
একই কারণ ও সময়ে পাটজাত পণ্যে সহায়তা সাড়ে ৭ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ এবং চামড়াজাত পণ্যে ১৫ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১৭ শতাংশ করা হয়। চলতি অর্থবছর এ তিনটি খাতে নির্ধারিত হারে সহায়তা বহাল থাকবে।
নতুন দুটি খাত ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্সে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে যথাক্রমে সাড়ে ৭ ও ১০ শতাংশ হারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার অনুসারে চলতি অর্থবছর কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে ২০ শতাংশ হারে, হোগলা, খড়, আখের ছোবড়া ইত্যাদি দিয়ে হাতে তৈরি পণ্যে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হারে, বাইসাইকেলে ১৫ শতাংশ হারে, আলুতে ১০ শতাংশ হারে, হাড়ের গুঁড়ায় ১৫ শতাংশ হারে, হালকা প্রকৌশল পণ্যে ১০ শতাংশ হারে, পোলট্রি শিল্পের হ্যাচিং ডিম ও মুরগির বাচ্চায় ১৫ শতাংশ হারে, ঈশ্বরদী ইপিজেডে কৃষিভিত্তিক শিল্পে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে লিকুইড গ্লুকোজে ২০ শতাংশ হারে এবং ১০০ ভাগ হালাল মাংস রপ্তানির বিপরীতে ২০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে।
তবে ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্সে নগদ সহায়তার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এ দুটি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়ার নির্দেশনা পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।
গত বছরের এই ১৩ খাতে এবার সহায়তা অব্যাহত থাকছে, পাশাপাশি নতুন করে আরও দুটি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে। এই দুটি নতুন খাত হলো ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্স।
সরকার ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্তের কথা বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি সার্কুলারও জারি করেছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত জাহাজীকরণ পণ্যের রপ্তানির বিপরীতে এ নগদ সহায়তা দেওয়া হবে।
রপ্তানিমুখী পোশাক খাতে দেশীয় বস্ত্র ব্যবহারের বিপরীতে নগদ সহায়তা আগের অর্থবছরের মতো পাঁচ শতাংশ রাখা হয়েছে। এ সুবিধা দেওয়া হবে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাকের পরিবর্তে বিকল্প হিসেবে।
এপ্রিল-জুন সময়কাল থেকে হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ১০ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১২ শতাংশ করা হয়। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় গত অর্থবছরের শেষে এসে এ সহায়তা বাড়ানো হয়।
একই কারণ ও সময়ে পাটজাত পণ্যে সহায়তা সাড়ে ৭ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ এবং চামড়াজাত পণ্যে ১৫ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১৭ শতাংশ করা হয়। চলতি অর্থবছর এ তিনটি খাতে নির্ধারিত হারে সহায়তা বহাল থাকবে।
নতুন দুটি খাত ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্সে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে যথাক্রমে সাড়ে ৭ ও ১০ শতাংশ হারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার অনুসারে চলতি অর্থবছর কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে ২০ শতাংশ হারে, হোগলা, খড়, আখের ছোবড়া ইত্যাদি দিয়ে হাতে তৈরি পণ্যে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হারে, বাইসাইকেলে ১৫ শতাংশ হারে, আলুতে ১০ শতাংশ হারে, হাড়ের গুঁড়ায় ১৫ শতাংশ হারে, হালকা প্রকৌশল পণ্যে ১০ শতাংশ হারে, পোলট্রি শিল্পের হ্যাচিং ডিম ও মুরগির বাচ্চায় ১৫ শতাংশ হারে, ঈশ্বরদী ইপিজেডে কৃষিভিত্তিক শিল্পে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে লিকুইড গ্লুকোজে ২০ শতাংশ হারে এবং ১০০ ভাগ হালাল মাংস রপ্তানির বিপরীতে ২০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে।
তবে ফিনিশড লেদার ও প্লাস্টিক পেট বোতল ফ্লেক্সে নগদ সহায়তার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এ দুটি খাতে নগদ সহায়তা দেওয়ার নির্দেশনা পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।
No comments