তরল বোমায় বিমান উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা তিন তরুণকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন যুক্তরাজ্যের আদালত
২০০৬ সালে লন্ডন থেকে যুক্তরাষ্ট্রগামী একটি বিমানকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রকারী তিনজন ব্রিটিশ মুসলিম তরুণকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন যুক্তরাজ্যের একটি আদালত। এই তিন তরুণ হলেন আবদুুল্লাহ আহমেদ আলী (২৮), তানভির হুসাইন (২৮) ও আসাদ সারোয়ার (২৯)।
দণ্ড পাওয়া তরুণেরা ২০০৬ সালে একটি বিমানে কোমল পানীয়ের বোতলে বিশেষভাবে তৈরি তরল বিস্ফোরক নিয়ে উঠেছিলেন। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর সারা বিশ্বে বাণিজ্যিক বিমানে বোতলজাত যেকোনো পানীয় বহন নিষিদ্ধ করা হয়।
আদালত একই ঘটনায় অভিযুক্ত অন্য চারজনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
আদালতে দায়ের করা অভিযোগপত্রে বলা হয়, ওই ঘটনার হোতা ছিলেন আবদুল্লাহ আহমেদ আলী। আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাগামী সাতটি বিমানকে নির্দিষ্ট করা হয়েছিল। আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর দিয়ে চলাচলকারী বিমানগুলোতে আত্মঘাতী বোমা হামলার এই ষড়যন্ত্র সফল হলে কোনো যাত্রীকেই বাঁচানো যেত না।
বিচারক গতকাল সোমবার তাঁর রায়ে উল্লেখ করেন, এটি ছিল প্রযুক্তিগতভাবে খুবই আধুনিক এবং একটি ভয়াবহ অপরাধ পরিকল্পনা।
তরল বোমা বানানোর যাবতীয় রসদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন আসাদ সারোয়ার। এরপর তাঁরা সবাই মিলে বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে এই তরল বোমাটি তৈরি করেন। এরপর তাঁদের পরিকল্পনা ছিল, একটি সাধারণ পানীয়ের বোতলে তরল বোমাটি সংরক্ষণ করে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাগামী একটি বিমানে ওঠা এবং তা তরল বোমার সাহায্যে উড়িয়ে দেওয়া।
যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো ঘটনার তদন্ত করে নিশ্চিত হয় যে, দোষী সাব্যস্ত তিন তরুণের সঙ্গে পাকিস্তান-ভিত্তিক আল-কায়েদার সরাসরি যোগাযোগ ছিল।
দণ্ড পাওয়া তরুণেরা ২০০৬ সালে একটি বিমানে কোমল পানীয়ের বোতলে বিশেষভাবে তৈরি তরল বিস্ফোরক নিয়ে উঠেছিলেন। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর সারা বিশ্বে বাণিজ্যিক বিমানে বোতলজাত যেকোনো পানীয় বহন নিষিদ্ধ করা হয়।
আদালত একই ঘটনায় অভিযুক্ত অন্য চারজনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
আদালতে দায়ের করা অভিযোগপত্রে বলা হয়, ওই ঘটনার হোতা ছিলেন আবদুল্লাহ আহমেদ আলী। আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাগামী সাতটি বিমানকে নির্দিষ্ট করা হয়েছিল। আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর দিয়ে চলাচলকারী বিমানগুলোতে আত্মঘাতী বোমা হামলার এই ষড়যন্ত্র সফল হলে কোনো যাত্রীকেই বাঁচানো যেত না।
বিচারক গতকাল সোমবার তাঁর রায়ে উল্লেখ করেন, এটি ছিল প্রযুক্তিগতভাবে খুবই আধুনিক এবং একটি ভয়াবহ অপরাধ পরিকল্পনা।
তরল বোমা বানানোর যাবতীয় রসদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন আসাদ সারোয়ার। এরপর তাঁরা সবাই মিলে বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে এই তরল বোমাটি তৈরি করেন। এরপর তাঁদের পরিকল্পনা ছিল, একটি সাধারণ পানীয়ের বোতলে তরল বোমাটি সংরক্ষণ করে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাগামী একটি বিমানে ওঠা এবং তা তরল বোমার সাহায্যে উড়িয়ে দেওয়া।
যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো ঘটনার তদন্ত করে নিশ্চিত হয় যে, দোষী সাব্যস্ত তিন তরুণের সঙ্গে পাকিস্তান-ভিত্তিক আল-কায়েদার সরাসরি যোগাযোগ ছিল।
No comments