তাঁরা পাঁচ তারকা হোটেলের বাসিন্দা
সরকারি বাসভবনের পরিবর্তে তাঁরা থাকেন পাঁচ তারকা হোটেলে। আবার হোটেলের যেনতেন কক্ষে নয়, যে কক্ষে (স্যুট) মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন বা জর্জ বুশের মতো রাষ্ট্রীয় অতিথিরা থাকতেন, সেখানে। একেকটি স্যুটের দৈনিক ভাড়া এক লাখ রুপি। পাঁচ তারকা হোটেলের এই দুই বাসিন্দা হলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা ও একই মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শশী থারুর।
দুই মন্ত্রীর অজুহাত, তাঁদের সরকারি ভবনে মেরামতির কাজ চলছে, এ জন্য তাঁরা হোটেলে উঠেছেন এবং নিজেদের পকেট থেকে বিল মিটিয়েছেন।
মন্ত্রীদের এই বিলাসবহুল বসবাসের খবর ভারতের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি দুজনকে অবিলম্বে হোটেল ছাড়ার বিনীত অনুরোধ করেন। গতকাল মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দুই মন্ত্রীকেই হোটেলের কক্ষ ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি আমি।’
এদিকে অর্থমন্ত্রীর অনুরোধের জবাবে আইটিসি মৌর্যর বাসিন্দা এস এম কৃষ্ণা বলেছেন, ‘হোটেলে আমি ব্যক্তিগত ব্যবস্থায় থাকছি। আমার থাকার উপযোগী সরকারি বাসভবন না পাওয়া পর্যন্ত আমি এভাবেই থাকব।’
অন্যদিকে তাজমহল হোটেলের বাসিন্দা শশী থারুর বলেন, ‘আমি লজ্জিত হতাম যদি সরকারের খরচে থাকতাম। কিন্তু হোটেলের খরচ নিজের পকেট থেকেই দিয়েছি আমি।’
এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের মুখপাত্র মনিশ তিওয়ারি বলেন, অর্থমন্ত্রীর অনুরোধ যুক্তিযুক্ত। সরকার যেখানে খরচ কম করার ঘোষণা দিয়েছে, সেখানে মন্ত্রীদের বিলাসী জীবনযাপন সরকারি ঘোষণার সঙ্গে ঠিক মানানসই নয়। তবে তিনি নিশ্চিত করেন, মন্ত্রীরা নিজেদের পকেট থেকেই হোটেলের খরচ বহন করছেন।
দুই মন্ত্রীর অজুহাত, তাঁদের সরকারি ভবনে মেরামতির কাজ চলছে, এ জন্য তাঁরা হোটেলে উঠেছেন এবং নিজেদের পকেট থেকে বিল মিটিয়েছেন।
মন্ত্রীদের এই বিলাসবহুল বসবাসের খবর ভারতের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি দুজনকে অবিলম্বে হোটেল ছাড়ার বিনীত অনুরোধ করেন। গতকাল মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দুই মন্ত্রীকেই হোটেলের কক্ষ ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি আমি।’
এদিকে অর্থমন্ত্রীর অনুরোধের জবাবে আইটিসি মৌর্যর বাসিন্দা এস এম কৃষ্ণা বলেছেন, ‘হোটেলে আমি ব্যক্তিগত ব্যবস্থায় থাকছি। আমার থাকার উপযোগী সরকারি বাসভবন না পাওয়া পর্যন্ত আমি এভাবেই থাকব।’
অন্যদিকে তাজমহল হোটেলের বাসিন্দা শশী থারুর বলেন, ‘আমি লজ্জিত হতাম যদি সরকারের খরচে থাকতাম। কিন্তু হোটেলের খরচ নিজের পকেট থেকেই দিয়েছি আমি।’
এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের মুখপাত্র মনিশ তিওয়ারি বলেন, অর্থমন্ত্রীর অনুরোধ যুক্তিযুক্ত। সরকার যেখানে খরচ কম করার ঘোষণা দিয়েছে, সেখানে মন্ত্রীদের বিলাসী জীবনযাপন সরকারি ঘোষণার সঙ্গে ঠিক মানানসই নয়। তবে তিনি নিশ্চিত করেন, মন্ত্রীরা নিজেদের পকেট থেকেই হোটেলের খরচ বহন করছেন।
No comments