রাজনীতিক, ফুটবলার, হলিউড তারকাদের সেক্স পার্টি
রাজকীয়
প্রাসাদ। আর লাখ লাখ পাউন্ড মূল্যের প্রমোদতরী। তার ভিতরে আয়োজন করা হয়
প্রাইভেট সেক্স পার্টি। এতে অংশ নেন প্রিমিয়ার লিগের ফুটবল তারকাদের মধ্যে
বিবাহিত অনেকে। খদ্দেরের তালিকায় আছেন অভিজাত শ্রেণির ভদ্রলোকরাও। এসব
বিলাসবহুল রাজকীয় প্রাসাদ বা প্রমোদতরীতে এসকর্ট বা দেহপসারিণিরা নিজেদের
বিলিয়ে দেন। বিনিময়ে লুফে নেন অনেক বড় অংকের টাকা। আবার কেউ কেউ ‘সুগার
বেবি’ হিসেবে ব্যবহৃত হন ‘সুগার ড্যাডি’দের কাছে।
এসব তথ্য প্রকাশ করেছে লন্ডনের একটি হাই ক্লাস এসকর্ট এজেন্সি। তারাই জানিয়েছে, তাদের খদ্দেরের তালিকায় আছেন প্রিমিয়ার লিগের বিবাহিত ফুটবল তারকা, ধনশালী ব্যক্তিরা। এরা ওইসব পার্টিতে গিয়ে যুবতীদের পরতে বলেন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী এক ফালি পোশাক।
এ সময় তারকাদের কেউ কেউ তাদেরকে ‘টয়লেটের’ মতো ব্যবহার করতে অনুরোধ করেন। অর্থাৎ একটি টয়লেট যেমন বিভিন্ন জন ব্যবহার করেন ঠিক সেই রকম একাধিক যুবতীকে আমন্ত্রণ জানান তাদেরকে ব্যবহার করতে। এ ছাড়া থাকে আরো নোংরা সব অনুরোধ। আবার অর্থের বিনিময়ে বিলাসবহুল বিদেশ ভ্রমণ অথবা রাতের অন্ধকারে সময় কাটাতে যান কিছু মানুষ। অর্থ খরচ করে সঙ্গে নিয়ে যান ওইসব যুবতীদের কাউকে কাউকে। ওই এজেন্সি জানাচ্ছে, তাদের পার্টিতে প্রবেশ করতে হলে কোনো অর্থের প্রয়োজন হয় না। তবে যিনি সদস্য হতে চান তার কমপক্ষে এক কোটি পাউন্ড অর্থ আছে এটা অবশ্যই প্রমাণ করতে হয়। এসব পার্টিতে আমন্ত্রণ পাওয়ার জন্য বার্ষিক ৩০ হাজার পাউন্ড ফি দিতে হয়।
লিথুয়ানিয়ায় জন্মগ্রহণকারী এসকর্ট আনা (২১) বলেছেন, মিয়ামিতে একবার এক সপ্তাহের জন্য আমাকে সহ দু’জন এসকর্টকে বুকিং করা হলো। সেখানে আমাদেরকে নোংরা কাজ করার অনুরোধ করা হয়েছে। একজন ফুটবল তারকা তাকে ‘টয়লেটের মতো’ একের পর আমাদেরকে ব্যবহার করার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। সব মেয়েই এমন আহ্বানে সাড়া দেয় না। যদিও এর সঙ্গে অর্থের সম্পর্ক আছে, তবু আমরা ওই তারকার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করি নি। আনা আরো বলেন, আমাকে ভাড়া করে মিউনিখে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমি এই পেশা শুরু করেছি লন্ডনে। এখন আমি খুব কমই এসকর্ট ক্লায়েন্টের সঙ্গে সাক্ষাত করি। আমার কিছু ধনী স্পন্সর আছে। সদস্যদের পার্টিতে যাই। আমার জন্য ইংরেজিতে সি এবং ই আদ্যক্ষরযুক্ত এসকর্ট এজেন্সি দু’জন সুগার ড্যাডি ম্যানেজ করে দিয়েছে। তারা আমাকে মাসে ২০ হাজার ইউরো দেন। এটাই আমার জীবন ভালভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য যথেষ্ট।
ভিআইপি এসকর্ট বলে পরিচিত সেনিয়া। তিনি প্রতি ঘন্টার জন্য সুগার ড্যাডিদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ২ হাজার পাউন্ড। এ জন্য মাসে তার আয় হয় মোটামুটি ৩০ হাজার পাউন্ড। তিনি বলেন, সবাই থাকেন মদ্যপ। তারা পরের দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত নাচতে থাকেন। তারা সবাই পোশাক পরা অবস্থায়ই ঝাঁপিয়ে পড়েন পুলে। সেখানে কেউ কেউ যুবতীদের নিয়ে মেতে থাকেন। এটা কোনো ব্যাপারই নয়। কখনো কখনো তারা থাকেন ক্লাসিক্যাল। তিনি আরো বলেন, ইউরোপের একজন ফুটবল খেলোয়াড় তার ক্লায়েন্ট।
তার সম্পর্কে তিনি বলেন, আমার কাস্টমারদের মধ্যে আছেন ফুটবল খেলোয়াড়রাও। তাদেরকে আমি দেখেছি পার্টিতে। তারা মাঝেমাঝে আমাকে সুগার ড্যাডি অফার করেন। বিখ্যাত একজন ফুটবল খেলোয়াড় আমার ক্লায়েন্ট ছিলেন। তিনি আমার পা খুব পছন্দ করতেন। আমাকে নিয়ে ব্যক্তিগত জেটে উড়তেন। শপিংয়ে যেতেন। সারাদিন আমার পা ম্যাসাজ করতেন। এসব তিনি করতেন এ জন্য যে, এতে তিনি আনন্দ পেতেন। আবার অনেক খদ্দের আছেন যারা অত্যন্ত সতর্ক। কারণ, মানুষ যদি জেনে যায়।
আরো একজন মডেল অ্যানাস্তাসিয়া। তার মাসিক প্রত্যাশিত বাজেট ২০ হাজার পাউন্ড। তিনি বলেন, অবশ্যই এ অর্থ আসে যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে। আমি একে সেক্স পার্টি বলবো না। কারণ, গেস্টরা আমাদের সঙ্গেই তো শ্যাম্পেন পান করেন। এসব পার্টিতে অনেক সফল মানুষদের দেখবেন। আছেন রাজনীতিক। আছেন ফুটবলার। আছেন হলিউড তারকারা।
এসব তথ্য প্রকাশ করেছে লন্ডনের একটি হাই ক্লাস এসকর্ট এজেন্সি। তারাই জানিয়েছে, তাদের খদ্দেরের তালিকায় আছেন প্রিমিয়ার লিগের বিবাহিত ফুটবল তারকা, ধনশালী ব্যক্তিরা। এরা ওইসব পার্টিতে গিয়ে যুবতীদের পরতে বলেন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী এক ফালি পোশাক।
এ সময় তারকাদের কেউ কেউ তাদেরকে ‘টয়লেটের’ মতো ব্যবহার করতে অনুরোধ করেন। অর্থাৎ একটি টয়লেট যেমন বিভিন্ন জন ব্যবহার করেন ঠিক সেই রকম একাধিক যুবতীকে আমন্ত্রণ জানান তাদেরকে ব্যবহার করতে। এ ছাড়া থাকে আরো নোংরা সব অনুরোধ। আবার অর্থের বিনিময়ে বিলাসবহুল বিদেশ ভ্রমণ অথবা রাতের অন্ধকারে সময় কাটাতে যান কিছু মানুষ। অর্থ খরচ করে সঙ্গে নিয়ে যান ওইসব যুবতীদের কাউকে কাউকে। ওই এজেন্সি জানাচ্ছে, তাদের পার্টিতে প্রবেশ করতে হলে কোনো অর্থের প্রয়োজন হয় না। তবে যিনি সদস্য হতে চান তার কমপক্ষে এক কোটি পাউন্ড অর্থ আছে এটা অবশ্যই প্রমাণ করতে হয়। এসব পার্টিতে আমন্ত্রণ পাওয়ার জন্য বার্ষিক ৩০ হাজার পাউন্ড ফি দিতে হয়।
লিথুয়ানিয়ায় জন্মগ্রহণকারী এসকর্ট আনা (২১) বলেছেন, মিয়ামিতে একবার এক সপ্তাহের জন্য আমাকে সহ দু’জন এসকর্টকে বুকিং করা হলো। সেখানে আমাদেরকে নোংরা কাজ করার অনুরোধ করা হয়েছে। একজন ফুটবল তারকা তাকে ‘টয়লেটের মতো’ একের পর আমাদেরকে ব্যবহার করার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। সব মেয়েই এমন আহ্বানে সাড়া দেয় না। যদিও এর সঙ্গে অর্থের সম্পর্ক আছে, তবু আমরা ওই তারকার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করি নি। আনা আরো বলেন, আমাকে ভাড়া করে মিউনিখে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমি এই পেশা শুরু করেছি লন্ডনে। এখন আমি খুব কমই এসকর্ট ক্লায়েন্টের সঙ্গে সাক্ষাত করি। আমার কিছু ধনী স্পন্সর আছে। সদস্যদের পার্টিতে যাই। আমার জন্য ইংরেজিতে সি এবং ই আদ্যক্ষরযুক্ত এসকর্ট এজেন্সি দু’জন সুগার ড্যাডি ম্যানেজ করে দিয়েছে। তারা আমাকে মাসে ২০ হাজার ইউরো দেন। এটাই আমার জীবন ভালভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য যথেষ্ট।
ভিআইপি এসকর্ট বলে পরিচিত সেনিয়া। তিনি প্রতি ঘন্টার জন্য সুগার ড্যাডিদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ২ হাজার পাউন্ড। এ জন্য মাসে তার আয় হয় মোটামুটি ৩০ হাজার পাউন্ড। তিনি বলেন, সবাই থাকেন মদ্যপ। তারা পরের দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত নাচতে থাকেন। তারা সবাই পোশাক পরা অবস্থায়ই ঝাঁপিয়ে পড়েন পুলে। সেখানে কেউ কেউ যুবতীদের নিয়ে মেতে থাকেন। এটা কোনো ব্যাপারই নয়। কখনো কখনো তারা থাকেন ক্লাসিক্যাল। তিনি আরো বলেন, ইউরোপের একজন ফুটবল খেলোয়াড় তার ক্লায়েন্ট।
তার সম্পর্কে তিনি বলেন, আমার কাস্টমারদের মধ্যে আছেন ফুটবল খেলোয়াড়রাও। তাদেরকে আমি দেখেছি পার্টিতে। তারা মাঝেমাঝে আমাকে সুগার ড্যাডি অফার করেন। বিখ্যাত একজন ফুটবল খেলোয়াড় আমার ক্লায়েন্ট ছিলেন। তিনি আমার পা খুব পছন্দ করতেন। আমাকে নিয়ে ব্যক্তিগত জেটে উড়তেন। শপিংয়ে যেতেন। সারাদিন আমার পা ম্যাসাজ করতেন। এসব তিনি করতেন এ জন্য যে, এতে তিনি আনন্দ পেতেন। আবার অনেক খদ্দের আছেন যারা অত্যন্ত সতর্ক। কারণ, মানুষ যদি জেনে যায়।
আরো একজন মডেল অ্যানাস্তাসিয়া। তার মাসিক প্রত্যাশিত বাজেট ২০ হাজার পাউন্ড। তিনি বলেন, অবশ্যই এ অর্থ আসে যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে। আমি একে সেক্স পার্টি বলবো না। কারণ, গেস্টরা আমাদের সঙ্গেই তো শ্যাম্পেন পান করেন। এসব পার্টিতে অনেক সফল মানুষদের দেখবেন। আছেন রাজনীতিক। আছেন ফুটবলার। আছেন হলিউড তারকারা।
No comments