রণক্ষেত্র বোরহানউদ্দিন পুলিশের গুলি, নিহত ৪ by মনিরুল ইসলাম ও ফয়সাল আহমেদ
ভোলার
বোরহানউদ্দিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে মহানবী (সাঃ) ও
তার মেয়ে ফাতেমা (রাঃ)কে নিয়ে কটূক্তির জেরে পুলিশ-জনতার সংঘর্ষে
রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এসময় পুলিশের গুলিতে অন্তত চারজন নিহত হওয়ার খবর
পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ১০ পুলিশসহ আরো শতাধিক আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ৮ জনকে
ভোলা সদর হাসপাতালে আনা হলেও পরে তাদের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
পাঠানো হয়। দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বোরহানউদ্দিনে বিজিবি, র্যাব ও
কোস্টগার্ড মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে নিহত চারজন হলেন- বোরহানউদ্দিন
উপজেলার মহিউদ্দিন পাটওয়ারী মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মাহবুব (১৪), কাচিয়া
ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দেলওয়ার হোসেনের কলেজ পড়ুয়া ছেলে শাহিন (২৩),
বোরহানউদ্দিন পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাহফুজ (৪৫), মনপুরা হাজিরহাট
এলাকার বাসিন্দা মো. মিজান (১৮)। গতকাল বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ১৭ই অক্টোবর বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলের বিপ্লব চন্দ্র শুভ’র ফেসবুক আইডি থেকে তার ফ্রেন্ডলিস্টের বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসুল (সাঃ) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালিগালাজের মেসেজ আসে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুভর শাস্তির দাবিতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার সর্বস্তরের মুসলমানের ব্যানারে গতকাল সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ সমাবেশের জন্য পুলিশ অনুমতি দেয়ার আগেই তারা মাইকিং করে। পরে সমাবেশের জন্য পুলিশ অনুমতি না দিলেও সকাল নয়টা থেকে লোকজন মাঠে জড়ো হতে থাকে। মিছিল করতে না পেরে সেখানেই অবস্থান শুরু করে তারা। পরে পুলিশ ‘বাটামারা পীর সাহেব’ মাওলানা মহিবুল্লাহকে সেখান থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে এবং তাকে ঈদগাহ জামে মসজিদের দোতলায় নিয়ে যায়। ওই সময় গুঞ্জন ওঠে, মাওলানা মহিবুল্লাহকে পুলিশ আটক করেছে। এ গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশ গুলি ছুড়লে পাঁচজন নিহত হন। পুলিশের দাবি, উত্তেজিত লোকজন পুলিশের ওপর হামলা করলে তারা গুলি করতে বাধ্য হয়।
অভিযোগ উঠেছে, শুক্রবার বিকেলে বিপ্লব চন্দ্র শুভর নিজের ছবিসংবলিত ফেসবুক আইডি থেকে আল্লাহ ও হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে গালাগাল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে কয়েকজন ফেসবুক বন্ধুর কাছে মেসেজ পাঠানো হয়। যাদের মেসেজ পাঠানো হয়, তারা এর স্ক্রিনশট নিয়ে ফেসবুকে দিলে লোকজন প্রতিবাদ জানানো শুরু করে। বিষয়টি পুলিশের নজরে আসে। এ নিয়ে বিভিন্ন মসজিদ থেকে কয়েক দফায় বিক্ষোভ প্রদর্শন হয়। শুক্রবার সন্ধ্যার পর বিপ্লব চন্দ্র বোরহানউদ্দিন থানায় তাঁর আইডি হ্যাক হয়েছে মর্মে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে আসেন। এ সময় পুলিশ বিষয়টি তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিপ্লব চন্দ্রকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তাঁর কথা ধরে পটুয়াখালী থেকে আরেকজনকে শনিবার আটক করে। বিপ্লব চন্দ্রের বিচারের দাবিতে গতকাল সকাল, দুপুর ও বিকেলে বোরহানউদ্দিন উপজেলা শহরে, কুঞ্জেরহাট বাজারে ‘সর্বস্তরের মুসলিম তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। একই দাবিতে আজ সকাল নয়টায় বিক্ষোভের ডাক দেয় তৌহিদী জনতা।
আয়োজকরা জানান, তাঁরা গতকাল রাতে মাইকিং করার পরে বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশের কাছে অনুমতি চাইতে যান। কিন্তু থানা অনুমতি দেয়নি। সকালের দিকে তৌহিদী জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল হয়। এ বিক্ষোভ মিছিলটি না করার জন্য বোরহানউদ্দিন ঈদগাহ মসজিদের ইমাম মাওলানা জালাল উদ্দিন, বাজার মসজিদের ইমাম মাওলানা মিজানকে পুলিশ অনুরোধ জানায় এবং সাধারণ মানুষ আসার আগে বিক্ষোভটি বন্ধ ঘোষণা করতে বলে। তাদের অনুরোধে এ দুই ইমাম সকাল ১০টার দিকেই যেসব লোক এসেছিল, তাদের নিয়ে দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল সমাপ্ত করেন। কিন্তু ততক্ষণে বোরহানউদ্দিনের বিভিন্ন গ্রাম থেকে হাজার হাজার লোক এসে ঈদগাহে জড়ো হয়। একপর্যায়ে তারা ওই দুই ইমামের ওপর ক্ষিপ্ত হয় এবং সেখানে থাকা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে মসজিদের ইমামের কক্ষে আশ্রয় নেয়। উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। পরে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো জেলায় সাধারণ মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বোরহানউদ্দিনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়ছার বলেন, ‘বোরহানউদ্দিন উপজেলার বিপ্লব চন্দ্র শুভ নামের এক যুবকের ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়েছে।
আমরা হ্যাকিংয়ের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের আটক করেছি। আমরা এ নিয়ে গত রাতে স্থানীয় আলেমদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলছে, আজকের প্রোগ্রাম হবে না। কিন্তু সকাল থেকে আমাদের কাছে খবর আসে, সেখানে মাইকিং হচ্ছে এবং স্টেজ বানানো হচ্ছে। সেখানে গিয়ে আমরা উপস্থিত মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমি নিজে সেখানে বক্তব্য দিয়েছি। তারা সবাই আমার বক্তব্য শুনেছে। যখন আমি স্টেজ থেকে নেমে আসি, তখন এক দল উত্তেজিত জনতা আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমরা আত্মরক্ষার্থে একটি রুমে গিয়ে আশ্রয় নিই।’ তিনি আরও বলেন, ‘যখন তারা আমাদের রুমের জানালা ভেঙে ফেলে, তখন আমরা প্রথমে শটগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ি। এতে কাজ না হওয়ায় ওপরের দিকে গুলি চালানো হয়। আমার জানামতে, একজন পুলিশ সদস্য বুকে গুলি লেগে গুরুতর আহত হয়েছেন। আমরা আহত অবস্থায় যাঁদের হাসপাতালে পাঠিয়েছি, তাঁদের মধ্যে তিনজন নিহত হয়েছেন। তবে আরও নিহত থাকতে পারে, সেটা আমাদের কাছে তথ্য নেই।’
এ ঘটনায় তদন্তে ভোলার এডিসি রেভিনিউকে আহবায়ক করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ৩ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনার ইয়ামিন চৌধুরী সন্ধ্যায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি। এছাড়া আলেম সমাজকে নিয়ে থানায় বৈঠকে বসছেন ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল এমপি।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ১৭ই অক্টোবর বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলের বিপ্লব চন্দ্র শুভ’র ফেসবুক আইডি থেকে তার ফ্রেন্ডলিস্টের বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসুল (সাঃ) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালিগালাজের মেসেজ আসে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুভর শাস্তির দাবিতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার সর্বস্তরের মুসলমানের ব্যানারে গতকাল সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ সমাবেশের জন্য পুলিশ অনুমতি দেয়ার আগেই তারা মাইকিং করে। পরে সমাবেশের জন্য পুলিশ অনুমতি না দিলেও সকাল নয়টা থেকে লোকজন মাঠে জড়ো হতে থাকে। মিছিল করতে না পেরে সেখানেই অবস্থান শুরু করে তারা। পরে পুলিশ ‘বাটামারা পীর সাহেব’ মাওলানা মহিবুল্লাহকে সেখান থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে এবং তাকে ঈদগাহ জামে মসজিদের দোতলায় নিয়ে যায়। ওই সময় গুঞ্জন ওঠে, মাওলানা মহিবুল্লাহকে পুলিশ আটক করেছে। এ গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশ গুলি ছুড়লে পাঁচজন নিহত হন। পুলিশের দাবি, উত্তেজিত লোকজন পুলিশের ওপর হামলা করলে তারা গুলি করতে বাধ্য হয়।
অভিযোগ উঠেছে, শুক্রবার বিকেলে বিপ্লব চন্দ্র শুভর নিজের ছবিসংবলিত ফেসবুক আইডি থেকে আল্লাহ ও হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে গালাগাল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে কয়েকজন ফেসবুক বন্ধুর কাছে মেসেজ পাঠানো হয়। যাদের মেসেজ পাঠানো হয়, তারা এর স্ক্রিনশট নিয়ে ফেসবুকে দিলে লোকজন প্রতিবাদ জানানো শুরু করে। বিষয়টি পুলিশের নজরে আসে। এ নিয়ে বিভিন্ন মসজিদ থেকে কয়েক দফায় বিক্ষোভ প্রদর্শন হয়। শুক্রবার সন্ধ্যার পর বিপ্লব চন্দ্র বোরহানউদ্দিন থানায় তাঁর আইডি হ্যাক হয়েছে মর্মে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে আসেন। এ সময় পুলিশ বিষয়টি তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিপ্লব চন্দ্রকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তাঁর কথা ধরে পটুয়াখালী থেকে আরেকজনকে শনিবার আটক করে। বিপ্লব চন্দ্রের বিচারের দাবিতে গতকাল সকাল, দুপুর ও বিকেলে বোরহানউদ্দিন উপজেলা শহরে, কুঞ্জেরহাট বাজারে ‘সর্বস্তরের মুসলিম তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। একই দাবিতে আজ সকাল নয়টায় বিক্ষোভের ডাক দেয় তৌহিদী জনতা।
আয়োজকরা জানান, তাঁরা গতকাল রাতে মাইকিং করার পরে বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশের কাছে অনুমতি চাইতে যান। কিন্তু থানা অনুমতি দেয়নি। সকালের দিকে তৌহিদী জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল হয়। এ বিক্ষোভ মিছিলটি না করার জন্য বোরহানউদ্দিন ঈদগাহ মসজিদের ইমাম মাওলানা জালাল উদ্দিন, বাজার মসজিদের ইমাম মাওলানা মিজানকে পুলিশ অনুরোধ জানায় এবং সাধারণ মানুষ আসার আগে বিক্ষোভটি বন্ধ ঘোষণা করতে বলে। তাদের অনুরোধে এ দুই ইমাম সকাল ১০টার দিকেই যেসব লোক এসেছিল, তাদের নিয়ে দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল সমাপ্ত করেন। কিন্তু ততক্ষণে বোরহানউদ্দিনের বিভিন্ন গ্রাম থেকে হাজার হাজার লোক এসে ঈদগাহে জড়ো হয়। একপর্যায়ে তারা ওই দুই ইমামের ওপর ক্ষিপ্ত হয় এবং সেখানে থাকা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে মসজিদের ইমামের কক্ষে আশ্রয় নেয়। উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। পরে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো জেলায় সাধারণ মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বোরহানউদ্দিনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়ছার বলেন, ‘বোরহানউদ্দিন উপজেলার বিপ্লব চন্দ্র শুভ নামের এক যুবকের ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়েছে।
আমরা হ্যাকিংয়ের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের আটক করেছি। আমরা এ নিয়ে গত রাতে স্থানীয় আলেমদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলছে, আজকের প্রোগ্রাম হবে না। কিন্তু সকাল থেকে আমাদের কাছে খবর আসে, সেখানে মাইকিং হচ্ছে এবং স্টেজ বানানো হচ্ছে। সেখানে গিয়ে আমরা উপস্থিত মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমি নিজে সেখানে বক্তব্য দিয়েছি। তারা সবাই আমার বক্তব্য শুনেছে। যখন আমি স্টেজ থেকে নেমে আসি, তখন এক দল উত্তেজিত জনতা আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমরা আত্মরক্ষার্থে একটি রুমে গিয়ে আশ্রয় নিই।’ তিনি আরও বলেন, ‘যখন তারা আমাদের রুমের জানালা ভেঙে ফেলে, তখন আমরা প্রথমে শটগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ি। এতে কাজ না হওয়ায় ওপরের দিকে গুলি চালানো হয়। আমার জানামতে, একজন পুলিশ সদস্য বুকে গুলি লেগে গুরুতর আহত হয়েছেন। আমরা আহত অবস্থায় যাঁদের হাসপাতালে পাঠিয়েছি, তাঁদের মধ্যে তিনজন নিহত হয়েছেন। তবে আরও নিহত থাকতে পারে, সেটা আমাদের কাছে তথ্য নেই।’
এ ঘটনায় তদন্তে ভোলার এডিসি রেভিনিউকে আহবায়ক করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ৩ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনার ইয়ামিন চৌধুরী সন্ধ্যায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি। এছাড়া আলেম সমাজকে নিয়ে থানায় বৈঠকে বসছেন ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল এমপি।
No comments