কাশ্মীরে আরএসএস মোতায়েন করছে ভারত, দাবি পাকিস্তানের
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি |
কাশ্মীরে
গণহত্যা চালানোর জন্য ভারত সেখানে কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী গ্রুপ
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) গুণ্ডা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তুতি
নিচ্ছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি রোববার এই
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের খানেওয়াল জেলায় এক সমাবেশে কোরেশি বলেন, কাশ্মীরের পরিস্থিতি দিনে দিনে অবনতি হচ্ছে। সেখানে মানবিক বিপর্যয় আসন্ন।
পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই জনসভায় কোরেশি বলেন, আমাদের কাছে খবর এসেছে ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি [ভারতীয় জনতা পার্টি] কাশ্মীরে নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর জন্য সেখানে আরএসএস গুণ্ডা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কাশ্মীরী জনগণের জীবন রক্ষার জন্য ভারত সরকারকে থামানোর দায়িত্ব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের।
হিন্দু শ্রেষ্ঠত্ববাদী সংগঠন হিসেবে আরএসএসের কুখ্যাতি রয়েছে। বিজেপি’র জন্ম এই সংগঠন থেকেই।
কাশ্মীরী মুসলমানদের সমর্থনে ইস্তাম্বুল ও আঙ্কারায় বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজনের জন্য কোরেশি তুরস্কের জনগণকে ধন্যবাদ জানান।
কোরেশি বলেন, কাশ্মীরী জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ ও ভারত সরকারের অবৈধ কাজের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার জন্য আমি তুরস্ক ও অন্যান্য মুসলিম দেশের জনগণকে ধন্যবাদ দিচ্ছি।
৫ আগস্ট থেকে ভারত অধিকৃত অঞ্চলটি কঠোর দমনের মুখে রয়েছে। ওই দিন ভারত সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় এবং এর রাজ্যের মর্যাদা খর্ব করে।
তখন থেকে শত শত কাশ্মীরীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বেশিরভাগ কাশ্মীরী রাজনীতিক এখন কারাগারে।
কাশ্মীরী নেতা ও অধিবাসীরা মনে করছেন যে কাশ্মীরের জনসংখ্যাগত চেহারা পাল্টে দিতে বিজেপি সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে। স্বাধীনতা অথবা প্রতিবেশি পাকিস্তানের সঙ্গে যোগ দিতে এই রাজ্যের বেশ কয়েকটি সংগঠন লড়াই করছে।
ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই পুরো কাশ্মীর অঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ড বলে দাবি করছে। বিতর্তিক অঞ্চলটির একটি অংশ চীনের নিয়ন্ত্রণে। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান ও ভারত দুটি যুদ্ধও করেছে।
১৯৮৯ সাল থেকে এই অঞ্চলে যে অশান্তি চলছে তাতে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয় বলে মানবাধিকার সংগঠনগুলো জানিয়েছে।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের খানেওয়াল জেলায় এক সমাবেশে কোরেশি বলেন, কাশ্মীরের পরিস্থিতি দিনে দিনে অবনতি হচ্ছে। সেখানে মানবিক বিপর্যয় আসন্ন।
পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই জনসভায় কোরেশি বলেন, আমাদের কাছে খবর এসেছে ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি [ভারতীয় জনতা পার্টি] কাশ্মীরে নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর জন্য সেখানে আরএসএস গুণ্ডা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কাশ্মীরী জনগণের জীবন রক্ষার জন্য ভারত সরকারকে থামানোর দায়িত্ব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের।
হিন্দু শ্রেষ্ঠত্ববাদী সংগঠন হিসেবে আরএসএসের কুখ্যাতি রয়েছে। বিজেপি’র জন্ম এই সংগঠন থেকেই।
কাশ্মীরী মুসলমানদের সমর্থনে ইস্তাম্বুল ও আঙ্কারায় বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজনের জন্য কোরেশি তুরস্কের জনগণকে ধন্যবাদ জানান।
কোরেশি বলেন, কাশ্মীরী জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ ও ভারত সরকারের অবৈধ কাজের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার জন্য আমি তুরস্ক ও অন্যান্য মুসলিম দেশের জনগণকে ধন্যবাদ দিচ্ছি।
৫ আগস্ট থেকে ভারত অধিকৃত অঞ্চলটি কঠোর দমনের মুখে রয়েছে। ওই দিন ভারত সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় এবং এর রাজ্যের মর্যাদা খর্ব করে।
তখন থেকে শত শত কাশ্মীরীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বেশিরভাগ কাশ্মীরী রাজনীতিক এখন কারাগারে।
কাশ্মীরী নেতা ও অধিবাসীরা মনে করছেন যে কাশ্মীরের জনসংখ্যাগত চেহারা পাল্টে দিতে বিজেপি সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে। স্বাধীনতা অথবা প্রতিবেশি পাকিস্তানের সঙ্গে যোগ দিতে এই রাজ্যের বেশ কয়েকটি সংগঠন লড়াই করছে।
ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই পুরো কাশ্মীর অঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ড বলে দাবি করছে। বিতর্তিক অঞ্চলটির একটি অংশ চীনের নিয়ন্ত্রণে। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান ও ভারত দুটি যুদ্ধও করেছে।
১৯৮৯ সাল থেকে এই অঞ্চলে যে অশান্তি চলছে তাতে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয় বলে মানবাধিকার সংগঠনগুলো জানিয়েছে।
No comments