এনআরসি-তে বাদ, সাংস্কৃতিক অবদানের জন্য সরকারি পেনশনারের তালিকায় নাম
কলকাতায়
দীর্ঘদিন লাইটিং ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন সুনির্মল। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক
সংস্থারও সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘এখানেই সারা জীবন কাটিয়েছি। ১৯৪৩
সালের ২১ সেপ্টেম্বর আমার জন্ম। শিলচর পুরসভার দেওয়া আমার জন্মের
সার্টিফিকেট রয়েছে। এরপরেও কী ভাবে আমি বিদেশি হলাম?’
গত বছর জাতীয় নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ পড়েছিলেন আসামের বাঙালি অধ্যুষিত বরাক উপত্যকার বিখ্যাত সাংস্কৃতিক কর্মী সুনির্মল বাগচী। তাঁকেই আবার স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ সম্মান দিল অসম সরকার। তাঁর নাম নথিভুক্ত হয়েছে সরকারি পেনশনারদের তালিকায়।
সংস্কৃতি জগতে অবদানের জন্য সরকারের মাসিক পেনশন পাবেন ৭৯ বছরের বৃদ্ধ। তিনি বললেন, ‘একজন ভারতীয় হিসেবে এই সম্মান পেয়েছি। কিন্তু বুঝতে পারছি না কীভাবে আমার নাম এনআরসি-তে নেই। স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন পেনশনের কথা ঘোষণা করা হয়। এ দিকে, যাদের নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ দেওয়া হয় সেই তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল ২৬ জুন। আমার মনে হয় না এই পেনশন আমার নাগরিকত্বের প্রমাণ দেবে।’
কলকাতায় দীর্ঘদিন লাইটিং ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন সুনির্মল। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংস্থারও সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘এখানেই সারা জীবন কাটিয়েছি। ১৯৪৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আমার জন্ম। এখানেই বড় হয়েছি। আমার বাবা শিলচরে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে মেডিক্যাল অফিসার ছিলেন। শিলচর পুরসভার দেওয়া আমার জন্মের সার্টিফিকেট রয়েছে। এরপরেও কী ভাবে আমি বিদেশি হলাম?’
এনআরসি থেকে বাদ পড়া এক লাখেরও বেশি মানুষের মধ্যে একজন সুনির্মল। তবে চূড়ান্ত খসড়ায় তাঁর নাম থাকবে বলে তিনি আশাবাদী।
গত বছর জাতীয় নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ পড়েছিলেন আসামের বাঙালি অধ্যুষিত বরাক উপত্যকার বিখ্যাত সাংস্কৃতিক কর্মী সুনির্মল বাগচী। তাঁকেই আবার স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ সম্মান দিল অসম সরকার। তাঁর নাম নথিভুক্ত হয়েছে সরকারি পেনশনারদের তালিকায়।
সংস্কৃতি জগতে অবদানের জন্য সরকারের মাসিক পেনশন পাবেন ৭৯ বছরের বৃদ্ধ। তিনি বললেন, ‘একজন ভারতীয় হিসেবে এই সম্মান পেয়েছি। কিন্তু বুঝতে পারছি না কীভাবে আমার নাম এনআরসি-তে নেই। স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন পেনশনের কথা ঘোষণা করা হয়। এ দিকে, যাদের নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ দেওয়া হয় সেই তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল ২৬ জুন। আমার মনে হয় না এই পেনশন আমার নাগরিকত্বের প্রমাণ দেবে।’
কলকাতায় দীর্ঘদিন লাইটিং ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন সুনির্মল। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংস্থারও সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘এখানেই সারা জীবন কাটিয়েছি। ১৯৪৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আমার জন্ম। এখানেই বড় হয়েছি। আমার বাবা শিলচরে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে মেডিক্যাল অফিসার ছিলেন। শিলচর পুরসভার দেওয়া আমার জন্মের সার্টিফিকেট রয়েছে। এরপরেও কী ভাবে আমি বিদেশি হলাম?’
এনআরসি থেকে বাদ পড়া এক লাখেরও বেশি মানুষের মধ্যে একজন সুনির্মল। তবে চূড়ান্ত খসড়ায় তাঁর নাম থাকবে বলে তিনি আশাবাদী।
No comments