চীনের বন্দিশিবিরে মার্কিন নাগরিকদেরও আটক রেখেছে চীন
চীনের
জিনজিয়াংয়ে বন্দিশিবিরে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকও আটক রয়েছে। মার্কিন
পররাষ্ট্র দপ্তরের সূত্রের বরাত দিয়ে শুক্রবার সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র বলেছে, আটককৃতদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আইনি মর্যাদা দেওয়া ব্যক্তিরাও রয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে মার্কিন নাগরিক অথবা আইনি মর্যাদা পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা অনেক বেশি কিনা জানতে চাইলে বলা হয়েছে , ‘নেহাৎ কম নয়।’
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক অ্যাম্বেসেডর অ্যাট লার্জ স্যাম ব্রাউনব্যাক জানিয়েছেন, তার কাছে অসমর্থিত সূত্রের খবর রয়েছে যে, ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা এক ব্যক্তির বাবা, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ নাগরিক, জিনজিয়াংয়ে যাওয়ার পর তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, ‘তার এখানে আইনি অবস্থান আছে, ক্যালিফোর্নিয়াতে ছেলের সঙ্গে দেখা করার পর তিনি জিনজিয়াংয়ে ফেরত গিয়েছিলেন। এরপর থেকেই তার কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথায় আছেন, তার কী চিকিৎসা হচ্ছে এ নিয়ে তিনি (ছেলে) উদ্বিগ্ন। তার একাধিক পুরাতন ব্যাধি আছে। তার বয়স ৭৫ এবং তিনি একজন তাত্ত্বিক।’
গত বছর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ‘ধর্মীয় ও জাতিগত পরিচয় মুছে ফেলতে জোর করে আট লাখ থেকে সম্ভবত ২০ লাখ উইঘুর, যারা জাতিগত ভাবে কাজাখ ও অন্যান্য মুসলমানকে বন্দিশিবিরে আটক করে রেখেছে।’
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংগঠন ও প্রাক্তন বন্দিরা জানিয়েছে, বন্দিশিবিরের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বন্দিদের ওপর নিপীড়ন, নির্যাতন চালায় এবং কিছু বন্দিকে হত্যাও করেছে।’
সূত্র বলেছে, আটককৃতদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আইনি মর্যাদা দেওয়া ব্যক্তিরাও রয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে মার্কিন নাগরিক অথবা আইনি মর্যাদা পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা অনেক বেশি কিনা জানতে চাইলে বলা হয়েছে , ‘নেহাৎ কম নয়।’
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক অ্যাম্বেসেডর অ্যাট লার্জ স্যাম ব্রাউনব্যাক জানিয়েছেন, তার কাছে অসমর্থিত সূত্রের খবর রয়েছে যে, ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা এক ব্যক্তির বাবা, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ নাগরিক, জিনজিয়াংয়ে যাওয়ার পর তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, ‘তার এখানে আইনি অবস্থান আছে, ক্যালিফোর্নিয়াতে ছেলের সঙ্গে দেখা করার পর তিনি জিনজিয়াংয়ে ফেরত গিয়েছিলেন। এরপর থেকেই তার কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথায় আছেন, তার কী চিকিৎসা হচ্ছে এ নিয়ে তিনি (ছেলে) উদ্বিগ্ন। তার একাধিক পুরাতন ব্যাধি আছে। তার বয়স ৭৫ এবং তিনি একজন তাত্ত্বিক।’
গত বছর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ‘ধর্মীয় ও জাতিগত পরিচয় মুছে ফেলতে জোর করে আট লাখ থেকে সম্ভবত ২০ লাখ উইঘুর, যারা জাতিগত ভাবে কাজাখ ও অন্যান্য মুসলমানকে বন্দিশিবিরে আটক করে রেখেছে।’
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংগঠন ও প্রাক্তন বন্দিরা জানিয়েছে, বন্দিশিবিরের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বন্দিদের ওপর নিপীড়ন, নির্যাতন চালায় এবং কিছু বন্দিকে হত্যাও করেছে।’
No comments